আরো চাই আরো চাই

মানবতার হাহাকার চার দিকে আজকোথাও যেন কেউ নেই তাদের পক্ষেদাঁড়ানোর ক্ষমতাও সব খানেই এখনদুর্বৃত্তদের হাতে যারা পরে নেয় তাজ। দুশমনদের দখলে সব যে চলে গেছেতাদের রমরমা অবস্থা এখন মর্জিতেচলে ইচ্ছায় জগতের যত বিত্তবৈভবসব কিছুই এখন হাতে তাদের আছে। দেশের আমলা – কামলা আলেম সববুদ্ধিজীবী – শিক্ষাবিদেরা সবাই যেনতাঁবেদার হয়েছে তাদেরই এখন দলেদখলেও দুর্বৃত্তদের চতুর্দিকে কত…

কেউ বাইদ্যার সঙ্গ না করেকালসাপিনী ধরতে ই গেলেফণা ধরলে সাহসের জোরেছোবলে বিষে কেমন করে! বাইদ্যা ওঝার কাছে গেলোঅগনিত ও কতো শতবারকিছুতেই আর শান্তি হয় নাদিল অন্তর তার বেকারার। যারা বাইদ্যা জানেও তারাবিচ্ছু ও সাপ ধরিবার কলবাঁশির গানে ডেকে আনেবাঁশিতে যে কতো কৌশল! পঞ্চরসে মাখা রয় যে জনসঠিক শুদ্ধ শান্ত কতো হয়কালসাপিনী কভু দংশিলেতার কোন মরণের…

প্রখর রোদের তাপে যত অতিষ্ঠ মানুষআরাম আয়েসের জন্যে ই খুঁজে ধূসরছায়া যেথায় টাই নিবে কিন্তু তাও যদিনাহি জোটে তবে তাদের থাকে না হুশ। মহান হৃদয়ের কাছেই যেন সে মনে হয়একজন প্রভূ ছাড়া আর কেউ তো নয়তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হয় দাওনা তবেইঅমরত্ব যদিচ তোমার মধ্যে প্রভূত্ব রয়। হাসি মুখে তখন তোমার চাওয়াটা দিলেধনী পুরুষদের মতো চিন্তা…

তরুলতা বৃক্ষ আরো গাছেপশু ও পাখি খুশিতে নাচে। বর্ষায় নদী নালা যায় ভরেপানিতে কত যে মাছ ধরে। ঋতু বৈচিত্রের কতো লীলাবন্ধু বান্ধব যত করে খেলা। গভীর অন্তরঙ যতো যারাআনন্দ খুশিতেও মন ভরা। খুশির মোহে মোহিত কতোউক্তি করে আরো যে শতো। কেউ বলে আমি বন্ধু তোরদেখা না হলে কষ্ট যে মোর। আমি হলাম নীল আকাশতুমি হলে…

ও পাড়ার স্নেহের দিদি মনি,অনেকে বলেন তাকে চিনি।তার আচার আচরণ মদুর,ভূলা যায় না গেলে ও সুদূর।অনেক গুণাবলী আছে যার ,সমাদর তিনি পান যে সবার।বিদ্যালয়ে তিনি পড়তে গেলে,পাড়ার লোকজন সাথী মিলে।বই পেন্সিল কলম আর খাতা,আরো নিয়ে যান সাথে ছাতা।পড়া লেখার হয়ে গেলে শেষ,ব্যাকুলের মত হন তিনি বেশ।বাড়িতে আগমন হয় যখন,কত মায়া মমতা রয় তখন।

আজব লীলা খেলার যুগকত রঙ বেরংগের লোকনয়নাভিরাম করেই ভোগ। রাত শেষে কত কিছু চলেকখন কোন অনিয়ম হলেযার জন্য গণ্ডগোল ফলে। কেউ চলে হেলায় ফেলায়সারা দিন যায় খেলা ধুলায়অন্যদেরকে কতো জ্বালায়। আরোও অনেকে কষ্ট করেমাথার ঘাম তার পায়ে ঝরেকষ্টতে সংসারের হাল ধরে! সত্যনিষ্ঠ ন্যায় পথে থাকোনিরিবিলি আল্লাহকে ডাকোঈমান আকিদা ঠিক রাখো!