একটা জিমেইল দিয়ে কি ফাইবার এবং আপওয়ার্কে একাউন্ট করা যাবে ?
হ্যাঁ যাবে। একটা জিমেইল দিয়ে ফাইবার এবং আপওয়ার্কে একাউন্ট করা যাবে।
কিভাবে একাউন্ট করতে হয় সে বিষয়ের উপর বিস্তারিত জ্ঞান থাকাটাও জরূরী।
ফাইবারে সুবিধা ও অসুবিধা কী?
Fiverr হল একটি অনলাইন মার্কেটপ্লেস যা ফ্রিল্যান্সারদের সারা বিশ্বের ক্রেতাদের কাছে তাদের পরিষেবা অফার করতে দেয়।
Fiverr ব্যবহার করার কিছু সুবিধা এবং অসুবিধা এখানে রয়েছে:
সুবিধাদি:
পরিষেবার বিস্তৃত পরিসর:
Fiverr গ্রাফিক ডিজাইন, লেখা, প্রোগ্রামিং, ভিডিও সম্পাদনা এবং আরও অনেক কিছু সহ একাধিক বিভাগ জুড়ে বিস্তৃত পরিসরের পরিষেবা অফার করে।
কম খরচে:
ফাইভারের পরিষেবাগুলি ঐতিহ্যবাহী ফ্রিল্যান্সারদের তুলনায় তুলনামূলকভাবে কম খরচে হতে পারে, এটি একটি আঁটসাঁট বাজেটে ক্রেতাদের জন্য একটি আকর্ষণীয় বিকল্প করে তোলে।
ফাইবারে কোন কাজটি বেশি পাওয়া যায়?
ফাইভার অনেক বড় একটি মার্কেট প্লেজ। আপনি চাইলে আপনার পছন্দ মত কাজ করতে পারবেন।
আর কোন কাজই সহজ না যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনি সে কাজে এক্সপার্ট হতে পারবেন।
আপনি যদি কোন কাজ না শিখেন না পারেন তাহলে সবথেকে সহজ কাজটা আপনার কাছে কঠিন মনে হবে। সুতরাং আপনাকে আগে কাজ শিখতে হবে।
ফাইবার ইতিমধ্য অনলাইনে খুব জনপ্রিয় একটি মার্কেটপ্লেস হিসেবে সবার কাছে পরিচিত।
কিছু সঠিক নিয়ম জানা থাকলে খুব সহজে কিন্তু ফাইবার থেকে ভাল টাকা ইনকাম করা সম্ভব।
এই ফাইবার সম্পর্কে এ টু জেট যদি হাতে কলমে শিখতে চান তা হলে MSB Academy ফাইবার সাকসেস কোর্সটি দেখতে পারেন।
যেখানে কাজ পাওয়া সহ ১৮ ধরনের কাজ শিখনো হয়েছে।
ফাইবারে গিগ দেওয়ার পরে কোন কাজটি করা দরকার কাজ পাওয়ার জন্য?
বেশি করে বায়ার রিকুয়েস্ট পাঠান এবং গিগ অপটিমাইজ করুন।
ফাইবার ইতিমধ্য অনলাইনে খুব জনপ্রিয় একটি মার্কেটপ্লেস হিসেবে সবার কাছে পরিচিত।
কিছু সঠিক নিয়ম জানা থাকলে খুব সহজে কিন্তু ফাইবার থেকে ভাল টাকা ইনকাম করা সম্ভব।
আপনি চাইলে অনলাইনে ফাইভার সাকসেস কোর্সটি দেখতে পারেন যেখানে ১৬ রকমের কাজ শিখানো হয়েছে ফাইভার নিয়ে আশা করি ভাল একটা ধারনা পাবেন।
এখানে তারা অনেক যত্ন সহকারে ও অনেক সহজ ভাবে ফাইভারের যাবতীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছে।
আর ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কিভাবে ভালো করবেন তার স্টেপ-বাই-স্টেপ গাইডলাইনতো আছেই।
কিভাবে ফাইবার থেকে বেশি কাজ পাওয়া যায়?
বর্তমান সময় অনলাইনে অনেক একাডেমী আছে যারা ফ্রিলাসিং শিখিয়ে থাকেন। আপনি চাইলে ঘরে বসে শিখতে পারেন।
কিস্তু আপনি মোবাইল দিয়ে হয়ত দেখতে পারবেন কিন্তু কাজ শিখতে গেলে আপনার পিসি অথবা ল্যাপটপ লাগবে।
ফাইবার ইতিমধ্য অনলাইনে খুব জনপ্রিয় একটি মার্কেটপ্লেস হিসেবে সবার কাছে পরিচিত।
কিছু সঠিক নিয়ম জানা থাকলে খুব সহজে কিন্তু ফাইবার থেকে ভাল টাকা ইনকাম করা সম্ভব।
আপনি চাইলে অনলাইনে ফাইভার সাকসেস কোর্সটি দেখতে পারেন যেখানে ১৬ রকমের কাজ শিখানো হয়েছে ফাইভার নিয়ে আশা করি ভাল একটা ধারনা পাবেন।
এখানে তারা অনেক যত্ন সহকারে ও অনেক সহজ ভাবে ফাইভারের যাবতীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছে।
ফাইবার ও আপওয়ার্ক মার্কেটপ্লেস ২টির মধ্যে কোনটিতে বেশি কাজ পাওয়া যায়?
Upwork এবং Fiverr দুটোই বেশ জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস।
উভয় মার্কেটপ্লেসেই লক্ষ লক্ষ ফ্রিল্যান্সার এবং ক্লায়েন্ট রয়েছে।
তাহলে, কোন মার্কেটপ্লেসে আপনি বেশি ক্লায়েন্ট পাবেন?
এটি নির্ভর করে আপনার দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং কাজের ধরনের উপর।
Upwork সাধারণত বড় প্রকল্প এবং দীর্ঘমেয়াদী চুক্তির জন্য উপযুক্ত।
এই মার্কেটপ্লেসে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ পাবেন, যেমন- সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিক ডিজাইন, কন্টেন্ট রাইটিং ইত্যাদি।
Fiverr সাধারণত ছোট প্রকল্প এবং একক কাজের জন্য উপযুক্ত।
এই মার্কেটপ্লেসে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ পাবেন, যেমন- লোগো ডিজাইন, বিজনেস কার্ড ডিজাইন।
কোরা এবং ফেসবুক-এর মধ্যে পার্থক্য কী?
ফেসবুক – আমি এই মাত্র ডাল দিয়ে ভাত মেখে খেলাম। feeling hungry !
কোরা – সময়ের সাথে সাথে কি কি বাঙালি খাবার হারিয়ে গেছে বা যাচ্ছে ?
ফেসবুক – আমি আজ বৃষ্টিতে ভিজলাম। feeling romantic !
কোরা – কী কী কারণে অ্যাসিড বৃষ্টি হয় ? এর ফলে কী ক্ষতি হয় ?
ফেসবুক – এই দেখ আমি বুড়ো হয়েছি ! feeling matured !
কোরা – ফেসবুকে যে নিজের ৬০,৭০,৮০ বছরের চেহারা দেখার আর শেয়ার করার হিড়িক চলছে, তার পিছনে কি কোনো রহস্য আছে ?
এই সব অ্যাপ ব্যবহার করার আগে আমাদের কী সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত ?
আশাকরি, পার্থক্যটা কিছুটা বোঝাতে পারলাম। তবে একথা অস্বীকার করব না যে সব কিছুরই কিছু ভালো দিক ও খারাপ দিক দুটোয় আছে।
জিও ফাইবার এবং এয়ারটেল ফাইবার-এর মধ্যে কোনটি বেশি ভালো এবং সাশ্রয়ী?
এয়ারটেল ফাইবার এ WiFi calling এর সুবিধা পাবেন না, জিও ফাইবার এ পাবেন।
আবার এয়ারটেল ইন্টারনেট বেশি দ্রুত। তাছাড়া সবকিছুই মোটামুটি এক।
এবার আপনিই ঠিক করুন কোনটি আপনার দরকার। তবে জিও এর প্যাকেজ গুলির দাম বাড়াবে পরবর্তীতে।
কোরা এবং ফেসবুক-এর মধ্যে পার্থক্য কী?
“ফেসবুক” এবং “কোরার” মাঝে প্রাথমিকভাবেই কিছু পার্থক্য আছে।
“কোরা” মূলত: জ্ঞান অন্বেষনের জন্য একটি প্রয়োজনীয় মাধ্যম।
এখানে, নিজে না জানলে, অন্যের কাছ থেকে জেনে নেয়া, বা নিজে জানলে, যিনি জানেন না, তাঁকে জানিয়ে দেয়া, এই কাজটি চলে, প্রশ্ন এবং উত্তর এর মাধ্যমে।
“ফেসবুকে” জানা অজানা কথার বাইরে ও, নিজের ইচ্ছেমতো, অনেক কিছু লেখা যায়, পোস্ট করা যায়, নিজের পছন্দের কথা।
ফেসবুকে, বন্ধুত্বের সুত্রপাত হয়, “কোরা” তে বন্ধুত্ব হয় না, সৃষ্টি হয়, প্রজ্ঞাবান আর কৌতুহলীর মাঝে জ্ঞানের সম্পর্ক।
ফেসবুকে, প্রশংসা, লাইক, ভিউ এসব আসে মূলত: নিজের পরিচিত বৃত্তের থেকে, কোরাতে পরিচিতির বৃত্তটাই অনুপস্থিত।
যদি একটা ইমেইল দিয়েই ফাইভার এবং আপওয়ার্ক অ্যাকাউন্ট খোলা হয়, তাহলে কোনো সমস্যা হবে কি?
একই ইমেইল দিয়ে ফাইভার এবং আপওয়ার্ক একাউন্ট খুললে কোন সমস্যা হবে না।
আরো ভালো হয় যদি আপনি সেই একই ইমেইল আপনার প্রোফেশনাল ইমেইল হিসেবে ব্যবহার করেন।
এছাড়া আপনার পোর্টফোলিও, লিঙ্কডিন ইত্যাদির ক্ষেত্রেও সেইম ইমেলই ব্যবহার করলে আপনি শুধুমাত্র একটি ইমেইল আইডি দিয়ে সব ম্যানেজ করতে পারবেন।
ফাইভার নাকি আপ ওয়ার্ক (Fiverr vs Upwork) – কোনটা দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করব?
ফ্রিল্যান্সিং জগতে ফাইভার এবং আপওয়ার্ক – দুটি বহুল জনপ্রিয় নাম।
অসংখ্য অনলাইন মার্কেটপ্লেসের মধ্যে নিজেদেরকে সেরার তালিকায় প্রতিষ্ঠিত করেছে ওয়েবসাইট দুটি।
ফাইভার এবং আপওয়ার্ক, উভয় সাইটই অনলাইন মার্কেটপ্লেস হলেও সাইট দুটি ফ্রিল্যান্সার বা গ্রাহকের জন্য অনেকটাই আলাদা অভিজ্ঞতা বহন করে।
ফাইভার ও আপওয়ার্ক কীভাবে কাজ করে?
ফাইভার এবং আপওয়ার্ক এর কার্য পদ্ধতির মধ্যে কিছু ভিন্নতা রয়েছে।
ফাইভার এর যে কোনো সেবার অফারকে গিগ বলা হয়।
ফ্রিল্যান্সারগণ গিগ পোস্ট করেন এবং গ্রাহকগণ সেখান থেকে তাদের পছন্দনীয় গিগ বেছে নেন।
ফাইভারে গ্রাহকগণই তাদের ইচ্ছানুযায়ী ফ্রিল্যান্সার বেছে নেন।
ওয়ার্ডপ্রেসে কাজ করে কিভাবে ফাইবার বা আপওয়ার্ক হতে মাসে ১০০০ ডলার কামানো যায়?
ওয়েবসাইটের ডিজাইন বা চিত্রকে হাতিয়ার বানিয়ে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করাই হলো ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজ।
এ ক্ষেত্রে একজন ওয়েব ডেভলপারকে ক্লায়েন্ট সাইড ভাষা ও সার্ভার সাইড ভাষা একসাথে করে একটি সুন্দর এবং অর্থপূর্ণ ওয়েবসাইট তৈরি করতে হয়।
পাশাপাশি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট করার সময় ডিজাইন বা টেমপ্লেট, কনটেন্টম্যানেজমেন্ট সিস্টেম এবং ডাটাবেসের সমন্বয় করতে পারাটাই হলো ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কাজের সঠিক পরিপূর্ণতা।
কারো যদি PHP, MySQL এর পাশাপাশি HTML, CSS, JAVASCRIPT, JQUERY, Bootstrap সম্পর্কে ধারণা না থাকে তবে সে কোনোভাবেই এই ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজ করতে পারবে না।