রমযানের রোযা

ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম রমযানের রোযা
ঈমান নামায এবং যাকাতের পরেই রোযার স্থান
ইহা পরিশুদ্ধভাবে পালন করলে ই দুনিয়া আরো
আখেরাতে আমাদের সকলের রাস্তাও হবে সুজা!

রোযাভঙ্গকারী সকল কাজ থেকেও বিরত থাকা
সওম বা রোযা বলা হয়-প্রত্যেক সজ্ঞান, বালেগ
মুসলমান নর-নারীর সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত
পর্যন্ত নিয়ত করে নিজের যত পানাহার বন্ধ রাখা!

পুরুষ ও প্রাপ্তবয়স্কা নারীদের জন্যে রোযা ফরয
চাঁদ উঠলে প্রত্যেক সুস্থ মুকীম প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ
এবং হায়েয-নেফাসমুক্ত প্রাপ্তবয়স্কা নারীর উপর
পূর্ণ রমযান রোযা রাখলে জান্নাত প্রাপ্তিটা সহজ

এ প্রসঙ্গে কোরানে আল্লাহ তাআলার ইরশাদ হয়
হে ঈমানদারগণ ! তোমাদের উপরে রোযা ফরয
করা হয়েছে যেমন ছিলো তোমাদের পূর্ববর্তীদের
উপর যেন তোমরা মুত্তাকী হও ঐ বাণী স্পষ্ট রয়।

যখন তোমরা আকাশটিতে রমযানের চাঁদ দেখবে
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ
করেছেন তখন থেকে রোযা রাখবে ও শাওয়ালের
চাঁদ যখনই দেখবে তখন থেকে রোযা বন্ধ করবে।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *