ইন্টারনেট শপিং সিকিউরিটিঃ
তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে প্রযুক্তি নির্ভর নানা রকম সেবা আমাদের দ্বারগোড়ায় খুব সহজেই পৌঁছে যাচ্ছে।
এসব সেবা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের নানা ক্ষেত্রে।
এরই ধারাবাহিকতায় আমাদের দৈনন্দিন জীবনের নানা প্রয়োজনে অনলাইন শপিং দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
এ ক্ষেত্রে অনলাইন ভিত্তিক কেনাকাটা ও সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রের প্রয়োজনীয়তা ও জনপ্রিয়তা যেমন বেড়ে চলছে তেমনি অন্যদিকে অনলাইন নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়ছে।
আপনার নানা রকম অনলাইন কার্যক্রম যতটা সম্ভব নিরাপদে সম্পাদন করতে প্রয়োজন যথাযথ পদক্ষেপ ও সচেতনতা।
প্রয়োজনের তাগিদেই ইন্টারনেট শপিং-এর অগ্রগতিতে নিরাপদ শপিং-এর বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সাধারণ মানুষ অনলাইন লেনদেনের ক্ষেত্রে একটা জিনিস প্রত্যাশা করে যে,
তাদের টাকা যেন অনলাইন হ্যাকার বা কোন রকম সাইবার ক্রাইমের খপ্পরে পড়ে চুরি হয়ে না যায়।
সম্প্রতি ক্রেডিট কার্ড চুরি, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা চুরি মোট কথা অনলাইনে টাকা চুরির বিষয়টি সাধারণ ঘটনায় পরিণত হয়েছে।
অনেক দোকানদার এবং প্রতিষ্ঠান নীতিহীনভাবে এসব অবৈধ লেনদেনের ব্যবহার করে থাকে।
এই ধরনের ঘটনা বেশ কয়েক বছর থেকেই ঘটছে।
এ ক্ষেত্রে কোম্পানিগুলো বিশ্বাসযোগ্যতা হিসেব সম্ভাব্য অনেক ক্রেতাই হারাচ্ছেন এই পদ্ধতির কারণে।
অর্থাৎ অসৎ ব্যবসায়ীদের অসাধু চক্রের ফাঁদে পড়ে অনেক ক্রেতাই তাদের টাকা খুইয়েছেন।
সম্প্রতিক সময়ে এনক্রেপ্ট অনলাইন ট্রানজেকশনের ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহারে পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে,
ফলশ্রুতিতে বিপুল সংখ্যক মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে কেনাকাটার সুবিধা গ্রহণ করে নানা রকম পণ্য ক্রয় করছেন।
এ ক্ষেত্রে আস্থা আবার ফিরে এসেছে এবং এই কারণে মুনাফা দিন দিন উপরের দিকে উঠছে।
কোম্পানিগুলো এবং বিক্রেতাদের দ্বারা ক্রেতা সাধারণ এখন অনেকটা নির্ভয়ে তাদের ক্রেডিট কার্ডের বিস্তারিত তথ্য অনলাইনে স্টোর করছেন।
এর অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে প্রতারণা কার্যক্রম বিষয়ে কোম্পানিগুলোর প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ।
যদি আপনি অনলাইনে শপিং করেন তবে আপনার ডেবিট কার্ডের চেয়ে বরঞ্চ ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করবেন।
ডেবিট কার্ডের ব্যাপারে আপনি একই মাত্রার সুরক্ষানীতি গ্রহণ করবেন না এবং এটিতে কোন প্রকার ভুল হলে আপনি তা ফিরে পেতে ততটা মরিয়া হবেন না।
এখন স্টোর থেকে কিছু কিনতে আপনার বিস্তারিত খুব সহজেই ব্যবহার করতে পারেন।
বর্তমানে অনলাইন দোকানগুলোতে মিনিটের মধ্যে দ্রুত এবং দক্ষতার সাথে সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার বিষয়টি অত্যাবশ্যক।
এ ক্ষেত্রে অনলাইন বিক্রেতাদের প্রয়োজন সর্বোচ্চ মান বজায় রাখা।
অন্যথায় তারা তাদের গ্রাহক হারাবে এবং যারা অধিকতর ভাল সেবা প্রদান করবে সেখানে গ্রাহক বেশি যাবে।
একটি উৎকৃষ্ঠ উদাহরণ হচ্ছে আমাজন এখানে অনলাইন অর্ডার প্রক্রিয়া অনেক দ্রুততার সহিত সম্পূর্ণ করা যায়।
এবং যারা হচ্ছে একমাত্র কোম্পানি, যেখানে তারা ওয়ান ক্লিকে কেনাকাটা অফার করে থাকে।
আমাজন খুব সতর্কতার সাথে অনলাইন কেনাকাটার বিষয় নিয়ে অনুসন্ধান করে থাকে এবং পরবর্তী সময়ে আরো উন্নত সেবা দিতে তারা বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে প্রস্তুত।
নিশ্চিতভাবে এতে কোন সন্দেহ নেই যে এই ধরণের সার্ভিস বেচা-কেনার ক্ষেত্রে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ক্রেতারা তাদের বিভিন্ন স্টোর হতে এসব সেবা গ্রহণ করছেন।
আইপি অ্যাড্রেস গোপন রাখার উৎকৃষ্ট পন্থাঃ
বর্তমানে আইডেনটিটি চুরির ঘটনা কারো কাছে তেমন একটা অপরিচিত নয়।
অনলাইন দুনিয়াই হরহামেশাই ঘটছে আইডেনটিটি চুরির ঘটনা।
তাই অনলাইনে অন্যান্য নিরাপত্তার সাথে বহুল আলোচিত একটি বিষয় হচ্ছে আইডেনটিটি চুরির ইস্যুটি।
যেহেতু আপনার আইডেনটিটির নিরাপত্তার সাথে অনেক জিনিস জড়িত তাই এ ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা খুবই জরুরি।
সম্প্রতি অনলাইনে আইডেনটিটি চুরির ঘটনা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
মানুষ তাদের আইডেনটিটি সুরক্ষার বিষয়টি খুব দ্রুত নিশ্চিত করতে চায়।
আপনার আইপি অ্যাড্রেস পরিবর্তন কিংবা গোপন রেখে অনলাইনে আপনার আইডেনটিটি সুরক্ষিত রাখতে কিছু সহজ-সরল পন্থা রয়েছে।
যখন আপনি কোন ওয়েব সাইটে ভিজিট করে থাকেন তখন আপনার আইপি অ্যাড্রেস আপনার কম্পিউটারে চিহ্ন রেখে যায়,
এবং যেসব হ্যাকাররা জানে কিভাবে আপনার আইপি স্ট্রেস করতে হয় এবং এমনকি জোর করে আপনার পার্সোনাল ইনফরমেশন চুরি করতে পারে।
সুতরাং আপনার আইপি অ্যাড্রেস গোপন রাখার বিষয়ে কিছু নিয়ম কানুন শিখতে হবে কিছু নির্দিষ্ট সাইটে প্রবেশ করতে।
আপনি আপনার নিরাপত্তা নিয়ে শতভাগ নিশ্চিত হতে পারেন না। আপনার আইপি পরিবর্তন করতে কিছু পন্থা রয়েছে-
ফ্রি প্রক্সি সাইটের ব্যবহারঃ
ইন্টারনেটে প্রচুর পরিমাণে ফ্রি প্রক্সি সাইট রয়েছে। সুতরাং এসব সাইট খুঁজে পেতে আপনার এক মিনিটের বেশি সময় লাগবে না।
সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে হাজার হাজার সাইটের মধ্য থেকে আপনি প্রয়োজন মত পিক করতে পারেন।
সাধারণভাবে আপনি এই সাইটের ওয়েব অ্যাড্রেস-এ প্রবেশ করে ভিজিট করতে চাইলে,
সাইটটির দ্বারা ওয়েব বক্স প্রদান করবে এবং আপনি আপনার পছন্দমত সাইটে প্রবেশ করতে পারবেন ফ্রি প্রক্সি সাইটে আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করে।
একটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ যে, বেশিরভাগ ফ্রি প্রক্সি সাইট নিরাপত্তা নিয়ে খুব বেশি বিনিয়োগ করে না।
তারা নিরাপত্তার চাইতে অধিক নামহীনতার জন্য সন্নিবিষ্ট।
এর মানে তারা মনে করে অন্যান্য সাইট আপনার আইটি অ্যাড্রেস সুরিক্ষিত রাখবে,
কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে হ্যাকারদের দ্বারা সহজেই আক্রমণের শিকার হতে পারেন।
সুতরাং নিরাপত্তার খাতিরে ফ্রি প্রক্সি সাইটের স্পর্শকাতর তথ্য ব্যবহার করবেন না।
পেইড আইপি হাইডিঙ সফটওয়্যারের ব্যবহারঃ
আপনার কম্পিউটারে আইপি হাইডিঙ সফটওয়্যার ইন্সটল করা ফ্রি প্রক্সি সাইটের চেয়ে যে কোন দিনের জন্য নিরাপদ এবং অধিকতর শ্রেয়।
বর্তমান সময়ে যথাযথভাবে সফটওয়্যার ডেভেল- পমেন্টে প্রচেষ্টা এবং অর্থের ব্যবহার অনাবশ্যক।
তাই তারা সাধারণত এগুলো ফ্রি দিতে চায় না।
এসব সফটওয়্যারের ব্যবহারে সুবিধা নিতে আপনাকে কিছু অ্যামাউন্ট পরিশোধ করতে হবে।
তবে একটি ভাল বিষয় হচ্ছে তাদের একটি পরীক্ষামূলক ডাউনলোড পিরিয়ড রয়েছে।
আপনি পরীক্ষা করে তাদের চাহিদা মত প্রয়োজনীয় পরিশোধ করে পূর্ণাঙ্গ সুবিধা নিতে পারেন।
গ্রহণযোগ্য সফটওয়্যার ব্যবহারঃ
আপনার আইপি অ্যাড্রেস গোপন করতে প্রচুর সফটওয়্যার ডেভেলপ হয়েছে।
বর্তমানে আপনার প্রয়োজন মত সঠিক সফটওয়্যার বেছে নেওয়া সত্যিই অনেক কঠিন কাজ।
কোন রকম কষ্টকর পরিস্থিতি ছাড়াই আপনার আইডেনটিটি রক্ষায় সময়ের মূল্য এবং অর্থ বিবেচনায় গ্রহণযোগ্য সফটওয়্যার ব্যবহার করা উচিত।
ইন্টারনেট সিকিউরিটি চ্যালেঞ্জ মোকাবেলাঃ
বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট নিরাপত্তার বিষয়টি বিভিন্ন মহলে একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
বিশ্বের বাঘা বাঘা অনলাইন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা প্রতিনিয়তই চেষ্টা করে যাচ্ছেন,
অনলাইন নিরাপত্তা নিশ্চিত করে নিরাপদ অনলাইন সেবা প্রদান করতে। এ নিয়ে নানা রকমের উদ্যোগও গৃহীত হচ্ছে।
যেখানে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর একটি বড় অংশ বিভিন্ন সময় সাইবার আক্রমণের শিকার হচ্ছেন,
সেখানে সাইবার নিরাপত্তার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে পরিণত হবে এটাই স্বাভাবিক।
বর্তমান সময়ে আমরা অনেক কিছুই প্রযুক্তি ছাড়া করতে পারিনা।
আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে প্রযুক্তির ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
যদিও আমরা সর্বদাই প্রযুক্তির ছোঁয়া পেতে পুরাতনকে বিসর্জন দিয়ে থাকি,
তবুও কিন্তু আমরা ডিজিটাল বিশ্বে প্রবেশের নিরাপদ ব্যবহারগুলো সম্পর্কে অনেক সময় উদাসীন থাকি।
প্রযুক্তির ফলে বর্তমানে প্রতিদিনের কাজ কর্ম যেমন ব্যাংকিং, শপিং, ইউটিলিটি বিল পরিশোধ এবং ই-কমার্সের ক্ষেত্রে,
নানা রকম ব্যবহার আমাদের জীবনকে অনেক সহজ ও সুবিধাজনক অবস্থানে নিয়ে গেছে।
এতে কোন সন্দেহ নেই যে ইন্টারনেটের যুগে যে কেউ এর সুবিধা নিতে পারে।
তবে বর্তমানে ওয়েব ছাড়া আমরা অনেক ক্ষেত্রেই কিছু কল্পনা করতে পারিনা।
প্রতিটি ক্ষেত্রে এগিয়ে যেতে আমরা প্রযুক্তির উৎকর্ষতা কামনা করলেও,
দূর্ভাগ্যজনিত কারণে কিছু মানুষ আছেন যারা অনলাইনে সর্বদাই অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে বিভিন্ন রকম কার্যক্রম করে থাকেন।
যারা এসব ঘটনার মাঝেও নিজের ইন্টারনেট নিরাপত্তা নিয়ে সচেতন না তাদের জন্য সাইবার ক্রাইম অনেক বড় হুমকি স্বরূপ।
কিন্তু আপনি যদি দূরর্দশীতার পরিচয় দিয়ে অনলাইন নিরাপত্তা নিয়ে সচেতন থাকেন তবেই আপনি অধিক নিশ্চিত থাকবেন অনলাইন হুমকি থেকে।
বস্তুত কেউ ইন্টারনেট থেকে হুমকি পেতে পারে এবং যখন কেউ এসব হুমকির সম্ভাবনাকে উপেক্ষা করতে পছন্দ করেন তাদের উচিত নিজেদের সুরক্ষার খাতিরে যথাযথ উদ্দ্যোগ গ্রহণ করা।
সম্ভবত অনলাইন নিরাপত্তার খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হচ্ছে ইন্টারনেট পরিভ্রমণে আপনার স্পর্শকাতর তথ্যগুলোতে কাউকে কখনো প্রবেশধিকার না দেওয়া,
যেমন ব্যাংকিং পাসওয়ার্ড, আইডি নম্বার এবং সামাজিক নিরাপত্তা নম্বার ইত্যাদি।
ধরুণ আপনি অনলাইনে কিছু কিনতে যাচ্ছেন সর্বদাই লক্ষ্য রাখবেন আপনার ব্রাউজারের নিচের ডান কোনায় ছোট প্যাডলক ইমেজ আছে কি না?
এর মানে হচ্ছে উক্ত সাইটটি নিরাপদ। আরও নিশ্চিত হতে ইউআরএল (ইউনিফর্ম রিসোর্স লোকেটর) আপনাকে সংযুক্ত করবে,
ইহার প্রথম চারটি বর্ণ এইচটিটিপি (হাইপার টেক্সট ট্রন্সফার প্রোটকল) হিসেবে।
অন্যথায় আপনি ফিশিং সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন।
আমাদের উচিত অনলাইন সংক্রামণের বিরুদ্ধে সর্বদা নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রতিরক্ষামূলক প্রস্তুতি গ্রহণ।
আমরা ম্যালওয়ার সমন্ধে কথা বলছি যা হচ্ছে ভাইরাস ট্রোজাল, ওয়ার্ম এবং অন্যান্য অপরাধমূলক কোডের আমব্রালা টার্ম।
যা একজন হ্যাকার আপনার অজান্তেই আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করাতে পারে।
আমরা জানি এ গুলো আমাদের কি ক্ষতি করতে পারে।
শুধু তাই নয় এ গুলো আমাদের ফাইল বিনষ্ট করতে, কম্পিউটারের কার্যক্ষমতা হ্রাস করতে,
এমনকি আমাদের কম্পিউটারের সমস্ত সিস্টেম ধংস করে সঙ্কটময় অবস্থা সৃষ্টির অন্যতম কারণ হতে পারে।
আপনি সহজভাবে কি করবেন এ গুলো বর্জন করতে?
কোন ফাইল ডাউনলোড, সাইট পরিদর্শন এবং কোন লিংকে ক্লিক করতে আপনাকে সচেতন থাকতে হবে।
নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে আপনি খুব বেশি নিশ্চিত না হলে অযথা ঝুঁকি নিতে যাবেন না।
বাস্তবিকভাবে অনলাইনের নানা রকম হুমকি মোকাবেলায় আমাদের কম্পিউটারগুলোকে অবশ্যই প্রস্তুত রাখা প্রয়োজন।
আমাদের কম্পিউটার সিস্টেমে সন্দেহজনক কোন কিছুর প্রবেশ বন্ধ করতে ফায়ারওয়াল হচ্ছে প্রাথমিক ভিত্তি এবং এন্টি-ম্যালওয়ার প্রোগাম,
অথবা সফটওয়্যার কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে। এই ধরনের অনলাইন সেইফগার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
যদিও এক্ষেত্রে যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রোগামগুলো নিয়মিতভাবে হালনাগাদ করতে হবে।
অন্যথায় সফটওয়্যারগুলি নতুন ম্যালওয়ার সনাক্ত করতে সক্ষম হবে না এবং আমাদের নিরাপত্তা যতটা গুরুত্বপূর্ণ তার সাথে আইপি হিডারও।
আইপি হিডার হচ্ছে একটি সফটওয়্যার, যেখানে আপনি বেনামীভাবে সার্ফ করতে পারেন।
সুতরাং আপনার অনলাইন ত্যাগের কোন চিহ্ন কখনো আইপি অ্যাড্রেসে থাকবেনা। যা হ্যাকারদের আক্রমণের শিকার হতে পারে।
এই চিহ্ন ছাড়া হ্যাকাররা জানতে পারবেনা যে আপনি অনলাইনে আছেন এবং যখন তারা জানতে পারবে না তখন তারা হ্যাকিং করার চেষ্টা থেকে বিরত থাকবে।