কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো এবং শুরু করবো( ৭ দিনে ফ্রিল্যান্সিং) এবং ফ্রিল্যান্সিং মানে কি ? (What is freelancing)
আপনিও অবশই ঘরে বসে ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করার উদ্দেশ্যে ফ্রিল্যান্সিং করার কথা ভাবছেন।
এক্ষেত্রে, “ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব” এবং “কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবো” এই দুটি প্রশ্ন আপনার মনে অবশই ঘুরপাক করছে ।
How to get freelancing knowledge and training ?
তবে চিন্তা করবেননা, এই ধরণের প্রশ্ন থাকাটা স্বাভাবিক এবং জরুরি।
কেননা, বর্তমানে কোনো স্কুল বা কলেজে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় না।
আর যার ফলে, এই freelancing এর বিষয়টা প্রথম অবস্থায় আমাদের কিছুটা অন্যরকম অবশই মনে হয়ে থাকে।
আজকে, freelancing নিয়ে আমি আপনাদের অনেক কিছু পরিষ্কার করে বলবো।
সেরা কিছু ফ্রিল্যান্সিং কাজ / দক্ষতা (skills) যেগুলোর চাহিদা প্রচুর
আমরা প্রত্যেকেই জানি, ফ্রিল্যান্সিং হলো এমন এক বিশ্বাসী মাধ্যম যেটার দ্বারা ঘরে বসে প্রচুর অনলাইন ইনকাম করা সম্ভব।
আজ বিশ্ব জুড়ে হাজার লক্ষ freelancers রয়েছে, যারা নিজের পছন্দ হিসেবে যে কোনো জায়গা থেকে freelancing এর মাধ্যমে কাজ করছেন এবং সাধারণ চাকরির তুলনায় দ্বিগুণ থেকেও অধিক টাকা আয় করছেন।
তবে, আগেকার সময়ে এই ধরণের মাধ্যম ব্যবহার করে টাকা আয় করার প্রচলন ছিলোনা।
তাই, অনেকেই আপনাকে এই ধরণের কাজ করার পরামর্শ দিবেনা।
কিন্তু, বর্তমানের সময় হলো ডিজিটাল প্রযুক্তি ও ইন্টারনেটের, তাই বর্তমানের আধুনিক ছেলে মেয়েরা ফ্রিল্যান্সিং এর গুরুত্ব অনেক ভালো করেই বুঝতে পারেন।
ফলে, ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার তৈরি করে অনলাইনে ইনকাম করার বিষয়টা তাদের মনে ঘর করে নিয়েছে।
ফ্রিল্যান্সিং মানে কি ? (What is freelancing)
ফ্রিল্যান্সিং হলো এমন একটি প্রক্রিয়া, যেখানে আপনি নিজের skills, knowledge, experience, qualification ইত্যাদি ব্যবহার করে, অন্য ব্যক্তিদের জন্য কাজ করবেন।
এবং, আপনি যেই ব্যক্তির জন্য কাজ করবেন, সেই ব্যক্তি কাজ করার বিনিময়ে আপনাকে কিছু টাকা দিয়ে দিবে।
Freelancing হলো সেই পরিবেশ যেখানে আপনি একজন freelance বা self-employed হিসেবে জীবন-নির্বাহ করছেন এবং আপনার ওপর কারো মালিকানা অধিকার থাকবেনা।
সোজা ভাবে বললে, চাকরির চিন্তা না করে আপনি একটি boss free life এর মজা নিতে পারবেন।
এই ক্ষেত্রে, আপনি কোনো নির্দিষ্ট নিয়োগকর্তা (employer), সংগঠন, কোম্পানি বা দল এর সাথে সংযুক্ত থাকছেন না।
Freelancing এর ক্ষেত্রে, আপনি একজন self-employed যে কেবল নিজের জন্য নিজের মালিক হয়ে কাজ করছে।
যেই ব্যক্তি freelancing এর কাজ করে জীবন-নির্বাহ করছেন, তাকে “Freelancer” বলা হয়।
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করা মানেই, অন্যান্ন ব্যক্তি বা কোম্পনির জন্য চুক্তি হিসেবে কাজ করা।
আর তাই, freelancing এর কাজ করার জন্য আপনার মধ্যে কিছু বিশেষ talent বা skills থাকতেই হবে, যেগুলো আপনি সার্ভিস হিসেবে অন্যদের বিক্রি করতে পারবেন।
আপনার মধ্যে যে কোনো skills বা talent থাকতে পারে।
যেমন, web designing, app developer, graphic designer, content writer, WordPress developer ইত্যাদি হাজার হাজার ধরণের কাজ রয়েছে যে গুলোর মাধ্যমে freelancing করতে পারবেন।
কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো ? (ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ)
বন্ধুরা, আগের সেই সময় চলে গেছে যেখানে একটি নতুন বিষয়ে জানার ও প্রশিক্ষণ নেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের অনেক সময় লেগে যেতো।
আজ হলো ইন্টারনেটের সময়। আর তাই, যে কোনো নতুন বিষয়ে নিমিষের মধ্যে জেনে নেওয়া সম্ভব এই ইন্টারনেটের মাধ্যমে।
“ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব“, এই প্রশ্ন করার সাথে সাথে দুটো বিষয়ে আপনার জেনে রাখা দরকার।
প্রথম বিষয়,
Freelancing হলো একটি profession যেখানে আপনার মধ্যে কিছু বিশেষ কাজের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা বা জ্ঞান থাকাটা জরুরি।
তাই, যখনি freelancing শিখার কথা আসছে তখন শিখার মধ্যে আপনার যে কোনো একটি বিষয়ে সম্পূর্ণ প্রফেশনাল ভাবে জ্ঞান নিয়ে নিতে হবে।
যেমন, digital marketing, social media management, content writing, android developer ইত্যাদি প্রচুর subject রয়েছে।
প্রথমেই আপনার যে কোনো বিষয়ে সম্পূর্ণ জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
এতে, ভবিষ্যতে আপনি অন্যদের জন্য সেই কাজ করে টাকা আয় করতে পারবেন।
দ্বিতীয় বিষয়,
কেবল প্রফেশনাল কাজ জানা থাকলেই আপনি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারবেন না।
ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য আপনার সাধারণ প্রশিক্ষণ অবশই নিয়ে নিতে হবে যাতে সঠিক ভাবে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শুরু করা যেতে পারে।
তাই, এখানে শিখার মধ্যে আপনার শিখতে হবে যে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য প্রথমে কি কি করতে হয়।
উদাহরণ স্বরূপ,
কিভাবে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট তৈরি করবেন ?
সেরা ফ্রিল্যান্সিং সাইট কোনগুলো ?
কিভাবে কাজ খুজবেন ?
সঠিক ভাবে কাজ করার নিয়ম কি ?
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ গুলো করার কৌশল
কিভাবে নিজেকে জনপ্রিয় freelancer হিসেবে তৈরি করবেন ?
ইত্যাদি, এই ধরণের বিষয় গুলো নিয়ে আপনার জ্ঞান নিয়ে নিতে হবে যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর ক্যারিয়ার তৈরি করার কথা ভাবছেন।
এখন প্রশ্ন এটাই আসলো যে, “প্রথম এবং দ্বিতীয় ভাগে বলা কাজ গুলো কিভাবে শিখবো” ?
এর উত্তর হলো অনলাইনে ইন্টারনেটের মাধ্যমে।
অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব ?
Google search
YouTube
Udemy
lynda.com
khanacademy.org
অনলাইনে ইন্টারনেটের মাধ্যমে freelancing এর প্রশিক্ষণ ও কাজ শিখার বিভিন্ন প্লাটফর্ম রয়েছে।
আপনারা অনেক সহজেই Google search করে প্রচুর ওয়েবসাইট খুঁজে পাবেন যেখানে freelancing এর গুরুত্বপূর্ণ প্রশিক্ষণ রয়েছে।
YouTube হলো এমন একটি জনপ্রিয় platform, যেখানে ফ্রীতেই যে কোনো বিষয়ে ভিডিওর মাধ্যমে জেনে নেওয়া সম্ভব। তাই, YouTube এর মাধমেও freelancing এর বিষয়ে সম্পূর্ণ প্রশিক্ষণ ও জ্ঞান পেয়ে যাবেন।
Udemy হলো এমন একটি জনপ্রিয় online website যেখানে যে কোনো professional course আপনারা পেয়ে যাবেন। হে, কিছু টাকা আপনার অবশ্যই দিতে হবে। তবে, professional ভাবে freelancing শেখার জন্য Udemy video courses কিন্তু সেরা।
Lynda.com হলো একটি জনপ্রিয় online platform, যেখানে ভিডিওর মাধ্যমে freelancing সহ অন্যান্য অনেক ধরণের courses করে নিতে পারবেন। এখানে আপনারা ১ মাসের জন্য ফ্রি এক্সেস পাবেন।
Khanacademy হলো জনপ্রিয় online platform যেখানে আপনারা freelancing এর সাথে জড়িত tutorials পাবেন।
তাহলে বুঝলেন তো, Freelancing শেখার জন্য আপনার কোন online platform গুলো ব্যবহার করা দরকার।
তবে, আপনারা চাইলে local institute থেকেও freelancing এর training নিতে পারবেন।
কিন্তু, local institute গুলোর তুলনায় Udemy বা YouTube এর মাধ্যমে আপনারা অনেক সহজে, জলদি ও প্রফেশনাল ভাবে বিষয় গুলো বুঝতে পারবেন।
কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করব – (how to start freelancing)
Freelancer হিসেবে ক্যারিয়ার তৈরি করে কাজ শুরু করার জন্য আপনার শুরু থেকে স্টেপ বাই স্টেপ কাজ করতে হবে।
একটি বিশেষ কাজ বা স্কিল এর নির্বাচন করতে হবে।
নিজের একটি ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট তৈরি করতে হবে।
কাজের বিনিময়ে কত টাকা নিবেন সেটা ঠিক করুন।
নেওয়া কাজ গুলো সঠিক সময়ে সঠিক ভাবে করুন এবং নিজের ভালো ছবি তৈরি করুন।
কাজ সিলেক্ট করুন :
আপনার যে কোনো একটি বিষয়, টপিক বা প্রফেশন নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর দুনিয়াতে আসতে হবে।
ধরুন, আপনি অনেক ভালো করে graphic design বা logo design করতে পারেন,
এ ক্ষেত্রে, আপনি graphic designer হিসেবে নিজের একটি একাউন্ট তৈরি করে logo designing এর কাজ গুলো খুঁজতে ও করতে পারবেন।
আপনি কোন কাজ সম্পূর্ণ নির্ভুল ভাবে করতে পারবেন, সেটা আগেই ভেবে নিতে হবে।
কেননা, আপনার কাজ পছন্দ না হলে পরেরবার থেকে কাজ পেতে অসুবিধে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট তৈরি :
কোন স্কিল (skills) এর ওপরে কাজ করবেন সেটা ঠিক করার পর আপনার একটি ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট তৈরি করতে হবে।
এ ক্ষেত্রে, প্রচুর জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম রয়েছে যে গুলোর ব্যবহার আপনি করতে পারবেন।
যেমন,
upwork.com
fiverr.com
freelancer.com
guru.com
ওপরে বলা freelancing websites গুলোতে নিজের একটি account তৈরি করে, আপনারা নিজের জন্য দেশ বিদেশ থেকে প্রচুর কাজ পাওয়ার সুযোগ বানিয়ে নিতে পারবেন।
তবে, প্রথম অবস্থায় কাজ পেতে অসুবিধে হতেই পারে।
ধীরে ধীরে যখন আপনি নিজের একটি ভালো ছবি (brand) তৈরি করে নিবেন, তখন লোকেরা আপনাকে কাজ দিতে সংকোজ করবেন না।
প্রত্যেকটি কাজের বিনিময়ে আপনি ক্লায়েন্ট দের থেকে কত টাকা নিবেন, সেটা নিয়েও আপনার ভাবতে হবে।
দেখুন, প্রথম অবস্থায় আপনার অনেক কম টাকা নিয়েই কাজ করতে হবে।
কেননা, নতুন করে যখন আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করতে আসবেন, তখন লোকেরা আপনার ওপর তেমন বিশ্বাস রাখতে পারেনা।
তাই, অনেক কম charges রাখলে, কম টাকায় কাজ করিয়ে নেওয়ার লোভে আপনি অনেক clients পেয়ে যাবেন।
সঠিক সময়ে সঠিক ভাবে কাজ করুন :
মনে রাখবেন, ফ্রিল্যান্সিং এর জগতে প্রথম সময়টাই কিন্তু নিজের একটি ভালো ছবি তৈরি করার সুযোগ।
প্রথম সময়ে আপনি অনেক কম টাকা নিয়ে কাজ করবেন।
আর তাই, কিছু clients/projects অবশই পাবেন।
আপনি কম টাকা নিচ্ছেন ঠিকি, কিন্তু ভালো করে সঠিক সময়ের মধ্যে কাজ করে দিতে পারলে,
আপনাকে ভালো ভালো review দেওয়া হবে এবং freelancing এর platform এর মধ্যে আপনার একটি ভালো ছবি তৈরি হবে।
আর এক বার এটা হয়ে গেলে, পরের সময়ে আপনি নিজের মন মতো টাকা আদায় করতে পারবেন প্রত্যেক কাজের বিপরীতে।
নতুন নতুন কাজ বা প্রজেক্ট কিভাবে পাবো ?
যখন আপনি নিজের একটি freelancing account তৈরি করে নিবেন, তখন সেই freelancing platform এর মধ্যে প্রচুর projects দেখতে পাবেন।
বিভিন্ন লোকেরা বা কোম্পানি গুলো তাদের প্রয়োজন হিসেবে কাজ/প্রজেক্ট গুলো পাবলিশ করে থাকেন।
আপনি কোন কাজ করতে চাচ্ছেন, সেই হিসেবে projects গুলো দেখে কাজ করার অনুরোধ জানাতে পারবেন।
যেই ব্যক্তি কাজ / প্রজেক্ট পাবলিশ করেছেন, সে যদি আপনাকে দিয়ে কাজ করাতে আগ্রহী হয়ে থাকে, তাহলে সে আপনাকে যোগাযোগ অবশই করবে।
তাছাড়া, Fiverr সহ অনেক freelancing platforms রয়েছে, যেগুলোতে আপনি কি কাজ কত টাকার মধ্যে করতে পারবেন, সেটা লিখে পাবলিশ করতে পারবেন।
এভাবে, কাজ করানোর জন্য আগ্রহী লোকেরা আপনাকে খুঁজে পেতে পারবেন এবং আপনার জন্য কাজ পাওয়ার সুযোগ হয়ে দাঁড়াবে।
Affiliate marketing কি ?
জনপ্রিয় এবং লাভ জনক ফ্রিল্যান্সিং কাজ গুলো
যখন ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করার কথা হচ্ছে, তখন আমাদের মনে একটি বিশেষ প্রশ্ন অবশই চলে আসে।
ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে কোন কাজ গুলো অধিক পরিমানে পাওয়া যাবে ?
তাহলে জেনে রাখুন, এমনিতে বিভিন্ন ধরণের কাজ বা প্রজেক্ট করানোর উদ্দেশ্যে বিভিন্ন লোকেরা বা কোম্পানি এই ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম গুলোতে চলে আসে।
তবে, এমন কিছু বিশেষ কাজ রয়েছে যে গুলো করানোর জন্য ফ্রীল্যান্সারদের চাহিদা ও প্রয়োজন অধিক হয়ে থাকে।
সেই লাভজনক কাজ গুলো হলো –
Content writing – বর্তমান সময়ে যে কোনো business বা company, তাদের product, services বা business promotion এর ক্ষেত্রে article লিখানোর ক্ষেত্রে ভালো কনটেন্ট রাইটার দের খুজেঁ থাকে।
এই কাজ এর চাহিদা প্রচুর এবং তাই কনটেন্ট রাইটিং করে প্রচুর ইনকাম করা সম্ভব। প্রত্যেকটি আর্টিকেল লিখার বিপরীতে আপনি $5 থেকে $15 বা তার থেকেও বেশি আদায় করতে পারবেন।
Web designing – আজ যে কোনো business বা company নিজের একটি website design করিয়ে নিতে চান। আর তাই, কমের মধ্যে একটি ভালো business website তৈরি করার জন্য একজন professional freelancer এর খোঁজ চলতেই থাকে।
Graphic designer – আপনি যদি গ্রাফিক ডিজাইন করতে কাজ জানেন, তাহলে freelancing করে ভালো টাকা আয় করতে পারবেন।
আজ যে কোনো business, website, product বা brand তাদের জন্য একটি ইউনিক লোগো (logo) বা গ্রাফিক্স ডিজাইন করানোর চাহিদা রাখেন।
তাই, একজন ফ্রীল্যান্সার এবং গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে এই কাজ আপনি অবশ্যই করতে পারবেন।
Social media manager – আজ প্রত্যেক company এবং business গুলোর নিজের নিজের social media profile রয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে, কোম্পানি গুলো জনপ্রিয় কিছু সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম গুলোতে সক্রিয় থাকে।
এখন, এই account গুলোকে কম টাকায় manage করার ক্ষেত্রে কোম্পানিরা freelancers দের hire করে থাকেন।
Digital marketing – বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা প্রচুর। কোম্পানি গুলো তাদের business, product এবং services গুলোকে অনলাইনে প্রচার করানোর ক্ষেত্রে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ করানোর জন্য freelancers hire করেন।
App developer – আজ সবাই app তৈরি করে নিজের Android apps দিয়ে টাকা আয় করার কথা ভাবেন।
এ ক্ষেত্রে, অনেকেই এন্ড্রয়েড এপস তৈরি করানোর ক্ষেত্রে freelancers দের এই কাজ দিয়ে থাকে। তাই, app developer হিসেবেও আজ freelancing করে প্রচুর ইনকাম সম্ভব।
Animation – হে, আপনি যদি animation এর কাজ জানেন তাহলেও freelancing এর মাধ্যমে অ্যানিমেশন এর সাথে জড়িত কাজ পেয়ে থাকবেন।
এছাড়াও, আরো অনেক কাজ রয়েছে যেগুলোর চাহিদা ফ্রিল্যান্সিং এর জগতে প্রচুর।
শেষ কথা :
তাহলে বন্ধুরা, আশা করছি ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে আপনাদের মনে থাকা প্রশ্ন গুলোর উত্তর আমি দিতে পেরেছি।