কোন ধরনের ভিডিও বানালে বর্তমানে ইউটিউবে সাফল্য অর্জন করতে পারবো
আপনি যে কোনো ধরণের ভিডিও বানিয়ে সাফল্য পেতে পারেন। তবে ট্রেন্ডিং ইস্যু নিয়ে ভিডিও বানালে ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
আর অবশ্যই যে কথাটি মাথায় রাখতে হবে আপনি যেটা পারেন তার ভিডিও বানান এবং প্রফেশনাল ভাবে বানান।
কীভাবে ইউটিউবে ভিডিও বুষ্ট করতে হয়?
ইউটিউব এ ভিডিও বুষ্ট না করে আপনি ইউটিউবের ভিডিও ব্যাকলিংক তৈরী করুন ।
কিভাবে ইউটিউব ভিডিওর জন্য এক ক্লিকে ১২০০+ ব্যাকলিংক তৈরি করা যায় ?
পোষ্টটিতে প্রবেশ করেছেন যেহেতু তাহলে ধরে নিতে পারি আপনি একজন ইউটিউবার। বড় মাপের না হলেও ছোট খাটো তো নিশ্চয়।
অথবা এমনও হতে পারে আপনি ইউটিউব সম্পর্কে ভালো করে জেনে ইউটিউবে ক্যারিয়ার শুরু করতে চান।
আপনি যে ক্যাটাগরিরই হন না কেনো আজকের এই পোষ্ট পড়া অতিব জরুরি।
আপনি যদি ইউটিউবে ভিডিও তৈরি করেন অথচ কোন ধরনের Backlink তৈরি না করেন।
তাহলে জেনে নিন আপনার ভিডিও এত তাড়াতাড়ি YouTube Search -এ আসবে না।
ইউটিউব সার্চে আপনার ভিডিও যখন Show করবে কেবল তখনই আপনার ভিডিওটি ভাইরাল হবার সম্ভাবনা থাকে। আর ইউটিউব সার্চে ভিডিও নেয়ার জন্য আপনার প্রয়োজন বেশি।
এক ক্লিকে ১২০০+ ব্যাকলিংক? ওইগুলো কোন কাজের হবে না। স্পাম লিংক হবে।
ব্যাকলিংক সম্পর্কে আরো জানা উচিত। অথবা একজন এক্সপার্ট হায়ার করা উচিত।
ইউটিউব ভিডিওর ব্যাকলিংক কিভাবে করে?
ধরুন আমি আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে আমার একটা ভিডিও লিংক এখানে সাবমিট করে গেলাম।
আপনি এই লিংকে ক্লিক করে গিয়ে ওই ভিডিওটি দেখলেন, এটি ইউটিউব এর ভিডিও ব্যাক লিংক ।
ইউটিউব ভিডিও এসইও (SEO) কি ? নিজের ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করা ভিডিও গুলিতে এসইও (SEO) কিভাবে করবেন ? এবং ইউটিউব ভিডিওতে এসইও করলে কি লাভ হয় ?
আজ এই সকল প্রশ্নের উত্তর আমি আপনাদের বিস্তারিত ভাবে বোঝানোর চেষ্টা করব ।
আমরা যখন একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে ভিডিও আপলোড করা শুরু করি তখন থেকেই আমাদের ভিডিওতে এই এসইওর (SEO) ব্যবহার করাটা অনেক জরুরী হয়ে পড়ে ।
তাই যদি আপনি নিজের ভিডিওতে এসইও এর ব্যবহার না করেন , তাহলে আমি 100% গ্রান্টি দিয়ে বলতে পারি , আপনার আপলোড করা ভিডিও গুলোতে ভিজিটর খুব কম আসে । এক কথায় আসে না বললেই চলে ।
আমার ইউটিউব চ্যানেলের প্রতিটা ভিডিওর এসইও স্কোর ১০০ বা এর কাছাকাছি থাকা সত্ত্বেও ভিউ এবং সাবস্ক্রাইব হয় না কেন?
আপনি হয়তো গুগোল ট্রেন্ডস কে ফলোই করে না। আপনি শুধুমাত্র কিওয়ার্ড রেংকিং এর ক্ষেত্রে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন।
বাঃ এটাও হতে পারে আপনি যে টপিকের ওপর ভিডিও বানাচ্ছেন সেই টপিকের উপর কোন মানুষ আগ্রহী না।
তাই আমি বলব গুগোল ট্রেন্ডস কে ব্যবহার করা শিখুন ও সেই অনুযায়ী ভিডিও বানান, আপনার ভিউজ আগের তুলনায় অনেক গুণ বৃদ্ধি পাবে।
কিভাবে ইউটিউব এসইও করে ভিডিও র্যাঙ্কিং করা যায়?
ভিডিও র্যাংক করার অন্যতম উপায় হচ্ছে ইউটিউব এসইও। ইউটিউব এসইও এর মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণ সার্চ রেজাল্টের ভিজিটর পাওয়া সম্ভব।
তবে এর জন্য আপনাকে সঠিক এবং গুণগত মানের এসইওর কাজ করতে হবে। গতানুগতিক নিম্নমানের কাজ করলে ফলাফল ভালো পাবেন না।
ইউটিউব ভিডিও এসইও নিয়ে স্বয়ং সম্পূর্ণ একটি ভিডিও ইউটিউবে পাবলিশ করা আছে।
ইউটিউব ভিডিও কিভাবে এসইও করতে হবে?
বর্তমানে গুগল ও ইউটিউবের অ্যালগারিদম অনেক কঠিন। যা ভেদ করা অনেক কঠিন। এই সম্পর্কে একমাত্র গুগলের কর্মকর্তাগনই অবগত।
তবে গুগল ও ইউটিউব অনেক ধরনের নিয়মের মাঝে তারা বুঝিয়ে দিয়েছেন যে, কিভাকে আপনার ইউটিউবে কাজ করবেন।
ইউটিউবে আমার মতে SEO বলতে কিছুই নেই। এখানে আপনার ভিডিওর কন্টেন্ট যত ভালো হবে ততই ভিজিটর বাড়বে।
তবে কিছু নিয়ম-কানুন আছে যে গুলোর মাধ্যমে ভিডিওতে আরো বেশী ভিজিটর বাড়ানো যায়।
সঠিক হেডলাইন বা শিরোনাম বাচাই করুন।
আপনার ভিডিওর কন্টেন্ট ভালো রাখুন।
ভিডিওর কোয়ালিটি ভালো করার চেষ্টা করুন।
ভিডিওর থামনেল আকর্ষণীয় করার চেষ্টা করুন।
ভিডিওর মেইন কিওয়ার্ডের ট্যাগগুলো ভালোভাবে বসিয়ে দিন।
আমি কীভাবে আমার ইউটিউব ভিডিওতে আরও ভিউ পেতে পারি?
ইউটিউবে আরও ভিউ পাবার বিভিন্ন উপায় রয়েছে, যা ইউটিউব তাদের নিজস্ব সাইটে সুন্দর করে বিস্তারিত আলোচনা করেছে।
তবে নিম্নের বিষয়গুলির ওপর গুরুত্ব দিলে ইউটিউব গ্রো করবেই।
আকর্ষণীয় ও প্রয়োজনীয় কনটেন্ট তৈরি করুন।
ভিউয়ারদের সাবস্ক্রাইব করতে উৎসাহিত করুন।
ভিডিও প্লেলিস্ট তৈরি করুন।
ভিডিও তৈরি ক্ষেত্রে শেষ স্ক্রিন এবং কার্ড ব্যবহার করুন।
ভিডিওগুলিরে মধ্যে জলছাপ যুক্ত করুন।
ভিডিওগুলি এম্বেড এনাবেল আছে কিনা নিশ্চিত হউন।
অন্যান্য সোস্যাল মিডিয়া চ্যানেলগুলিতে ভিডিওগুলি প্রচার করুন।
কমিউনিটি তৈরি ও বৃদ্ধি করুন।
ভিডিও টাইটেল অপটিমাইজ করুন।
চ্যানেল কাস্টমাইজ করুন করুন।
আপনার সেরা ভিডিও দিয়ে ইউটিউব ট্রেলার তৈরি করুন।
ইউটিউবের ভিডিও কিভাবে প্রমোট করা যায় ভিউ বাড়ানোর জন্য?
ইউটিউব ভিডিও প্রমোট করার জন্য এই পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করতে পারেনঃ
স্যোশাল মিডিয়াঃ
ফেসবুক, রেডিট, পিন্টারেস্ট, কোরা এই স্যোশাল মিডিয়াগুলো ব্যবহার করে আপনি ভিডিও বা আপনার চ্যানেল প্রমোট করতে পারেন।
ফ্রী মার্কেটিং কিংবা পেইড এডস ব্যবহার করে আপনি অসংখ্য ভিউস/ সাবস্ক্রাইবারস অর্জন করতে পারেন।
গুগল এডওয়ার্ডসঃ
আপনার যদি পেইড মার্কেটিং করার ইচ্ছে থাকে তাহলে গুগল এডওয়ার্ডস এর মাধ্যমে আপনার ভিডিও প্রমোট/ বুস্ট করতে পারেন।
কলাবোরেশানঃ
আপনার চ্যানেল রিলেটেড অন্যান্য চ্যানেলের সাথে কলাবোরেশান করার মাধ্যমে আপনার ভিডিও প্রমোট করতে পারেন। সেটি ফ্রি কিংবা পেইড হতে পারে।
ইউটিউবে শর্টস ভিডিও ভাইরাল করার কি কোনো উপায় আছে?
ইউটিউবে শর্টস ভিডিও ভাইরাল করার কিছু নিয়ম হলো:
১. নিয়মিত কনটেন্ট দেওয়া।
২. যেসব ভিডিও মানুষ পছন্দ করে সেগুলো দেওয়া। কোন ভিডিও গুলো মানুষ বেশি পছন্দ করে এগুলো বুঝতে আপনার টপিক অনুযায়ী অন্যান্য ইউটিউবার কি ধরনের ভিডিও তৈরি করে সে গুলো ভালো করে দেখা।
এবং সেখানে কোন ধরনের কথা বলে থাকে এবং কি দেখিয়ে থাকে সে গুলো বিবেচনা করে সেই মতো ভিডিও দেওয়া।
৩. অন্তত ছয় মাস ভিডিও দেওয়া।
কোন অবস্থাতেই ভিডিও দেওয়া বন্ধ করা যাবে না।
৪. প্রথম অবস্থায় ভিডিও ভিউ না বাড়লেও আস্তে আস্তে ভিডিও ভিউ বাড়তে থাকবে।
কখনোই ভিউ একসাথে নতুন অবস্থায় বাড়বে না।
তাই ভিউ না বাড়লে হতাশ হয়ে ভিডিও বন্ধ করে দেয়া যাবে না।
কিভাবে ইউটিউবের ভিডিও খুব সহজে ভাইরাল করা যায়?
প্রত্যেক ইউটিউবাররা চায় ‘ভাইরাল’ হতে। আর সেই ভাইরাল হতে একজন ইউটিউবার অনেক কস্ট করে – এর মধ্যে কেউ ভাইরাল হয় আর কেউ ধৈর্যহারা হয়ে ইউটিউবিং ছেড়ে দেয়।
আসলে ভাইরাল হওয়ার কোনো সিক্রেট নেই ।
তবে কিছু কাজ করলে ভাইরাল হতে সাহায্য করে যেমন:
- যা আগে কখনো ভাইরাল হয়নি এমন ভিডিও তৈরি করা
- ভিডিও তে যত বেশি সম্ভব তথ্য দেওয়া – এর কারণ – আপনার মতো হাজার হাজার ভিডিও থাকতে আপনার ভিডিও কেনো ভাইরাল হবে?
- ভালো মানের অডিও ও ভিডিও কোয়ালিটি যাতে ভিউয়ারস ভিডিও ছেড়ে না যায়
- নিয়মিত ভিডিও আপলোড দেওয়া যেমন – এই সপ্তাহে 2 টা এরপরের সপ্তাহে ও 2 টা।
কিভাবে ব্যাকলিংক তৈরি করবো?
ব্যাকলিংক কি? কিভাবে ব্যাকলিংক তৈরি করতে হয়?
যারা এসইও (SEO) নিয়ে কাজ করে বা যাদের আগে থেকেই একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট আছে তাদের কাছে ব্যাকলিংক কথাটি পরিচিত।
কিন্তু যারা নতুন ব্লগ সাইট শুরু করেছে বিভিন্ন রিসার্চের মাধ্যমে পাওয়া ব্যাকলিংক কথাটির অর্থ তাদের কাছে একটু কমপ্লেক্স বা কঠিন।
আপনি এই আর্টিকেলটি পড়ছেন এর মানে অবশ্যই আপনি কোনো ভাবে জানতে পেরেছেন যে SEO বা সাইটের ভিসিটর্স বাড়ানোর ক্ষেত্রে ব্যাকলিংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
তো আজকে আমরা এই আর্টিকেলের মধ্যে জানবো যে ব্যাকলিংক কি?
ইউটিউব ভিডিও এসইও (SEO) কি ? নিজের ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করা ভিডিও গুলিতে এসইও (SEO) কিভাবে করবেন ? এবং ইউটিউব ভিডিওতে এসইও করলে কি লাভ হয় ?
আজ এই সকল প্রশ্নের উত্তর আমি আপনাদের বিস্তারিত ভাবে বোঝানোর চেষ্টা করব ।
আমরা যখন একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে ভিডিও আপলোড করা শুরু করি তখন থেকেই আমাদের ভিডিওতে এই এসইওর (SEO) ব্যবহার করাটা অনেক জরুরী হয়ে পড়ে ।
তাই যদি আপনি নিজের ভিডিওতে এসইও এর ব্যবহার না করেন , তাহলে আমি 100% গ্রান্টি দিয়ে বলতে পারি , আপনার আপলোড করা ভিডিও গুলোতে ভিজিটর খুব কম আসে । এক কথায় আসে না বললেই চলে ।
ইউটিউব ভিডিও এর জন্য কীভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ করবো?
ইউটিউব- এ ভিডিওতে কি-ওয়ার্ড একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ!
যদি ভিডিও কনটেন্ট ও কোয়ালিটি খুব ভালো হয়, কিন্তু সঠিক ও পপুলার কি-ওয়ার্ড না দেওয়া হয় তাহলে ভিডিও সার্চ রেজাল্টে আসবে না।
অর্থাৎ তা সঠিক মানুষের কাছে পৌঁছাবে না।
আবার, অনেক ক্ষেত্রে হয় কি একটি পপুলার কি ওয়ার্ড, যা প্রায় বেশিরভাগ ভিডিওতেই ইউটিউবাররা দিয়ে থাকেন তা বর্তমানে মানুষ সার্চ করে না।
নতুবা এমনটাও হওয়া আশ্চর্যজনক নয় যে একটি কিওয়ার্ড এর সার্চ রেজাল্ট খুব হাই ।
কিন্তু সেটি বেশিরভাগ ইউটিউবাররা সেই ধরনের ভিডিও আপলোড করার সময় ব্যবহার করেন।
তাই সেই কিওয়ার্ডটাই যদি আমরা আমাদের ভিডিওতে ব্যবহার করি তাহলে সেটি সার্চ রেজাল্টের ওপরে উঠত।
বাংলা ওয়েব সাইটে কীভাবে SEO করবেন?
এস ই ও কোন সাধারন বিষয় নয়। এস ই ও কিভাবে করব এর উত্তর পাওয়ার আগে আপনাকে জানতে হবে আসলে এস ই ও কি?
এস ই ও হলো সার্চ ইঞ্জিনের সাথে কোন একটা সম্পর্ক।
অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিনের (গুগলের) নিয়ম মেনে কোন আর্টিকেলকে গুগলের প্রথম পেজে নিয়ে আসাই আসলে SEO- র কাজ।
এস ই ও এর ফুল মিনিং হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন।
অর্থাৎ আপনাকে অপটিমাইজ জানতে হবে। এটা দুই ভাবে বিভক্ত, অন পেজ এস ই ও এবং অফ পেজ এস ই ও।
অন পেজ হলো, গুগল যে ধরনের আর্টিকেল পছন্দ করে তেমন করে লেখা আর অপ পজ হলো, অন্য কোন ওয়েব সাইটের সাথে আপনার সাইটকে সংযুক্ত বা ব্যাকলিংক করা।
বর্তমানে কেউ ইউটিউবিং করছে শখে আবার কেউ ক্যারিয়ার গড়ছে এটার উপর।
আপনি চাইলে দু’ভাবে ইউটিউবার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পারবেন।
প্রথমত অর্গানিক ভাবে আর দ্বিতীয়ত চ্যানেল বুষ্টিং করে।
অর্গানিক ভাবে আপনি অ্যাজেন্সি বাছাই করলেন, সেটার উপর সময় দিলেন, সময় মতো কোয়ালিটি কন্টেন্ট আপ্লোড করলেন, চ্যানেলে সময় দিলেন তাহলেই হবে।
অন্যদিকে আপনি চাইলে আবার অনেক অ্যাজেন্সি থেকে ওয়াচ টাইম, সাবস্ক্রাইবার ইত্যাদি আপনার চ্যানেলে কিনে আপনিও চ্যানেল মনিটাইজেশন করতে পারেন।
উদাহরণ স্বরুপ আপনি Athency থেকে চাইলেই ইউটিউব সার্ভিস টি নিতে পারেন।
ইউটিউবে সার্চ করলে কোন ভিডিওগুলো সবার প্রথমে আসে? কীভাবে প্রথমে একটি ভিডিওকে আনা সম্ভব?
নিয়মিত নিত্য নতুন ভালো মানের ভিডিও আপলোড করার চেষ্টা করতে হবে।
তাহলে চ্যানেলের ভিউয়ার বাড়তে থাকবে।এর ফলে আপনার ভিডিও গুলো সার্চ র্যাঙ্ক হিসেবে সবার উপরে নিয়ে আসবে।
নতুন ভিডিও আপলোড করার পর সাথে সাথে ভিডিওটি সম্পর্কে তার নিচে বর্ণনা দিয়ে দিতে হবে। তাহলে ইউটিউব সহজেই সেই ভিডিওটি সম্পর্কে ধারণা পেয়ে যাবে।
ভিডিও টাইটেলটি যাতে আকর্ষণীয় হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। তবে যেন টাইটেলের সাথে ভিডিও মিল থাকে।
ভিডিও পাবলিশ করার পর বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম যেমন-ফেইসবুক, টুইটার, ম্যাসেঞ্জার ইত্যাদি সাইটগুলোতে ভিডিওটি শেয়ার করা যেতে পারে।
ইউটিউব SEO এর গুরুত্ব :
একটি ওয়েবসাইটের জন্য এসইও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমনকি ওয়েবসাইটের জন্য একটি অপরিহার্য বিষয়।
এসইও হচ্ছে ইন্টারনেটে প্রচারের সবচেয়ে উওম মাধ্যম।