ডিজিটাল মার্কেটিং কি? কত প্রকার ও কি কি ? ডিজিটাল মার্কেটিং কেন গুরুত্বপূর্ণ ? ডিজিটাল মার্কটিং কিভাবে শিখবেন ?
বর্তমান সময় হল ডিজিটাল প্রযুক্তির সময়। সব ধরনের কাজকর্ম এখন ডিজিটাল ভাবেই হচ্ছে। ঠিক তেমনি বড়-বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানি গুলো তাদের পণ্য প্রচারণার ক্ষেত্রে অনলাইন প্রচারণাকে ব্যবহার করছে।
এছাড়া অন্যান্য মার্কেটিং মেথড এর চেয়ে ডিজিটাল মেথড গুলো ১০গুণ বেশি ফলাফল দেয়। তাই, বেশিরভাগ প্রচারণা এখন অনলাইন মাধ্যমেই হচ্ছে। অন্যদিকে ক্যারিয়ার হিসেবে অনেক প্রফেশনাল একটি পেশা হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উটেছে।
Olympia Owner Allegedly Paid $200K For Private Bezos Texts – Generation Iron Fitness & Bodybuilding Network d bol nolvadex d bodybuilding
এই আর্টিকেলে আমি ডিজিটাল মার্কেটিং কি ? কেন ? কিভাবে করবেন ? ক্যারিয়ার হিসেবে কেমন হবে ? কিভাবে শিখবেন ? সম্পূর্ন গাইডলাইন দেওয়ার চেস্টা করবো । তাই শেষ পর্যন্ত মনযোগ সহকারে পড়তে থাকুন
ডিজিটাল মার্কেটিং কি?
ডিজিটাল মার্কেটিং কেন গুরুত্বপূর্ণ?
ডিজিটাল ভাবে মার্কেটিং এবং ট্রেডিশনাল ভাবে মার্কেটিং এর মধ্যে পার্থক্য
ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে করবেন?
সেরা কয়েকটি মেথড :
Search Engine Optimization
Search Engine Marketing
Social Media Marketing
Affiliate Marketing
Content Marketing
Email Marketing
Display Advertising
Viral Marketing
Video Marketing
ক্যারিয়ার হিসেবে কেমন হবে?
কয়েকটি পরিসংখ্যান
ডিজিটাল মার্কটিং কিভাবে শিখবেন?
অনলাইনে কোর্স করা,
ট্রেনিং সেন্টার থেকে শিখা,
প্রাইভেট টিউটর এর কাছ থেকে শিখা,
নিজে নিজে শিখা,
মার্কেটার হিসেবে কাজ করা,
ফ্রিলান্সার হিসেবে মার্কেটপ্লেস এ কাজ করা,
সার্ভিস দেওয়া,
কোর্স করানো,
নিজে ব্যবসা করা।
মার্কেটিং কি?
ইংরেজি ‘Marketing’ শব্দের অর্থ হল বিপণন করা, প্রচার করা।
সাধারনত কোন কিছু প্রচারণা করাই হল মার্কেটিং।
ডিজিটাল মার্কেটিং কি?
ডিজিটাল ডিভাইস এবং প্রযুক্তি (মোবাইল, কম্পিউটার, ইন্টারনেট ইত্যাদি) ব্যবহার করে কোন পণ্য বা সার্ভিসের প্রচারণা করাই হলো ডিজিটাল মার্কেটিং (Digital marketing). যেটাকে অনলাইন প্রচারণা ও বলা হয়।
উইকিপিডিয়ার মতে,
Digital marketing is the marketing of products or services using digital technologies, mainly on the Internet, but also including mobile phones, display advertising, and any other digital medium.
হাবস্পট ব্লগের মতে,
Digital marketing encompasses all marketing efforts that use an electronic device or the internet. Businesses leverage digital channels such as search engines, social media, email, and other websites to connect with current and prospective customers.
ডিজিটাল মার্কেটিং কেন গুরুত্বপূর্ণ?
এক সময় ছিল যখন বাজারে নতুন কোন পণ্য আসলে তাদের কিছু কর্মী ঘরে ঘরে গিয়ে সেই পণ্য সম্পর্কে সবাইকে জানিয়ে দিত এবং তাদেরকে কেনার আকৃষ্ট করত।
বর্তমানে সেই প্রচারণা গুলো অনলাইনে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে খুব সহজেই করা যাচ্ছে। গ্রাহকের কাছে পণ্যের গুণাগুণ, প্রয়োজনীয়তা সব কিছুই সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যাচ্ছে অনলাইনের মাধ্যমে।
এছাড়া বর্তমান সময়ে ৪০০ কোটির বেশি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করতেছে এবং এই ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে।
তাহলে আপনি একবার ভেবে দেখুন আপনার ব্যবসার বা পণ্যের মার্কেটিং টা যদি অনলাইনে করেন তাহলে কি পরিমান কাস্টমার আপনি পেতে পারেন। এ জন্য প্রতিটা ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে অনলাইন প্রচারণা গুরুত্বপূর্ণ।
ডিজিটাল ভাবে মার্কেটিং এবং ট্রেডিশনাল ভাবে মার্কেটিং এর মধ্যে পার্থক্য
সাধারণভাবে ট্রেডিশনাল প্রচারণা হয়ে থাকে লিফলেট, পোস্টার অথবা মাইকিং এর মাধ্যমে। কিন্তু এক্ষেত্রে যেটা হয় যেই পরিমাণ খরচ হয়, তা প্রফিট করার মত ১০% কাস্টমার ও খুঁজে পাওয়া যায় না ৷ আর এর প্রধান কারন হচ্ছে কাস্টমারকে সঠিকভাবে টার্গেড করতে না পারা।
ট্রেডিশনালিভাবে যখন কোন কিছুর মাইকিং করা হয় তখন সেটা শুধুমাত্র রাস্তায় এবং এর আশে-পাশে থাকা মানুষ গুলো শুনতে পায়ভ৷ বেশিরভাগই পুরা বিষয়টা শুনে না আসলে কি বলা হচ্ছে, আর শুনলেও অল্প সময়পর তা ভুলে যায়।
আর লিফলেট এর কথা নাই বল্লাম। এজন্য ট্রেডিশনালভাবে প্রচারণায় তেমন ভালো ফলাফল পাওয়া যায় না। তবে এটা একেবারে কাজের না সেটাও বলব না।
কিছু ক্ষেত্রে এটাও অনেক বেশি কাজে দেয় ৷ যদি সেটা –
সঠিক স্থানে,
সঠিক ভাবে,
সঠিক নিয়মে করা হয়।
উদাহরণ স্বরুপঃ গ্রাম-গঞ্জে ভালো ডাক্তারের প্রচারণা।
অপরদিকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ভিন্ন । যেখানে সল্প খরচে অনেক বেশি কাস্টমার + মুনাফা অর্জন করা সম্ভব যদি সেটা সঠিক ভাবে করা হয়।
ডিজিটাল প্রচারণার ক্ষেত্রে সবধরনের সুবিধা আপনি পাচ্ছেন।
যেমনঃ
সঠিক কাস্টমারকে টার্গেট করা,
নির্দিস্ট স্থানকে টার্গেট করা,
রিটার্গেটিং করার সুবিধা,
ব্যবসা বা সার্ভিস এর ভালো দিক গুলো সরাসরি প্রকাশ।
এছাড়া আরো অনেক সুবিধা রয়েছে যার ফলে বর্তমানে বেশিরভাগ বড় বড় কোম্পানি গুলো ডিজিটাল মার্কেটিং কে ব্যবহার করতেছে তাদের কাস্টমার বৃদ্ধি করার জন্য ।
ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে করবেন?
ডিজিটাল পদ্ধতিতে মার্কেটিং করার অনেক মেথড আছে। আপনার ব্যবসায়ের জন্য কোন মেথডটা বেশি কার্যকর, আপনার পণ্যটি কোন মেথডে সহজে গ্রাহকের কাছে পৌছাতে পারবেন তা আপনাকে খুজে বের করতে হবে। এরপর আপনাকে সেই মেথডেই মার্কেটিং করতে হবে।
সেরা কয়েকটি মেথড :
Search Engine Optimization(SEO)
Search Engine Marketing (SEM)
Social Media Marketing (SMM)
Affiliate Marketing
Content Marketing
Email Marketing
Display Advertising
Viral Marketing
Video Marketing
Search Engine Optimization
Search Engine Optimization এর সংক্ষিপ্ত রূপ হল SEO.
গুগল, ইয়াহু, বিং এর মত সার্চ ইজ্ঞিন গুলোতে নিজের ওয়েব সাইটকে, নিজের প্রোডাক্ট গুলোতে সবার প্রথমে নিয়ে আসাটাই হল এসইও এর কাজ। বর্তমানে প্রত্যেকে কম-বেশি ব্রাউজার ব্যবহার করে।
এখন প্রত্যেকে কোন একটা প্রোডাক্ট নেওয়ার আগে গুগল এ সার্চ করে জেনে নেই ঐ প্রোডাক্টটি সম্পর্কে বিস্তারিত। এরপর তার প্রোডাক্টটি ভাল লাগলে সে অর্ডার করে দেয়।
এখন আপনার সাইটটি যদি সার্চইজ্ঞিন এর প্রথমে না থাকে তাহলে আপনি কখনো ভিজিটর পাবেন না। আর ভিজিটর নেই মানে আপনার বিক্রি নেই।
এ জন্য আপনার ওয়েবসাইট বা প্রোডাক্ট পেইজ গুলোকে এসইও করা প্রয়োজন এবং গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া এই সেক্টর এর ভ্যালো মার্কেটে সব চেয়ে বেশি।
Search Engine Marketing এর সংক্ষিপ্ত রূপ হল SEM. যাকে পেইড মার্কেটিং ও বলা হয়।
নিজেদের ওয়েব সাইট বা প্রোডাক্ট পেইজ গুলোকে টাকা ব্যায়ের মাধ্যমে যখন সবার সামনে মার্কেটিং করাই হল এসইএম। আমরা যখন গুগলে সার্চ করি তখন আর্গনিক রেজাল্ট এর উপরে কয়েকটা রেজাল্ট থাকে যা পেইড রেজাল্ট।
যে গুলোতে এ্যাড লেখা থাকে। এই কাজটি সঠিকভাবে করতে একজন মার্কেটার এর প্রয়োজন হয়। অন্যতায় সঠিকভাবে করতে না পারলে আপনার টাকা এবং শ্রম দুইটাই ব্যার্থ।
Social Media Marketing :
Social Media Marketing কে সংক্ষেপে SMM বলা হয়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলো (ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার, পিন্টারেস্ট) ব্যবহার করে যে মার্কেটিং করা হয় তা হল সোশিয়াল মিডিয়া মার্কেটিং।
বর্তমান সময়ে সারা বিশ্বে ৫০০ কোটির বেশি সোশিয়াল মিডিয়া ব্যবহারকারী রয়েছে। তারা প্রতিনিয়ত সোশিয়াল মিডিয়া গুলো ব্যবহার করতেছে।
এই ব্যাপক পরিমাণ ব্যবহারকারীর কাছে যদি আপনি সঠিকভাবে আপনার পণ্যের প্রচারণাটা করতে পারেন তাহলে আপনার কাস্টমার এর অভাব হবে না।
এছাড়া অনেক কোম্পানি সোশিয়াল মিডিয়াকে তাদের প্রচারণার প্রধান মাধ্যম হিসেবে নিয়েছে। শুধুমাত্র সোশিয়াল মিডিয়ার মাধ্যমেই নতুন একটি ব্যবসা চালু করা সম্ভব এবং অনেকেই করতেছে। এজন্য মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে সোশিয়াল মিডিয়া সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
Affiliate Marketing :
বড় বড় কোম্পানি গুলো তাদের ব্যবসার বিক্রি বৃদ্ধির জন্য তারা অ্যাফিলিয়েট সিস্টেম চালু করে রাখে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল নিজেদের পণ্য গুলো অন্যের মাধ্যমে বিক্রি করা।
অর্থাৎ আপনি ঐ কোম্পানির তৃতীয় ব্যাক্তি হয়ে দ্বিতীয় ব্যাক্তির কাছে তাদের পন্য বিক্রি করা। বিক্রয়টি আপনার মাধ্যমে হওয়ায় নির্দিষ্ট পরিমানের কমিশন আপনাকে দেওয়া হবে। এতে কোম্পানি এবং তৃতীয় ব্যাক্তি দুজনেই লাভবান।
বর্তমানে প্রত্যেকটা কোম্পানিই তাদের ব্যবসায়ে অ্যাফিলিয়েট সিস্টেম রাখে। একটা ব্যবসায়ের ব্র্যান্ড তৈরির ক্ষেত্রে, পণ্যের বিক্রয় বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অ্যাফিলিয়েট সিস্টেমটা অনেক বেশি কার্যকর।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় অ্যাফিলিয়েট কোম্পানি হচ্ছে এমাজন। এমাজন এর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেও আপনি ভালো কমিশন অর্জন করতে পারবেন।
Content Marketing :
মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল কনটেন্ট। কনটেন্ট হল যে কোন কিছু হতে পারে, যেমন: ছবি, অডিও, ভিডিও, টেক্স ইত্যাদি। আপনি যখন প্রচারণা করবেন তখন আপনাকে কনটেন্ট গুলো সঠিকভাবে, সঠিক জায়গায়, সঠিক সময়ে ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার ফলাফলও সঠিকভাবে পাবেন। সুতরাং, আপনার পণ্যের প্রচারণার ক্ষেত্রে আপনার কনটেন্ট কে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে।
Email Marketing :
ইমেইল এর মাধ্যমে নিজেদের পন্য বা সেবা সম্পর্কে গ্রাহকদের জানিয়ে দেওয়া হল ইমেইল মার্কেটিং।
ডিজিটাল প্রযুক্তির এই সময়ে প্রত্যেকের একটা দুইটা ইমেইল এড্রেস থাকে এবং সবাই প্রতিদিন কম-বেশি তাদের ইমেইল বক্স চেক করে।
এতে আপনার পাঠানো মেইলটি চেক করে তারা নতুন পণ্য সম্পর্কে বা বিভিন্ন অফার সম্পর্কে জানতে পারবে।
আপনার গ্রাহকদেরকে ইমেইল মার্কেটিং করতে বিভিন্ন ফর্ম ফিল-আপ বক্স এর মাধ্যমে তাদের ইমেইর গুলো সংগ্রহ করে নিতে পারেন।
Display Advertising :
প্রচারণার মাধ্যম গুলোর মধ্যে এটিও একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় আমারা বিভিন্ন ধরনের পণ্যের বা সার্ভিসের এ্যাড দেখতে পাই, তাই হলো ডিসপ্লে এ্যাডভারটাইজিং।
প্রতিনিয়ত প্রত্যেকেই ইন্টারনেট ব্যবহার করে। এতে আপনার প্রচার এ্যাড গুলোর মাধ্যম তারা আপনার কোম্পানি, সেবা বা পণ্য সম্পর্কে জানতে পারবে।
Viral Marketing :
এই মাধ্যমটি অন্যসব মাধ্যম গুলো থেকে আলাদা এবং সবচেয়ে বেশি কার্যকরী। ভাইরাল মার্কেটিং এমন একটা পদ্ধতি যার ফলে মুহুর্তের মধ্যেই আপনার প্রচার করা বস্তুটি সবার কাছে পৌছে যাবে।
এই ধরনের প্রচারণা গুলো বাতাসের সাথে সাথে সবার কাছে গিয়ে পৌছায়। এ গুলো সাধারনত গ্রাহকের ধারায় হয়ে থাকে। এই মাধ্যমে মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে সবার থেকে আলাদা ভাবে করতে হবে।
এমন কিছু করতে হবে যাতে সবাই সেটা নিয়ে একজন অন্যজনের সাথে শেয়ার করে। আর এটাই হল ভাইরাল মার্কেটিং।
Video Marketing :
আমাকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় ডিজিটাল মার্কেটিং এর মেথডগুলোর মধ্যে কোনটা বর্তমান সময়ে সব চেয়ে বেশি কার্যকরী। তাহলে আমি নাম্বার ওয়ান এ রাখবো ভিডিও মার্কেটিং কে।
কারণ এখন মানুষ এতটাই অলস হয়ে গেছে যে তারা চায় না এখন কোন লেখা পড়তে বা কোন কিছু শুনতে, যদি না তাদেরকে লেখা ভিডিও শব্দ সবকিছু একসাথে মিশিয়ে দেখানো হবে তখন সেটা প্রথম বারেই তাদের ব্রেনে গিয়ে সেট হয়ে যাবে।
বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া বা টিভিতে আমরা যে ভিডিও এড গুলো দেখি সেগুলোই হল ভিডিও মার্কেটিং। যেগুলো দেখার সাথে সাথেই আমরা ওই পণ্য বা সার্ভিস সম্পর্কে একটা ধারণা আমাদের মাথায় চলে আসে।
এরপরে আমরা সেটা সম্পর্কে একটা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি। আর এই জিনিসটা যখন আমরা বারবার দেখতে থাকি তখন আমরা সেটাকে গ্রহণ করার জন্য পাগল হয়ে পড়ি। আর এটাই হলো ভিডিও মার্কেটিং এর পাওয়ার।
উপরের বর্ণিত সবগুলো মেথড ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।