দৈন্যের নিগ্রহ !

ধনী-গরিবের মাঝে একটা দূরত্ব তৈরি হয়
পুঁজিপতিরা নিজের সঞ্চয়ের ভাণ্ডারকেই
ভারি করতে অধীনস্থদের ওপর অশালীন
আচরণ শোষণ-নির্যাতন করতে কখনোই
করে না দ্বিধাবোধ যা সমাজে প্রচলন রয়।

সম্পদ আহরণ যে কোনোও প্রকারে চায়
একক মালিকানার একচেটিয়া প্রভাবেও
পুঞ্জীভূতকরণ পুঁজিবাদীরা কোনো রকম
এমন দৃষ্টি ভঙ্গির কারণে রাতারাতি তারা
সম্পদের পাহাড় গড়ার যত সুযোগ পায়।

সমাজের অন্যান্য মানুষ ফল ভোগ করে
মানব গোষ্ঠীর বিশাল অংশকে সমাজের
অর্থনৈতিক দৈন্য ও নিগ্রহের শিকারে যা
হয় এবং তারা ন্যূনতম প্রয়োজন গুলোও
পূরণ করতে ব্যর্থতার খেসারত দেয় পরে!

উৎপাদন আরো ভোগে অসামঞ্জস্য মিলে
তাই সমাজে বেকারত্ব বাড়ে ধনী-গরিবের
বিস্তর তারতম্য সৃষ্টি হয় সম্পদ আহরণের
ক্ষেত্রে কেউ অবাধ মালিকানার অধিকার
লাভে শান্তি হয় যদি সে শরীয়ত মত চলে!

বৈধ পন্থায় আয়-উপার্জন ও ব্যয় করলে
সুদ ঘুষ জুয়া প্রতারণা সকল প্রকারেরও
হারাম লেনদেন পরিত্যাগ করত: বাজার
ব্যবস্থার ওপর দখল দারিত্ব থেকে বিরত
হলে ভেদ সৃষ্টি হত না সত্যের পথ ধরলে!

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *