নিজের ইউটিউব চ্যানেল কীভাবে প্রোমোট করবেন
ইউটিউব থেকে আয় করার অন্যতম পদ্ধতি হলো ইউটিউব মার্কেটিং যার পূর্বশর্ত ইউটিউব চ্যানেলের ভিউ বাড়ানো। এ জন্য প্রয়োজন ইউটিউব চ্যানেল প্রমোট করা।
যেভাবে ইউটিউব চ্যানেল প্রমোট করবেন:
সোশ্যাল মিডিয়া :
ইউটিউব ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করা বেশি অডিয়েন্স রিচ করার সব চেয়ে সহজ উপায়। অন্যান্য সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে ভিডিও শেয়ার করার উপায়টাও বেশ সহজ।
ভিডিও শেয়ার করতে ভিডিওর নিচে থাকা ‘Share’ বাটনে ক্লিক করুন। এবার কোন মাধ্যমে ভিডিওটি শেয়ার করতে চান তার অনেকগুলো অপশন পাবেন।
চাইলে ভিডিওর URL লিংক কপি করেও শেয়ার করতে পারবেন। ইউটিউবের সুবিধা এই যে, ইউটিউব প্রতিটি ভিডিওর জন্য খুব ছোটো URL লিংক দেয়।
Facebook মারকেতিং :
কোর্সটি করে যা শিখবেন:
ফেসবুকের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ফিচারের ব্যবহার, ফেসবুক পেজ ও ফেসবুক গ্রুপের অর্গানিক রিচ বাড়ানো।
ফেসবুক বুস্টিং ও ফেসবুক অ্যাড ম্যানেজারের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেয়া ও শক্তিশালী ব্র্যান্ড দাঁড় করানোর উপায়।
অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনার ইউটিউব চ্যানেল বা ভিডিও প্রমোট করার ক্ষেত্রে কিছু স্ট্র্যাটেজি অনুসরণ করা ভালো।
আপনি যদি শুধুই ভিডিও লিংক শেয়ার করেন তবে অডিয়েন্সকে সহজে আকৃষ্ট করতে পারবেন না। ধরা যাক, আপনার কোনো প্রোডাক্টের ব্যাপারে গ্রাহকরা জানতে ভীষণ আগ্রহী এবং ওই প্রোডাক্ট সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রশ্ন গ্রাহকের কাছ থেকে আপনি পেয়ে আসছেন।
আপনি যদি ওই প্রোডাক্টের টিউটোরিয়াল ভিডিও তৈরি করেন সে ক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দেয়ার সময় গ্রাহকদের করা প্রশ্নের উত্তরের সাথে যদি ভিডিও লিংক শেয়ার করেন তাহলে আপনার ওই প্রোডাক্টটির প্রচারণা বেশি হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।
ব্লগ পোস্ট এবং ওয়েবসাইট :
আপনার ওয়েবসাইট এবং ব্লগেও ইউটিউব চ্যানেল প্রমোট করতে পারেন। ওয়েবসাইট এবং ব্লগে ইউটিউব চ্যানেল ফলো করার জন্য একটি ইউটিউব ফলো আইকন যুক্ত করে রাখুন। এতে আপনার অডিয়েন্স সহজেই আপনার ইউটিউব চ্যানেল খুঁজে পাবে।
কোনো ব্লগ পোস্ট রিভিউ, কাস্টমার রিভিউ অথবা কেস স্টাডির মতো ভিডিও তৈরি করে তা ওয়েবসাইটে যুক্ত করতে পারেন।
এতে যেমন এক দিকে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের প্রমোশন হবে, আরেক দিকে ওয়েবসাইটে ট্রাফিকও বাড়বে।
ব্লগ বা ওয়েবসাইটে ইউটিউব ভিডিও এড করতে ভিডিওর নিচে থাকা৷ Embed লিংক কপি করে ওয়েবসাইটে যুক্ত করুন।
ইমেইল :
লিড জেনারেশন ও নতুন কাস্টমার বেজ তৈরি করতে গিয়ে পুরনো কাস্টমারদের ভুলে যাবেন না। নতুন ভিডিও দেখতে এবং ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব (YouTube subscribe) করতে আপনার ইমেইল লিস্টে থাকা কাস্টমারদের উৎসাহিত করুন।
তথ্য সমৃদ্ধ ইমেইল নিউজ লেটার এবং তার সাথে ভিডিও কন্টেন্ট এনগেজমেন্ট বৃদ্ধি করার দারুণ উপায়।
প্রশ্ন- উত্তর সাইট :
আপনার ভিডিওগুলো কি বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে অথবা প্রশ্নের উত্তর দেয়? তাহলে Quora এর মতো প্রশ্ন- উত্তর সাইটগুলোতে আপনার ইউটিউব চ্যানেল প্রমোট করা হতে পারে একটি ভালো মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি।
অন্যদের সাথে কোলাবরেট করা :
আপনার কোম্পানির যদি অন্য কোনো কোম্পানির সাথে ভালো সম্পর্ক থেকে থাকে সে কল্যাণের ক্ষেত্রে কোলাবরেট করে ভিডিও তৈরি করতে পারেন।
এ ক্ষেত্রে সুবিধা হলো, উভয় চ্যানেলই নিজেদের অডিয়েন্সের সাথে সাথে অন্য জনের অডিয়েন্সকেও ভিউয়ার হিসেবে পেয়ে যান। এতে এনগেজমেন্ট বৃদ্ধি পায় এবং অধিক লিড জেনারেট হয়।
কোলাবরেট করার ক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখতে হবে যে ব্র্যান্ডের সাথে কোলাবরেট করা হচ্ছে তার এবং আপনার ব্র্যান্ডের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য একই রকম।
ভিউয়ারদের সাথে এনগেজ করা :
আগেই বলেছি, ইউটিউব একটি সোশ্যাল মিডিয়া। তাই ভিউয়ারদের সাথে এনগেজ করার চেষ্টা করুন। কমেন্টের রিপ্লাই বা তাদের করা প্রশ্নের উত্তর দিন। পাশাপাশি, প্রোডাক্টের ফীডব্যাক নিন তাদের কাছ থেকে।
সেরা ৫টি ইউটিউব মার্কেটিং টুল :
আপনার ইউটিউব চ্যানেলকে সমৃদ্ধ করতে এবং সাবস্ক্রাইবার (YouTube subscriber) বৃদ্ধি করতে কিছু টুল ব্যবহার করতে পারেন:
Canva :
অডিয়েন্সকে আকর্ষণ করতে একটি ইউটিউব চ্যানেলের রুচি সম্মত থাম্বনেইল ও ফিচার ইমেজ প্রয়োজন হয়।
এ ধরণের গ্রাফিক্যাল কাজে সাহায্য করার জন্য রয়েছে ক্যানভা। ক্যানভার ড্রাগ এন্ড ড্রপ সিস্টেমের মাধ্যমে আপনি নিজেই খুব সহজেই বিভিন্ন ডিজাইন করতে পারবেন।
তাছাড়া, ক্যানভার রয়েছে অসংখ্য টেম্পলেট যা আপনার ভিডিওতে যোগ করবে নতুন মাত্রা!
মূল্য :
ফ্রি প্ল্যান: ক্যানভার রয়েছে ৩০ দিনের ফ্রি ট্রায়াল ব্যবস্থা এবং
পেইড প্ল্যান: পেইড ভার্সনের মূল্য মাসিক ১২.৯৯ ডলার পাঁচজন ব্যবহারকারীর জন্য।
Keyword tool :
ইউটিউবও গুগলের মতোই কীওয়ার্ড, টাইটেল ও ডেস্ক্রিপশনের ওপর ভিত্তি করে ভিডিও র্যাংক করে। এ জন্য আপনার প্রয়োজন এমন একটি টুল যা ভিডিওকে প্রয়োজন অনুযায়ী অপটিমাইজ করে ভিডিও র্যাংক করতে সাহায্য করে।
ফলে চ্যানেলের ভিউ ও জন প্রিয়তা বৃদ্ধি পায়। এমনই একটি টুল হলো কীওয়ার্ড টুল। এই টুলের মাধ্যমে কী ধরণের কীওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত, তা আপনি জানতে পারবেন।
মূল্য :
ফ্রি প্ল্যান: কীওয়ার্ড টুল একদম বিনামূল্যে ব্যবহার করতে পারবেন। তবে সে ক্ষেত্রে সার্চ ভলিউম, কম্পিটিশন ইত্যাদির মতো ফিচারগুলো ব্যবহার করতে পারবেন না।
পেইড প্ল্যান : মাসিক ৬৯ ডলার থেকে শুরু।
BuzzSumo :
এটি একটি বহুমাত্রিক টুল। ভালো কন্টেন্ট তৈরি করা থেকে শুরু করে আইডিয়া জেনারেট করে দর্শকপ্রিয় ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করতে এই টুলটি সাহায্য করে।
তাছাড়া আপনার সমসাময়িক প্রতিযোগী বা কম্পিটিটরদের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য অসাধারণ একটি টুল এটি।
সোশ্যাল শেয়ারিং থেকে শুরু করে ফরম্যাটিং পর্যন্ত তাদের কন্টেন্ট কেমন পার্ফর্ম করছে তা এই টুলের মাধ্যমে লক্ষ্য রাখতে পারবেন।
এমনকি আপনার ইউটিউব চ্যানেল প্রমোট করতে পারবে এমন ইনফ্লুয়েন্সারদের সন্ধানও আপনি এই টুলের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন।
মূল্য :
ফ্রি প্ল্যান : BuzzSumo এর ফ্রিমিয়াম (ফ্রি+প্রিমিয়াম) মডেল। অর্থাৎ ফ্রি ও পেইড দুই ধরনের ভার্সনই রয়েছে। মাসে ১০টি কন্টেন্ট রিসার্চ ফ্রি-তে করা যাবে।
পেইড প্ল্যান : প্রিমিয়াম সাবস্ক্রিপশনে মাসিক খরচ হতে পারে ৯৯ থেকে ২৯৯ ডলার পর্যন্ত।
Agorapulse
এই টুলটি ভিন্ন ভিন্ন ইউটিউব একাউন্ট থেকে যোগাযোগ রক্ষা করার কাজ করে থাকে।
ফলে একেক সময় একেক একাউন্টে সুইচ করে আলাদা করে নোটিফিকেশন চেক করা বা কাজ করার প্রয়োজন নেই।
এই টুলের মাধ্যমে আপনি কমেন্ট ম্যানেজ করতে পারবেন, অপ্রয়োজনীয় কমেন্ট বা স্প্যাম কমেন্ট স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যানও করতে পারবেন।
মূল্য :
ফ্রি প্ল্যান : একজন ব্যবহারকারী ও তিনটি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের জন্য ৩০ দিন ফ্রি ট্রায়াল সুবিধা।
পেইড প্ল্যান: দুজন ব্যবহারকারী ও দশটি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের জন্য মাসিক খরচ ৭৯ ডলার থেকে শুরু।
TubeBuddy :
এই ব্রাউজার এক্সটেনশনটি দ্রুত সময়ে আপনার কন্টেন্ট অপটিমাইজ করতে সাহায্য করে। এর ভিডিও SEO টুল অন্যান্য ভাষায় টাইটেল, ডেস্ক্রিপশনকে অনুবাদ করে যেনো আপনার ভিডিও আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারে।
তা ছাড়া এর রয়েছে অনন্য টেস্ট ফিচার। এর কীওয়ার্ড এক্সপ্লোরার আপনার ভিডিওকে র্যাংক করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সব কীওয়ার্ড জেনারেট করে থাকে।
মূল্য : এই টুলটি বিনামূল্যেই ব্যবহার করা যায়। তাছাড়া পেইড প্ল্যান একজন ব্যবহারকারীর জন্য ৭.২০ ডলার থেকে শুরু।
ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করার নিয়ম : কম্পিউটার ব্যবহার করে
এবার জানবো কম্পিউটার ব্যবহার করে ধাপে ধাপে ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করার নিয়ম :
১) YouTube এ যান এবং “Settings” -এ ক্লিক করুন
কম্পিউটার ব্যবহার করে ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করতে প্রথমে গুগল স্ক্রোম বা অন্য যে কোনো ব্রাউজার ব্যবহার করে YouTube -এ যান। এরপর বাম দিকের সাইডবারে “Settings” -এ ক্লিক করুন।
কম্পিউটারে ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করার নিয়ম : ধাপ ১ (Image source: SocialPilot)
২) “Additional Settings” -এ ক্লিক করুন
একবার “Settings” উইন্ডোতে যাওয়ার পর, আপনাকে ‘Your account’ এর নিচে থাকা “View Additional Features” সিলেক্ট করতে হবে।
যেখানে আপনি community guidelines status এবং copyright status দেখতে পাবেন।
৩) কম্পিউটারে ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করার নিয়ম : ধাপ ২ (Image source: SocialPilot)
Video Editing with Premiere Pro
একজন অভিজ্ঞ ইন্সট্রাক্টরের দিক নির্দেশনায় যুগোপযোগী ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার, ‘অ্যাডোবি প্রিমিয়ার প্রো’ ব্যবহার করে প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং শিখতে এনরোল করুন এই কোর্সটিতে!
৪) ভেরিফিকেশন কোড :
আপনার YouTube চ্যানেল ভেরিফাই করতে আরও কয়েকটি ধাপ আছে।
প্রথমত, আপনি বর্তমানে যেখানে বসবাস করছেন বা যেখান থেকে আপনার YouTube অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করবেন সেই দেশটি সিলেক্ট করতে হবে।
এরপর ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়ার প্রাথমিক ধাপগুলি সম্পন্ন করতে আপনার মোবাইল নাম্বার লিখুন। আপনার মোবাইল ডিভাইসে কল বা মেসেজের মাধ্যমে ভেরিফিকেশন কোডটি পাঠানো হবে৷
ভয়েস কলের মাধ্যমে ভেরিফিকেশন কোডটি পেতে চাইলে, তার ভাষাও বেছে নিতে হবে।
কম্পিউটারে ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করার নিয়ম : ধাপ ৪ (Image source: SocialPilot)
৫) ভেরিফিকেশন কোড নিশ্চিত করুন :
দ্বিতীয় ধাপে ডায়ালগ বক্সে আপনার মোবাইলে মেসেজ বা কলের মাধ্যমে পাওয়া প্রাপ্ত ছয়-সংখ্যার কোডটি টাইপ করুন এবং “Submit” -এ ক্লিক করুন।
কম্পিউটারে ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করার নিয়ম : ধাপ ৫ (Image source: SocialPilot)
সবশেষে, YouTube আপনার ভেরিফিকেশন কোডটি যাচাই করবে এবং সফলভাবে আপনার YouTube চ্যানেলের ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হবে।
ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করার নিয়ম : মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ।
এই ব্লগটি পড়ে এতোক্ষণ জানলেন ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম কম্পিউটার আর মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করার নিয়ম প্রায়ই একই, তবে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে।
তাই চলুন এবার জেনে নেই, ধাপে ধাপে মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করার নিয়ম –
১) YouTube অ্যাপে যান :
আপনার অ্যান্ড্রয়েড বা iOS ডিভাইস থেকে YouTube অ্যাপে যান এবং উপরে ডানদিকের কোণায় আপনার প্রোফাইল ছবিতে ক্লিক করে আপনার চ্যানেলে যান।
আপনার চ্যানেলটি লোড হলে, উপরের দিকে search আইকনের পাশে ক্যামেরা আইকনটিতে ক্লিক করুন৷
২) Go Live এ ক্লিক করুন :
ক্যামেরা তে ক্লিক করার পর Record ও Go Live এই দুটি অপশন থেকে Go Live -এ ক্লিক করুন। ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই, আপনি লাইভ হবেন না কারণ আপনি এখনও আপনার YouTube চ্যানেল ভেরিফাই করেননি৷
লাইভে যাওয়ার আগে ফোন নাম্বার দিয়ে আপনার পরিচয় যাচাই করতে হবে। এবার ভেরিফাই করার পরবর্তী ধাপে যেতে ‘Get Started’ -এ ক্লিক করুন।
মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করার নিয়ম : ধাপ ২ (Image source: SocialPilot)
৩) ভেরিফিকেশন শুরু করুন :
এবার আপনি বর্তমানে যেখানে বসবাস করছেন বা যেখান থেকে আপনার YouTube অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করবে্ন সেই দেশটি সিলেক্ট করতে হবে।
এরপর ভেরিফিকেশন মেসেজ বা কল পাওয়ার জন্য আপনার মোবাইল নাম্বার লিখে, আপনি মেসেজ বা ফোন কল কোনটি পেতে চান তা সিলেক্ট করুন। তারপর সবশেষে, Submit -এ ক্লিক করুন।
মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করার নিয়ম : ধাপ ৩ (Image source: SocialPilot)
৪) ভেরিফিকেশন কোডটি লিখুন :
ডায়ালগ বক্সে আপনার মোবাইলে মেসেজ বা কলের মাধ্যমে পাওয়া প্রাপ্ত ছয়-সংখ্যার কোডটি টাইপ করুন এবং “Submit” -এ ক্লিক করুন।
এরপর আপনি একটি পপ-আপ পাবেন যেখানে আপনার অ্যাকাউন্ট যাচাই করা হয়েছে।
মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করার নিয়ম : ধাপ ৪ (Image source: SocialPilot)
তবে মনে রাখবেন, আপনার অ্যাকাউন্ট যাচাই করতে YouTube -এর ২৪ ঘন্টা সময় লাগবে। এভাবে মোবাইল দিয়েও সফলভাবে আপনার YouTube চ্যানেলের ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হবে।
শেষ কথা :
এই ব্লগটি পড়ে এতোক্ষণ জানলেন ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম, কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা আয় করা যায় এবং সবশেষে ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করার নিয়ম।
এখন নিশ্চয়ই আপানার মনে প্রশ্ন জাগছে ইউটিউবের জন্য ভিডিও বানাবো কিভাবে কিংবা ভিডিও এডিট করবো কিভাবে?
ভিডিও মেকিং বা ভিডিও এডিটিং নিয়ে সব সমস্যার সমাধান নিয়ে রয়েছে টেন মিনিট স্কুলের Video Making Course এবং Video Editing with Premiere Pro Course! এছাড়াও এই দুটি কোর্স একসাথে করতে এনরোল করতে পারেন।