নিজে ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে কিভাবে আয় করা যায়
ইউটিউবে এখন অনেকভাবে ভিডিও না দিয়েও আয় করা যায়।
তবে এ জন্য আপনাকে অনেক ধৈর্য্য এবং নিয়মিত কাজ করে যেতে হবে।
মূলত দুটি উপায়ে আপনি ভিডিও না বানিয়ে আয় করতে পারবেন।
উপায় গুলি হল :
০১. ইউটিউব আপনাকে ইউটিউব ক্রিয়েটিভ কমন লাইসেন্স এর মধ্যে অন্যের ভিডিও ব্যবহার করার সুযোগ দিয়ে থাকে।
অর্থাৎ আপনি আপনার চ্যানেলে অন্য মানুষের ভিডিও ব্যবহার করার অনুমতি পাবেন।
কিছু কিছু মানুষ আপনাকে অনুমতি দিয়ে থাকবে।
কাজেই আপনি তাদের ভিডিও ব্যবহার করতে পারবেন।
আপনি তাদের ভিডিও ব্যবহার করে ভিডিও মালিককে এক ক্রেডিট দিয়ে দিবেন।
আপনি বলে দিবেন আপনার ভিডিও ঐ মানুষের কাছ থেকে নেওয়া।
০২. বর্তমানে কয়েকটি ভালো ভালো সাইট আছে।
আপনি যদি ২০২৩ সালে কম পরিশ্রমে বেশি মুনাফা আয় করতে চান ইউটিউব থেকে তাও আবার নিজে ভিডিও না শ্যুট করে, তাহলে এখানে আপনি থামতে পারেন।
কথা গুলো আপনাকে অনেক বেশি হেল্প করবে বলে আশা করি।
দর্শক সিলেকশন। দর্শক সিলেকশন হচ্ছে সবার প্রথম বিষয়। বাংলা কন্টেন্টে আপনি ভিউ পাবেন সহজে।
কিন্তু পরিশ্রম করতে হবে অনেক। এবং সেই সাথে বাংলা কন্টেন্টের মার্কেট অনেক ছোট। দর্শক কম, সব থেকে বড় বিষয় CPC rate কম।
অন্য দিকে ইংরেজিতে কন্টেন্ট বানানো সহজ। ১ম দিকে ভিউ পাওয়া কঠিন।
মনিটাইজেশন ছাড়াও রেফারেল এফিলিয়েট থেকে আপনি এডসেন্স এর থেকে অনেক বেশি টাকা আয় করতে পারবেন।
তাছাড়া সিপিসি রেট বেশি। আমেরিকা ইউরোপ সহ, প্রায় সকল দেশেই।
অভিজ্ঞতা থেকে আমি এতোটুকুই স্পষ্ট করে বলতে পারি, আপনি পরিশ্রম না করে কোথাও থেকে কোন ফল পাবেন না।
নিজে কষ্ট করুন ভিডিও বানান সময় দিন দেখবেন একদিন আপনি সফল হয়েছেন।
যদি ইউটিউব প্লাটফর্মে কিছু করতে চান তাহলে সততার সঙ্গে এগিয়ে যান আর একটা কথা মনে রাখবেন সফলতার কোনো শর্টকাট রাস্তা নেই।।
আপনি যদি নিজে ভিডিও বানাতে না পারেন তাহলে আপনি ইউটিউবে আগে দেখবেন কোন টপিকের ভিডিও বেশি চলে।
যেই ভিডিও গুলো বেশি চলে সেসব ভিডিও খোজে বের করে কপিপেস্ট করে দেবেন।
কপিপেস্ট হল নিজে কাজ না করে আয় করার সহজ উপায়।
লাইভ খেলা চালিয়ে পারেন তাছাড়া কপিরাইট ফ্রি ভিডিও ফুটেজ এবং কপিরাইট ফ্রি মিউজিক দিয়ে আপনি খুব সহজে ভিডিও বানিয়ে ইউটিউব আপলোড করতে পারেন।
আপনি চাইলে নিজে ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে আয় করুন পোস্টি দেখতে পারেন।
ইউটিউব থেকে কিভাবে টাকা আয় করা যায় :
ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার উপায় –
অনলাইন থেকে আয় করা যায় আমরা মোটামুটি সবাই জানি।
ইউটিউব থেকে আয় করতে চান নাই এমন মানুষ পাওয়া যাবে না।
কিন্তু ইউটিউব এ অন্যের ভিডিও আপলোড করে আয় করার সুযোগ নেই।
তার জন্য নিজেই ভিডিও বানাতে হয় তারপর মনিটাইজশন এর মাধ্যমে ইউটিউব থেকে আয় করা সম্ভব।
কিন্তু আমরা অনেকেই চাই যে ইউটিউব থেকে আয় করবো কিন্তু ভিডিও বানাবো না।
ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার উপায় –
ইউটিউব মূলত একটি ভিডিও ভাগ করে নেওয়ার মাধ্যম। এখানে ভিডিও আপলোড করে অর্থ উপার্জন করা হয়।
নিজে ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে সরাসরি রোজগারের একমাত্র রাস্তা হলো অন্যের ভিডিও নিজের চ্যানেলে আপলোড করা ।
এখন ইউটিউব এর অনেক নিয়ম আছে কন্টেন্ট চুরির ব্যাপারে, এই ধরণের চ্যানেল যারা অন্যের কন্টেন্ট চুরি করে, ইউটিউব সে সব চ্যানেল monetize করে না , কিন্তু সেটা যে সত্যি নয় তার বহু প্রমান আছে ।
ইউটিউব হলো ভিডীও আপলোড প্লার্টফরম এখানে আপনাকে ভিডিও আপলোড দিতেই হবে নিজেকে।
তবে আপনি চাইলে লাইভ করতে পারেন বা কপিরাইট ফ্রী মিউজিক বা ফুটেজ আপলোড করে ব্যাবহার করতে পারেন।
WhiteTube App এই এপপ্স টি বর্তমান সময়ে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে । কারণ এই এপপ্স থেকে আপনি চাইলেই খুব সহজেই youtube video ওয়াচ টাইম নিতে পারছেন সম্পন্ন বৈধ ভাবে ।
যারা নতুন ইউটুবার তাদের ভিডিওতে বেশি বেশি ওয়াচ টাইম আনতে এই এপপ্স টি ব্যবহার করছে তারা ।
এই এপপ্স এর মাধ্যমে আপনি যত খুশি ওয়াচ টাইম নিতে পারবেন সামান্য কিছু টাকার মাধ্যমে ।
আজ আমি এই পোস্ট এ বিস্তারিত আলোচনা
করবো ।
Youtube- থেকে ইনকাম করার জন্য নিজে ভিডিও তৈরি করার কোন প্রয়োজন হয় না।
যদি পদ্ধতি জানা থাকে তাহলে ভিডিও নিজে না বানিয়েও টাকা ইনকাম করা যায়।
আরো মজার ব্যাপার হচ্ছে আপনার কোন কিছু শিখতেও হবে না। শুধু এই আর্টিক্যালটি অনুসরন করুন।
যদি Youtube এ সার্চ করেন relaxing Video, Maditation video তাহলে অনেক ভিডিও দেখতে পাবেন।
ভিডিও গুলু Duration থাকে অনেক বেশি থাকে। এসব ভিডিওতে মিলিয়ন মিলিয়ন Views হয়।
বিশেষ করে আমেরিকা, ইউরোপের দেশগুলো থেকে এসব ভিডিও বেশি হয়।
তার মানে বুঝতেই পারছেন, বাংলাদেশের তুলনায় ইনকাম বেশি হবে।
তাই আপনি যদি সপ্তাহে ৩০-৬০ মিনিটের একটা করে ভিডিও আপলোড করেন আপনার চ্যানেলের জন্য যথেষ্ট।
ভিডিও না বানিয়েও ইউটিউব থেকে ইনকাম করার অনেকেই অনেক ধরনের পদ্ধতি বলবে।
তবে আমি অন্য রকম কিছু বলতে চাই।
যেহেতু আপনি ভিডিও বানাতে চাচ্ছেন না সে ক্ষেত্রে পরোক্ষ ভাবে কিছু ইনকাম করার চেষ্টা করতে পারেন।
যেমন যথেষ্ট পরিমানে ভিডিও আগে থেকেই আপলোড করা আছে এমন চ্যানেল নিয়ে কাজ করতে পারেন।
সে গুলো ভাল মত অপটিমাইজ করে এবং বৈধ ভাবে সোস্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে সেখান থেকেও ইনকামের একটা উপায় বের করতে পারেন।
কারো ইউটিউব একাউন্ট ম্যানেজ করেও আয়ের উৎস বের করা সম্ভব।
অথবা ইউটিউব চ্যানেলের জন্য স্ক্রিপ্ট বা কন্টেন্ট লিখেও টুকটাক আয় করতে পারেন।
ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম :
অনলাইনে ইউটিউব থেকে কীভাবে আয় করা যায় আমরা সবাই কমবেশি জানি।
নিজে ভিডিও তৈরি করা দরকার এবং সেই ভিডিওগুলি সম্পূর্ণ নিজস্ব, অর্থাৎ স্ব-নির্মিত ভিডিও হতে হবে।
অন্যথায় ইউটিউব কপিরাইট দখল করবে এবং আপনার চ্যানেল বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আপনি যদি নিজের ভিডিও না করেই ইউটিউব থেকে অর্থোপার্জন করতে পারেন? অবশ্যই মন্দ নয়।
নিজে ভিডিও না বানিয়ে আয় করার জন্য প্রথমে আগের আপলোডকৃত ভিডিও ডাউনলোড করতে হবে।
তারপর সেই ভিডিওকে এমনভাবে এডিট করতে হবে যাতে করে এটিকে আগের আপলোডকৃত ভিডিও মনে না হয়।
এডিট করার জন্য ব্যবহার করতে পারেন কাইন মাষ্টার Kine master ভিডিও এডিটিং অ্যাপ।
ইউটিউবে ভিডিও জনপ্রিয় করতে চাইলে কী করতে হবে?
ইউটিউবে ভিডিও জনপ্রিয় করতে আপনাকে কয়েকটি বিষয় এর দিকে নজর দিতে হবে ।
বিষয় গুলি হলো :
০১ . ভিডিও টাইটেল :
ভিডিও টাইটেল হলো ইউটিউবের ভিডিও জনপ্রিয় করানোর প্রথম স্তম্ভ ।
আপনি টাইটেল দেওয়ার সময় এটা লক্ষ রাখবেন যে , ভিডিও টাইটেল দেখেই আপনার ভিডিওর সমস্ত বিষয় ভিউয়ার ভালো করে বুঝে যায় ।
০২. ডেস্ক্রিপশন :
ভিডিওর ডেস্ক্রিপশন যতটা টা না সাধারণ ভিউয়ার এর কাছে জরুরি তার চেয়েও বেশি জরুরি ইউটিউবের কাছে ।
ইউটিউবে ডেইলি অনেক অনেক ভিডিও আপলোড হয় , সব গুলি ভিডিও ইউটিউব দেখার সময় পায় না , বা তারা দেখার চেষ্টাও করে না ।
কিন্তু আপনার ভিডিও এর ডেস্ক্রিপশন পার্ট এর প্রথম 150 ওয়ার্ড ইউটিউবের bot গুলো দ্বারা চেক করা হয়।
ইউটিউবে ভিডিও ডিলিট করলে কী হয়?
আপনার ভিডিওটা যদি কোনো কারনে ডিলিট করতেই হয়, তাহলে আপনি ডিলিট করতে পারেন।
কিন্তু মনে রাখবেন ভিডিও ডিলিট করার কারনে চ্যানেল অনেক ডাউন হয়ে যায়।
আর অতিরিক্ত হারে ভিডিও ডিলিট করলে চ্যানেল এক সময় ডেড চ্যানেলে পরিনত হয়।
তাই অবশ্যই ভিডিও ডিলিট করার আগে ভেবে চিন্তে করবেন।
ইউটিউব ভিডিওতে ভিউ কীভাবে বাড়াবো?
ভালো কীওয়ার্ড রিসার্চ ও থাম্বনেইলের মাধ্যমে। আর কন্টেন্ট তো অবশ্যই ভালো হতে হবে। তাইলেই ভিউ বেশি আসবে।