ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করব? ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো | ফ্রিল্যান্সিং কাকে বলে ? জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সাইটের নাম ; ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজের চাহিদা বেশি

দৃষ্টি আকর্ষণ: জানতে হলে পড়তে হবে। সুতরাং এই নিবন্ধে আলোচিত বিষয়টি সম্পর্কে জানতে লেখাটি সম্পূর্ণ পড়ুন এবং অন্যদের সাথে শেয়ার করুন।

সূচিপত্র :

ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করবেন বুঝতে পারছেন না?

সমস্যা কিসের! চলুন এ ব্যাপারে জেনে নেয়া যাক- ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) দিনকে দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে তরুণ প্রজন্মের মাঝে।

ফ্রিল্যান্সিং কী, ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কী, ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো; আজকে এ বিষয়ে জানবো। জানবো আসলেই ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা যায় কি না। এছাড়াও জানবো, ক্যারিয়ার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং বেছে নেওয়া ঠিক হবে কি না।

অনেক মানুষ ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চাইলেও সঠিক দিক নির্দেশনার অভাবে শুরু করতে পারছে না। ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে আপনার জানা শোনা একদম না থাকলেও এই লেখা শেষে বেশ সুন্দর একটা ধারণা পেয়ে যাবেন।

বর্তমান সময়ে হাজার হাজার তরুণ-তরুণী ফ্রিল্যান্সিং এর দিকে ঝুঁকছে। আবার সঠিক নিয়ম কানুন না জানার ফলে ছিটকে পড়ছে খুব অল্পতেই।

খুব অল্প সময়ে জনপ্রিয় এই পেশায় টিকে থাকতে প্রথমে স্কিল ডেভলপ্ট করতে হয়। আবার জানতে হয় কাজ করার মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে। চলুন জেনে নেওয়া যাক ফ্রিল্যান্সিং এর আদ্যোপান্ত নানান তথ্য।

ফ্রিল্যান্সিং কাকে বলে ?

ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) হলো নিজের কম্পিউটার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার বিনিময়ে অর্থ উপার্জনের নিমিত্তে একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের (Clients) সাথে স্বল্প সময়ের চুক্তি ভিত্তিক কাজ; যা উক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানে সশরীরে উপস্থিত হয়ে বা না হয়ে ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়।

এখানে যিনি ফ্রিল্যান্স সেবা দিয়ে থাকেন অর্থাৎ চুক্তি ভিত্তিক কাজটি করে থাকেন তাকে ফ্রিল্যান্সার (Freelancer) বলা হয়।

বর্তমান সময়ে কম্পিউটার এবং অনলাইন সংক্রান্ত প্রায় সকল কাজকেই ফ্রিল্যান্সিং হিসেবে ধরা হয়। 

আশা করছি ফ্রিল্যান্সিং কী তা বুঝতে আর বাকি নেই। 

ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং এর মধ্যে পার্থক্য :

আমরা অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং আর আউটসোর্সিংকে একই মনে করি। অথচ এ’দুয়ের মাঝে সুক্ষ্ম পার্থক্য রয়েছে। নিচে এদের মধ্যে বিদ্যমান পার্থক্য দেয়া হলো:

ফ্রিল্যান্সিং আউট সোর্সিং ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) হলো নিজের কম্পিউটার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার বিনিময়ে অর্থ উপার্জনের নিমিত্তে একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের (Clients) সাথে স্বল্প সময়ের চুক্তি ভিত্তিক কাজ ; যা উক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানে সশরীরে উপস্থিত হয়ে বা না হয়ে ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়।  

যখন কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান অন্য ব্যক্তিকে দিয়ে বা নিজ প্রতিষ্ঠানের বাইরের লোকবলকে দিয়ে কোনো কাজ করিয়ে নেয় তখন উক্ত কাজকে আউটসোর্সিং (Outsourcing) বলে।

অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সারকে যিনি হায়ার করেন (Buyer/Client) তার এই কাজটিকে আউটসোর্সিং বলে।Freelancing vs Outsourcing

আশাকরি, ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিংয়ের মাঝে বিদ্যমান পার্থক্য বুঝতে পেরেছেন। 

ফ্রিল্যান্সিং কেন শিখবেন? এর ভবিষ্যতই বা কি?

দিনকে দিন ফ্রিল্যান্সিং এর জন প্রিয়তা ও গ্রহণ যোগ্যতা বাড়ছে। কারণ, বর্তমানে উন্নত বিশ্ব স্থায়ী কর্মীর বদলে ফ্রিল্যান্সার হায়ার করে কাজ করাতে পছন্দ করছে। এতে তারা কম খরচে কাজ করিয়ে নিতে পারছে; যার ফলে লাভের পরিমাণ বাড়ছে।

কে না চায় অল্প খরচে স্বল্প সময়ে কাজ করিয়ে নিতে!

এ দিকে কাজের চাহিদা বাড়তে থাকায় অনেক অনলাইন মার্কেটপ্লেসও গড়ে উঠছে। তাই নির্দ্বিধায় পছন্দের বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আত্ম প্রকাশ করতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজের চাহিদা বেশি :

ফ্রিল্যান্সিং সাইটে অসংখ্য কাজ রয়েছে। এর মধ্যে অধিক জনপ্রিয় এবং কম বা বেশি প্রতিযোগিতা মূলক সব ধরনের কাজই আছে।

অনেকেই জানতে চান , “অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি?” তাদের জন্য নিচে সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েকটি ফ্রিল্যান্সিং কাজের তালিকা দেয়া হলো:-

Web design

Web Development

Content Writing 

Virtual Assistance

Video Editing

Graphic Design

Search Engine Optimization

Digital Marketing

Social Media Marketing

Translation

Mobile App Development

3D Animation

এছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে অসংখ্য বিষয়ে কাজ পাওয়া যায়। এর মধ্য থেকে পছন্দের যে কোনো একটি বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করুন। 

মনে রাখবেন, ভালো কাজটি করার থেকে যে কাজটি করতে ভালো লাগে সেটা করাই বুদ্ধিমানের কাজ।

ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করব :

ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে আপনাকে অবশ্যই আপনার পছন্দের বিষয়টি নির্বাচন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে যে কাজটির প্রতি আপনার বেশি আগ্রহ সেই কাজটিকে আপনি নির্বাচন করুন। 

অনেক সময় দেখা যায়, শুরুতে একটি বিষয়ে আগ্রহ থাকে। উক্ত বিষয় কিছু দিন চর্চা করার পর তাতে অনাগ্রহের সৃষ্টি হয়। তাহলে ধরে নিন, এই বিষয়টি আসলে আপনার জন্য না।

এবার দেখুন এটির পরবর্তীতে আপনার কোন বিষয়ে কাজ শিখতে বা করতে আনন্দ লাগছে। যে বিষয়টিতে আপনার সময় দিতে ভালো লাগে সেটিতে দক্ষতা অর্জন করুন। 

দক্ষতা যেহেতু রাতা রাতি আসে না, তাই ধৈর্য্য ধরে পছন্দের কাজটি শিখতে থাকুন। মনে রাখবেন এখন আপনার শিক্ষানবিশকাল, তাই টাকার কথা আপাতত মাথায় না এনে ভালো করে কাজ শিখুন।

যত সময় নিয়ে কাজ শিখবেন তত কাজের ভালো আউটপুট দিতে পারবেন। আর যত ভালোভাবে কাজ শিখতে পারবেন, কাজের মার্কেটপ্লেসে তত বেশি স্থায়ী হয়ে কাজ করতে পারবেন। 

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কী প্রয়োজন :

এবার জানবো, ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কী প্রয়োজন। 
কাজ শিখে দক্ষতা অর্জন এবং কাজ করার জন্য ডিভাইস দরকার। স্মুথলি কাজ করার জন্য অবশ্যই ভালো মানের ডিভাইসের প্রয়োজন। 

যদি ভালো ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ না থাকে, তাহলে মোটা মুটি কনফিগারেশনের একটি ল্যাপটপ বা ডেক্সটপ সংগ্রহ করুন। 

শুধুমাত্র ভারি কাজ করতে চাইলে একটু ভালো কোয়ালিটির ল্যাপটপ বা ডেক্সটপ নিতে হবে। যেমন ধরুন, আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখবেন। তখন নিশ্চয়ই আপনার কম ফিচারের ল্যাপটপ বা ডেক্সটপে হবে না।

পূর্বে থেকে কম্পিউটার ব্যবহারের অভিজ্ঞতা না থাকলে অন্যের সহায়তায় অথবা ইউটিউব থেকে কম্পিউটার পরিচালনার সাধারণ বিষয়গুলো আগে শিখে নিন।

অনলাইনে আপনার নির্বাচিত বিষয়ে হাজার হাজার ফ্রি ব্লগ এবং কোর্স পাবেন। সেখান থেকে ক্রমান্বয়ে আপনাকে স্কিল গড়তে হবে। আপনি যদি কোনো প্রশিক্ষকের কাছে প্রশিক্ষণ নিতে চান তাও নিতে পারবেন।  

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার হিসেবে নেওয়া যায় :

আজকাল হাজার হাজার তরুণ-তরুণী পড়াশোনার পাশাপাশি আবার কেউ কেউ পড়াশোনা শেষ করে ক্যারিয়ার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং বেছে নিচ্ছেন।

ধরা বাঁধা সরকারি চাকরির পিছনে দৌঁড়ে জুতা ক্ষয় না করে অনলাইনেই নিজের ক্যারিয়ার করে নিচ্ছে ঘরে বসে।

আপনিও চাইলে অনলাইনের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে পারেন হাজার হাজার টাকা। তবে এজন্য আপনাকে প্রথম ৬ মাস থেকে ১ বছর কাজ শিখতে হবে (বিষয়ভেদে আরও কম বা বেশি সময় লাগতে পারে)। যত ভালো করে কাজ শিখবেন মার্কেটপ্লেসে আপনি তত ভালো কিছু করতে পারবেন।

একটি সরকারি চাকরীর জন্য ২২-২৩ বছর পড়াশোনা করে আবার আলাদাভাবে চাকরীর পড়া পড়তে হয়। সেখানে মাত্র ৬ মাস থেকে ১ বছর কাজ শিখে ক্যারিয়ার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং করাটা অস্বাভাবিক কিছু না।

ভালোভাবে কাজ শিখে মার্কেটপ্লেসে প্রবেশ করতে পারলে কাজ আপনার হাতে ধরা দিবেই। 

অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করার ক্ষেত্রে যারাই আসে তাদেরকে কিছু বিষয়ে বাঁধা বিপত্তির সম্মুখীন হতে হয়। দরকার হয় মানসিক শক্তির। 

এবার জেনে নেওয়া যাক, কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গঠনের সব বাঁধা বিপত্তি থেকে বের হওয়া যায়। 

ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গঠনে নানা প্রতিবন্ধকতা :

আপনি কম্পিউটার অন করলেন, কয়েকটি বাটন চাপ দিলেন আর আপনার একাউন্টে ডলার এসে গেলো; বিষয়টা একদমই এমন না।

ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার জন্য দরকার যথেষ্ট সময়, মানসিক শক্তি, ধৈর্য, পারিবারিক সহযোগিতা এবং প্রবল আগ্রহ। 

আপনাকে স্বাভাবিক ভাবেই ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য প্রথম দিকে শুধু সময় দিয়ে কাজ শিখতে হবে। আপনি যদি চান, প্রথমেই আয় করবেন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং পেশা আপনার জন্য না।

আবার অনেকে আছেন, ধৈর্য ধরে মনিটরের সামনে এক নাগাড়ে অনেক সময় বসে থাকতে পারেন না। তাহলেও বলতে হয় ফ্রিল্যান্সিং তাদের জন্য না। 

কাজ শিখতে হবে তাই শিখতেছি এভাবেও কাজ শেখার মানসিকতা রাখা যাবে না। মানসিকভাবে প্রচুর ধৈর্য রাখতে হবে।

এমনকি কাজ শিখে মার্কেটপ্লেসে ঢুকেই আপনি কাজ নাও পেতে পারেন। তখন একদমই হতাশ হওয়া যাবে না।

কাজ পাওয়ার একাধিক উপায় সম্পর্কে জানতে চেষ্টা করতে হবে। প্রয়োজনে এই বিষয়ে অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিতে হবে।

আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে প্রায় ৯৯ ভাগ বাবা-মা চায় সন্তান পড়াশোনা করে চাকরি করুক। এর অন্যতম কারণ, ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে তাদের ধারণা অনেক কম।

কিন্তু, আপনাকে আপনার কাজ শেখা এবং টাকা আসা শুরু না হওয়া পর্যন্ত পরিবারের সাপোর্ট একান্ত দরকার হবে। 

তাই তাদেরকে খুব নমনীয় ভাবে সহজ ভাষায় ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে বোঝাতে হবে। পরিবারকে বোঝাতে পারলেন কি না এটিও আপনার জন্য ফ্রিল্যান্সিং জগতে আসার ক্ষেত্রে একটি মানসিক পরীক্ষা।

একটি ডিভাইস/ পিসি বিল্ড করার সময়ে, পেইড কোর্স কেনার সময়ে, বিভিন্ন কিছু ক্রয়ের জন্য টাকা দরকার হবে । এ ক্ষেত্রে আপনাকে আপনার পরিবারের সাপোর্ট একান্ত দরকার। আবার দেখা যায় আপনি টিউশনি করেও এই খরচ মেটাতে পারেন।

এছাড়াও বিভিন্ন ভাবে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গঠনে বাঁধা পেতে পারেন। যা একটি একটি করে সুন্দর ভাবে সমাধান করতে হবে।

তবেই এই বাঁধা থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন। সুন্দর একটি ক্যারিয়ার গঠন করতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার মাধ্যমে।

ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার জন্য কোন কোন মার্কেটপ্লেসে কাজ করবেন সে সম্পর্কে জানা যাক।

জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সাইট :

কাজ শেখার পর কোন কোন মার্কেটপ্লেসে কাজ করার জন্য একাউন্ট খুলতে হবে তা জানা একান্ত প্রয়োজন।

তাই এমন কয়েকটি সেরা মার্কেটপ্লেসের কথা জেনে নেওয়া যাক; যেখানে আপনি আপনার সকল ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে একাউন্ট করে কাজ করার জন্য প্রস্তুত করতে পারেন।

এ ক্ষেত্রে কিছু মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে একাউন্ট করার জন্য অনলাইনের মাধ্যমে পরীক্ষা দিয়ে আপনার দক্ষতার প্রমাণ দিতে হয়। 

জেনে নেওয়া যাক ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার জন্য কয়েকটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সাইটের নাম।

Fiverr – www.fiverr.com

Upwork – www.upwork.com

Freelancer – www.freelancer.com

FlexJobs – www.flexjobs.com

Toptal – www.toptal.com

PeoplePerHour – www.PeoplePerHour.com

Guru –  www.guru.com

99designs – www.99designs.com

অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার জন্য এই মার্কেট প্লেসগুলো সব থেকে বেশি পরিচিত, নিরাপদ এবং বিশ্বাস যোগ্য মার্কেটপ্লেসব।

এ সকল মার্কেটপ্লেসে কাজ করলে এদের সিস্টেম অনুযায়ী আপনার একাউন্টে টাকা জমা হতে থাকে। 

এভাবে নিয়ম অনুযায়ী নির্দিষ্ট টাকা হলে আপনি ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে টাকা উঠাতে পারবেন।

বলে রাখা ভালো, এই মার্কেট প্লেসগুলো আপনাকে কাজ পাইয়ে দেওয়া থেকে শুরু করে সম্পূর্ণ কার্যক্রম পরিচালনা বাবদ আপনার ইনকামের ছোট একটি অংশ কেটে রাখবে।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *