মেয়েদের পার্ট টাইম জব করার অনলাইন সাইট (Part time Jobs for Girls)

মেয়েদের পার্ট টাইম জব (Part time Jobs for Girls): 

কোন প্রকার বিনিয়োগ ছাড়াই মেয়েদের ঘরে বসে টাকা আয় করা সম্ভব।

আমাদের এই বর্তমান সমাজে মেয়েদের বাইরে কাজ করাটা এখনো অনেকে মেনে নিতে পারে না। যার কারনে অনেকের বাইরে কাজ করা হয় না।

প্রযুক্তি এগিয়ে গেলেও মানুষের কাছে মেয়েদের বাইরে কাজ করাটা অনেকেই মেনে নিতে পারে না।

যার কারনে মেয়েদের ঘরে বসে সময় কাঁটাতে হয়, হাজার শিক্ষা গ্রহন করেও তাদের বাড়ি থেকে বাইরে যেতে দেওয়া হয় না।

অর্থাৎ, শিক্ষিত হয়েও অর্থ উপার্জনে অক্ষম হয়ে মেয়েদের থাকতে হয়।

আমদের সমাজের ছেলেদের তোলনায় মেয়েরা ঘরে বেশি সময় ব্যয় করে থাকে।

ছাত্রী থেকে শুরু করে পূর্ন-বয়স্ক মহিলাদের জন্য ঘরে বসে টাকা আয় করার উপায় আজ আলোচনা করব।

মেয়েদের ঘরে বসে টাকা আয় করতে অনেক পদক্ষেপ গ্রহন করতে পারে।

যেহেতু তাদের বাইরে যেতে দেয় না, তাই তারা চাইলেও বাইরে কাজ করতে যেতে পারে না ।

তাই আজ সেই মেয়েদের জন্য ঘরে বসে টাকা আয় এর পদ্ধতি তুলে ধরব।

তবে সঠিক মাধ্যম বাছাই করা সহ সেসব সম্পর্কে  জ্ঞান অর্জন করা অত্যাবশ্যক।

আগে আমাদের জানতে হবে যে, আমাদের কি করনীয় কোনটি করলে আমাদের ভালো হবে এবং কোনটি আমাদের জন্য সময় অপচয় হবে।

মেয়েদের ঘরে বসে টাকা আয় এর উপায় সম্পর্কে আজ আমি আপনাদের সম্পূর্ণ ধারনা দিব।

আপনাদের ঘরে বসে টাকা আয় এর জন্য আপনাদের প্রয়োজন শুধু মোবাইল/ ল্যাপটপ এবং ইন্টারনেট কানেকশন।

মেয়েদের ঘরে বসে টাকা আয় করার এসব হলো এক সুবর্ণ মাধ্যম।

নিচে মেয়েদের ঘরে বসে টাকা আয় করার উপায় গুলি পর্যায়ক্রমে আলোচনা করা হলো।

মেয়েদের/গৃহিনীদের ঘরে বসে আয় করার আকর্ষণীয় উপায় :

টপিক সূচি :

মেয়েদের পার্ট টাইম জব করার জনপ্রিয় কিছু মাধ্যমঃ

কন্টেন্ট রাইটিং

 ইউটিউব হতে পারে মেয়েদের পার্ট টাইম জব

ইউটিউব থেকে আয় করতে হলে কি দরকার:

ইউটিউবের জন্য কিছু করনীয় ও সতর্কতাঃ

পণ্য বিক্রয়

ব্লগিং

ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট

অনুবাদক হতে পারে মেয়েদের পার্ট টাইম জব

মেয়েদের পার্ট টাইম জব করার জনপ্রিয় কিছু মাধ্যমঃ

কন্টেন্ট রাইটিং :

বর্তমানে ওয়েবসাইট এ লেখালেখির জন্য প্রচুর পরিমানে কন্টেন্ট রাইটারের প্রয়োজন।

মেয়েদের ঘরে বসে টাকা আয় এর জন্য এটি একটি অসাধারন মাধ্যম।

যারা লেখালেখি করতে পছন্দ করে তারা এই কাজটি করতে পারেন টাকা আয় এর জন্য।

মেয়েরা তাদের হাত খরচ তোলার মত টাকা এই মাধ্যম কাজ করলে পেতে পারেন।

মেয়েদের  জন্য কন্টেন্ট রাইটিং করাটা তেমন খারাপ না। আপনি ফ্রী-ল্যান্সার নামে অ্যাপ সম্পর্কে শুনে থাকবেন।

আপনার কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজ এখানে থেকে খুজে নিতে পারবেন।

মেয়েদের ঘরে বসে টাকা আয় করার উপায় এর মধ্যে আমার কাছে এটি অনেক ভালো লেগেছে।

আপনি হয়তো ওয়েবসাইট এর নাম শুনেছেন, মেয়েদের ঘরে বসে টাকা আয় করার জন্য এটি একটি ভালো উপায়।

এর জন্য প্রয়োজন শুধু  ১০০০ থেকে ২০০০ টাকা, ডোমেন কেনার জন্য।

ডোমেন কেনা হয়ে গেলে আপনার ওয়েবসাইটটি চালু হবে যাবে।

ঘরে বসে টাকা আয় করতে আপনাকে ওয়েবসাইট এ কন্টেন্ট দিতে হবে যাতে আপনার ওয়েবসাইট এ মানুষ আসে কন্টেন্ট পড়তে এবং নতুন কিছু জানতে আপনার ওয়েবসাইট এ প্রতিনিয়ত মানুষ ভিজিট করবে।

এই ভিজিট এর মাধ্যম এ আপনাকে অ্যাড সেন্স দেওয়া হবে, অ্যাড সেন্স পাওয়া হয়ে গেলে আপনি প্রতিনিয়ত টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

তবে এসব একদিনে সম্ভব নয়, আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে আপনার ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে।

মেয়েদের ঘরে বসে টাকা আয় করার উপায়টি অনেক ভালো তবে এর জন্য প্রতিনিয়ত কন্টেন্ট রাইট করতে হবে এবং আপনার ওয়েবসাইট এ পোস্ট করতে হবে।

লোকজন এর কাছে আপনার ওয়েবসাইট তুলে ধরতে হবে এর ফলে আপনার ওয়েবসাইট এ ভিউ বেশি হবে।

তবে কেউ যদি অন্যের জন্য কন্টেন্ট লিখে তবে টাকা আয় করা যায়।

আপনারা ঘরে বসে টাকা আয় করার এই পদ্ধতিতে লেখালেখি করে টাকা আয় করতে পারবেন।

 ইউটিউব হতে পারে মেয়েদের পার্ট টাইম জব :

বর্তমানে এক জনপ্রিয় মাধ্যম হল এই ইউটিউব, এটি আজকাল সব থেকে বেশি পরিমানের লোক ব্যাবহার করে থাকে ।

ইউটিউব এ ভিডিও দেওয়ার মাধ্যমে ভিডিওতে ভিউ, সাবস্ক্রাইব এবং কতক্ষণ ভিডিওটি দেখলো তার উপর নির্ভর করে আমাদেরকে টাকা প্রদান করা হয়।

ইউটিউব মূলত  অ্যাড-সেন্স এর  মাধ্যমে টাকা দিয়ে থাকে।

আমাদের মধ্যে যারা ঘরে বসে টাকা আয় করতে চায় তাদের জন্য এটি একটি সুবর্ণ সুযোগ ।

কারণ, তাদের কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ সময় আছে ইউটিউব এ দেওয়ার জন্য।

মেয়েদের পার্ট টাইম জব হিসাবে এটি একটি অন্যতম মাধ্যম হতে পারে।

এখানে আমরা বিভিন্ন বিষয়ের ভিডিও তৈরি করতে পারব। মেয়েদের জন্য স্বাভাবিক ভাবেই রান্নার কাজটা অনেক ভালো।

ইউটিউবে অনেকেই অনেক ধরনের ভিডিও দিয়ে টাকা ইনকাম করে তবে মেয়েদের জন্য আয় করার একটি ভালো বিষয় হচ্ছে রান্না।

তারা রান্না করে সেই বিষয়ের ওপর ভিডিও বানিয়ে ইউটিউবে দিতে পারে টিউটোরিয়াল হিসেবে।

মানুষ খাদ্য প্রেমিক হয়ে থাকে এবং দিন দিন বিভিন্ন  খাবার খেতে পছন্দ করে, শুধু  মাত্র একটি কনটেন্টের কথা বললাম ।

আপনারা বাড়িতে বসে শুধুমাত্র রান্নার ভিডিও ছাড়াও গেমিং ভিডিও বানাতে পারেন এবং এছাড়াও রয়েছে শিক্ষামূলক, কমেডিয়া্‌ন, টিউটরিয়াল, মিউজিক, নাটক ও রিভিউ সহ আপনার পছন্দমত  যেকোন কন্টেন্ট বেঁছে  নিয়ে, তার ওপর ভিডিও বানিয়ে আপনাদের চ্যানেলে আপলোড করতে পারবেন।

ইউটিউব থেকে আয় করতে হলে কি দরকার :

ইউটিউব থেকে যেভাবে ঘরে বসে টাকা আয় করবেন সেটি বলছি, এর জন্য আপনার চ্যানেলের মাইটাইজ ব্যাবহার করতে হবে এবং এডসেন্স যোগ করতে হবে।

এডসেন্স  যোগ করতে হলে মিনিমাম 1000 সাবস্ক্রাইব থাকতে হবে,

আপনার চ্যানেলের সমস্ত ভিডিও মিলে লাস্ট এক বছরে অর্থাৎ, যে সময়ে চ্যানেলটি খোলা হয়েছিল সেসময় থেকে  ১ বছর বয়স হলে যেন  সর্বমোট 4000 ঘন্টা ওয়াচ ভিউটাইম থাকতে হবে।

যখন উপরের দুইটি শর্ত  পূরণ হবে তখনই আপনি এডসেন্স/মনিটাইজেশন এর জন্য অ্যাপ্লিকেশন করতে পারবেন ।

অতপর এডসেন্স কর্তৃপক্ষ চ্যানেলকে রিভিউ করবে এবং আপনার চ্যানেলকে ভেরিফিকেশন এর মাধ্যমে পরীক্ষা করবে ।

এতে সফলভাবে উত্তীর্ণ হলে আপনাকে অ্যাড-সেন্স দেওয়া হবে।

ইউটিউবের জন্য কিছু করনীয় ও সতর্কতাঃ

অন্য কারও ভিডিও নিজের চ্যানেলে আপলোড করা যাবেনা, এটি সাইবার অপরাধ।

ভালো মানের ভিডিও দিতে হবে।

ভিডিও এর ভয়েস ও রেজুলেশন ভালো হতে হবে।

প্রতিনিয়ত ভিডিও দিতে হবে।

অন্যন্য চেনেলে আপনার চেনেলের লিংক দিয়ে কমেন্ট করতে হবে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে ভিডিও শেয়ার করতে হবে।

“মেয়েদের পার্ট টাইম জব” করার জন্য এটি একটি অনেক ভাল মাধ্যম।

মেয়েরা চাইলে এইখানে তাদের মন মতো কনটেন্ট বাছাই করে এখানে ভিডিও দিতে পারে।

এই ভিডিওগুলো যখন হবে তখন তারা এখান থেকে অনেক সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবে।

আপনারা যারা আর্টিকেলটি পড়ছেন তারা জেনে নিন যে, অনেকেই ইউটিউবিং শুরু করার আগে নতুন নতুন ইন্সট্রুমেন্ট কিনে 40 হাজার থেকে 50 হাজার টাকা নষ্ট করে ফেলেন।

আসলে এটি তাদের মস্ত বড় একটা ভুল, ইউটিউব শুরু করার আগেই যে আপনাকে ইন্সট্রুমেন্ট কেনা লাগবে তার কিন্তু কোনো মানে নেই।

আপনি চাইলে আপনার স্মার্টফোনটি দিয়েই আপনি আপনার গুণ দিয়ে ভালো ভিডিও তৈরি করতে পারবেন।

সফল হওয়ার পরবর্তীতে আপনি যখন এডসেন্স পাবেন অর্থাৎ, আয় করা শুরু করবেন তখন আপনি সেই টাকা দিয়ে ইন্সট্রুমেন্ট কিনতে পারেন।

পণ্য বিক্রয় :

আপনারা চাইলেই ফেসবুকে ব্যবসা শুরু করে দিতে পারেন।

যারা অনলাইনে ভালোভাবে আয় করতে পারে না বা অনলাইনে ভালোভাবে কাজ করতে পারে না। তাদের জন্যই মূলত এই  পণ্য বিক্রয় করে  ঘরে বসে টাকা আয় করার উপায়ে কাজ করার উপদেশ দিচ্ছি।

ফেসবুক থেকে সরাসরি টাকা আয় করা যায় না, তবে আপনারা পেজ খুলে বা অন্যান্য বিক্রি করার সাইটে আপনাদের তৈরি জিনিসপত্র বিক্রির প্রচার করতে পারেন।

অর্থাৎ, এটি একরকমের প্রচার হিসেবেও কাজ করবে।

বর্তমানে অনেক রকমের হাতের কাজ রয়েছে, যার অনলাইনে অনেক চাহিদা রয়েছে।

মূলত ফেসবুকসহ বিভিন্ন ধরনের অনলাইন প্লাট- ফরমে ও ওয়েবসাইটে এসব জিনিসের মূল্য অনেক।

যেমনঃ কাঁথা সেলাই, বিভিন্ন হস্তশিল্প, দর্জির কাজ, ইত্যাদি।

কিন্তু আস্তে আস্তে এসব বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে, আপনারা চাইলেই এইসব কে আবার পুনরায় ফিরিয়ে আনতে পারবেন।

ঘরে বসে আয় করতে আপনারা হস্তশিল্প তৈরি করতে পারেন।

হস্তশিল্পর চাহিদা রয়েছে অনেক, আমাদের গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যকে টিকিয়ে রাখতে আমাদের হস্তশিল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

আমাদের বাংলাদেশ সরকার উদ্যোগ নিয়েছে দেশের হস্তশিল্প কে টিকিয়ে রাখার। এছাড়াও রয়েছে দর্জির কাজ, জামাতে হাতের কাজ।

অর্থাৎ, বিভিন্ন রকমের সুন্দর সেলাই এর চাহিদাও বাজারে প্রচুর রয়েছে আপনারা চাইলেই এটি ন্যায্য মূল্যে বিক্রি করতে পারবেন।

ব্লগিং

মেয়েদের পার্ট টাইম জব করার মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী একটি আয়ের উৎস উৎস হলো ব্লগিং।

এই উৎস থেকে মেয়েরা সহজেই ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবে। তবে এটি একটি স্থায়ী আয়ের এর উৎস।

এখান থেকে মেয়েরা বাড়িতে বসে স্থায়ী ভাবে চাকরি এর মত আয় করতে পারবেন।

আপনি যদি অনলাইনে স্থায়ী, নির্ভরশীল এবং স্থিতিশীল কোন কাজ করতে চান। তবে আপনার সবার প্রথমে যেটি থাকবে তা হলো ব্লগিং করা।

কারণ, ব্লগিং এমন একটি কাজ যেটিকে আপনি পার্ট-টাইম ও ফুলটাইম দুটিই করতে পারেন।

তবে মেয়েদের ঘরে বসে ব্লগিং করে আয় এর জন্য পার্ট টাইম কাজ করাটাই ভালো।

প্রথম অবস্থায় যখন নিজেকে ব্লগিংয়ে যুক্ত করবেন তখন ব্লগিং বুঝতে আপনার বেশ কিছু সময় দিতে হবে।

তবে এটি এক রকমের দীর্ঘস্থায়ী আয় এর সেক্টর।আপনি যদি একবার কাজটাকে আপনার আয়ত্তে নিয়ে আসতে পারেন তাহলে আপনি ফুল-টাইম চাকরির মতোই এটাকে করতে পারবেন।

এর ফলে আপনি বেশি পরিমাণে সম্মানি ঘরে বসে আয় করতে পারবেন।

ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট :

আজ বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ লোক ভার্চুয়াল সহকারি (VA) হিসেবে ঘরে বসে কাজ করছে।

এখানে সময় এবং দক্ষতার ওপর নির্ভর করে ভালো করে টাকা আয় করছে। এতে কাজ করে ঘরে বসেও মেয়েরা সহজে টাকা আয় করতে পারবে।

ভার্চুয়াল সহকারি হিসেবে কাজ করার জন্য আপনি বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইটগুলোতে সাইন আপ করতে পারেন।

এবং প্রতি ঘন্টায় 5 ডলার থেকে 10 ডলার অর্থাৎ, 500 টাকা থেকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারেন৷

আপনার উল্লেখযোগ্য দক্ষতা এবং বাজেটের ভিত্তিতে আপনাকে কাজ দেবে এবং আপনাকে টাকা প্রদান করে থাকবেন।

সুতরাং ভার্চুয়াল এসিস্টেন্ট হতে পারে মেয়েদের পার্ট টাইম জব এর একটি অন্যতম মাধ্যম।

উভয়ের মধ্যে আপনাকে টাকা প্রদান করা হবে আপনার প্রয়োজনীয় সময় অনুযায়ী আপনি চাইলে 1 ঘন্টা অথবা 4 ঘন্টা কাজ করা যাবে, যা মুলত আপনার কাছে নির্ভর করে।

মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার জন্য এই ভারচুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর গুরুত্বও অনেক।

অনুবাদক হতে পারে মেয়েদের পার্ট টাইম জব :

ঘরে বসে মেয়েদের আয় করার জন্য  মেয়েদের পার্ট টাইম জব হিসাবে অনুবাদ কে বেছে নিতে পারে।

কন্টেন্ট রাইটিং এর মতই কিছুটা, তবে এটি মূলত আমাদের এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় রুপান্তর করতে হবে।

আপনি যদি একাধিক ভাষা জানেন তাহলে এটি আপনার জন্য একটি খুবই সহজ কাজ।

ইন্টারনেটে অনেক মানুষই আছে যারা এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় রূপান্তর করার জন্য মানুষ খুঁজছেন।

আপনি পারেন আপনার নাম এর অ্যাকাউন্ট বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে রাখতে।

যেখান থেকে আপনি অনুবাদ করার কাজটি নিতে পারবেন। অনেকেই আবার এসব ভিডিও বা টেক্সট আকারে তাদের কনটেন্ট প্রদান করে থাকে।

সেখান থেকে তাদের চাহিদা অনুসারে আপনি সেটা অনুবাদ করে দিতে পারলে আপনাকে টাকা দেওয়া হবে।

আমার মতামত :

মেয়েদের বাইরে কাজ করতে পারে না বলে তুচ্ছ বলে মনে কর না। মেয়েরা চাইলে ঘরে বসে আয় করতে পারবে উপরের এই মাধ্যম গুলি মেনে চলে।

আপনারা যারা লেখালেখি পছন্দ করেন আমি তাদের বলব ফ্রী-ল্যান্সিং করতে, আর যারা ইউটিউব থেকে আয় করতে চান তারা ওয়েবসাইট থেকেও আয় করতে পারবেন।

এখন এটা আপনাদের কাছে যে আপনাদের কোনটা থেকে আয় করা সুবিধা বলে মনে হয়, আপনারা সেটি করে আপনাদের ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *