ইউটিউব এর ভিডিও ভাইরাল করার সেরা উপায় ?
রায়হান মাহমুদ সাকিব
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। ভিডিও ভাইরাল কিভাবে করে?
আপনি যদি একজন ইউটিউবার হন তাহলে অবশ্যই নিশ্চয়ই ভিডিও ভাইরাল কিভাবে করব এই সমস্যায় পড়েছেন।
সত্যিকার অর্থে ইউটিউবে এমন কোন অপশন নেই যে অপশন চালু করার সাথে সাথেই ভিডিও ভাইরাল হয়ে যাবে।
তবে বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে যে নিয়মগুলো মেনটেন করলে ভিডিও ভাইরাল হবে।
আমি চেষ্টা করব আপনাদেরকে এ টু জেড স্টেপ বাই স্টেপ সুন্দর ভাবে বোঝানোর জন্য।
আর্টিকেল এর সূচনা:
অনলাইনে ইনকাম করার হাজার রকম উপায় রয়েছে।
তার ভিতরে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো ইউটিউব থেকে ইনকাম।
ইউটিউবে সাধারণত আমরা ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করে থাকি।
বিভিন্ন সময় আমাদের ভিডিওতে কোন রকম ভিউজ আসেনা।
এ জন্যই আমরা সব সময় চিন্তা করি কিভাবে ভিডিও ভাইরাল করা যায়?
কি করলে ভিডিও ভাইরাল হবে? কি কারনে আমার ভিডিওতে ভিউজ আসছেনা?
কি করলে আমার ভিডিও ভাইরাল হবে এবং বেশি বেশি ভাবে? এই সমস্যায় আমরা প্রায় সবাই ভুগি।
এদিকে ভিডিওতে ভিউজ না আসলে আপনার চ্যানেল মনিটাইজেশন হলে কোন ইনকাম হবে না।
কারণ ভিউজ এর উপরে নির্ভর করে তার ইনকাম। কেননা বিজ্ঞাপণ না দেখলে আপনার ইউটিউব ইনকাম হবে না আর ভিউজ না আসলে বিজ্ঞাপণ কে দেখবে।
এই কারণে আমাদের ভিডিও গুলোতে ভিউজ এর খুবই প্রয়োজন।
আর যদি এই ভিউজ ভিডিওতে না আসে তাহলে তো বুঝতে পারছেন কতটা খারাপ লাগে।
ইউটিউবে এমন এমন অনেক চ্যানেল রয়েছে যেখানে ভিডিও আপলোড করার সাথে সাথে ভাইরাল হয়ে যায়।
কারণ তাদের চ্যানেলে লাখ লাখ মিলিয়ন মিলিয়ন সাবস্ক্রাইব। তাই ভিডিও ভাইরাল হতে তাদের সময় লাগে না।
ভিডিও আপলোডের সাথে সাথে তাদের ভিডিও ভাইরাল অবস্থায় থাকে।
কিন্তু আপনার তো কোনো চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব নেই তাহলে আপনি কি ভিডিও ভাইরাল করতে পারবেন না ?
মোটেও নয় আপনিও ভিডিও ভাইরাল করতে পারবেন।
দেখুন এমন কোনো চ্যানেল নেই যেখানে সেকেন্ডের ভিতর সাবস্ক্রাইব চলে এসেছে।
সাবস্ক্রাইব আসার জন্য তাকে নিশ্চয়ই পরিশ্রম করতে হয়েছে। অনেক সময় দিতে হয়েছে।
কখনোই পরিশ্রম ছাড়া নিজের সততা দক্ষতা ছাড়া কোনো কাজই সম্ভব হয় না সফলতার জন্য।
অবশ্যই আপনার ভিডিও ভাইরাল হবে। তবে তার জন্য আপনার ভিডিও কিছু পজিশনে রাখতে হবে কিছু নিয়ম মেনে আপলোড করতে হবে।
তাহলে আশা করা যায় আপনার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বন্ধুরা আজকেরে আর্টিকেলে আমরা কিভাবে ভিডিও ভাইরাল করবেন? বা ভিডিও কিভাবে ভাইরাল করতে হয়? এই বিষয়গুলো নিয়ে টোটাল আলোচনা করব।
তাই শুরুতে বলব অবশ্যই মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত আর্টিকেলটি পড়বেন।
কিভাবে ইউটিউব এর ভিডিও ভাইরাল করবো ২০২৪ সালে ?
ইউটিউব এর ভিডিও ভাইরাল করার জন্য, বেশ কিছু নিয়ম আপনাকে মানতে হবে।
নিয়ম নীতি গুলো মেনে আপনি ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করলে অবশ্যই আপনার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
তার মধ্যে সবচেয়ে বড় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে আপনার ভিডিওটি এসইও করা।
হ্যাঁ আপনার ভিডিও টিক ভাবে এস ই ও করলে আপনার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আপনি যদি আপনার ভিডিওতে ভালোভাবে এস ই ও করতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার ভিডিও ভাইরাল হবে।
কিভাবে এসইও করব:
হ্যাঁ আপনার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার অন্যতম কারণ হলো ভিডিও এসইও করা।
তাই আপনাকে ঠিকঠাকভাবে ভিডিও এসইও করতে হবে।
এস ই ও হল সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। আপনার ভিডিও সার্চ শুরুতেই সর্ব প্রথম দেখা যাবে।
তাই আপনার ভিডিও এসইও করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ইউটিউব এর ভিডিও ভাইরাল করার জন্য।
তাই এই সম্পর্কে বেশ কিছু ধারণা আজকে আমরা শিখব।
এখন থেকেই আরেকটু বেশি মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন।
ভিডিও টাইটেল:
আপনার ভিডিওতে অবশ্যই টাইটেল ব্যবহার করতে হবে।
এমন টাইটেল দিবেন না যেটা আপনার ভিডিও কেউ খুঁজে না পাই।
যেমন আপনি ভিডিও তৈরি করেছেন ফানি রিলেটেড। সেখানে আপনি টাইটেলের দিলেন রান্না রিলেটেড টাইটেল।
তাহলে কিন্তু আপনার ভিডিও কেউ খুঁজে পাবে না আর ভাইরাল তো হবেই না।
অবশ্যই আপনার ভিডিওতে সুন্দর টাইটেল ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।
যেখানে আপনার ভিডিও সার্চ দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের সামনে চলে আসে।
সুন্দর টাইটেল কিভাবে খুঁজে বের করবেন?
টাইটেল খোঁজা:
অনেকেই ইচ্ছামত টাইটেল ব্যবহার করে। এটা মোটেও ঠিক নয়।
যে টাইটেল আপনার ভিডিওর জন্য সেরা সেই টাইটেল আপনার ভিডিওতে ব্যবহার করতে হবে।
এখন প্রশ্ন আসতে পারে কোথা থেকে আমরা বের করব আমাদের ভিডিও টাইটেল?
তার জন্য আমি একটি উপায় বলে দিচ্ছি আশাকরি এই উপায়ে একটু হলেও কাজে লাগবে।
এমনকি এই পদ্ধতি অবলম্বন করে বড় বড় ইউটিউবার হয়েছেন অনেকেই।
প্রথমে আপনাকে ইউটিউবে সার্চ বক্সে লিখবেন আপনি যে টাইপের ভিডিও তৈরি করেছেন।
যেমন আপনি রান্না রিলেটেড একটি ভিডিও তৈরি করেছেন।
তাহলে আপনি সার্চ বক্সে লিখবেন: খিচুড়িতে কি কি, , , , , , শুধু এতোটুকুই লেখলেই দেখবেন আরো কিছু কিওয়ার্ড সাজেস্ট করবে ইউটিউব নিজে।
যেমনঃ
খিচুড়িতে কি কি ভিটামিন রয়েছে।
খিচুড়ি খাওয়ার উপকারিতা।
সঠিক সময় খিচুড়ি খাওয়ার নিয়ম।
খিচুড়ি মানুষের জন্য প্রয়োজন কেন? ইত্যাদি।
আমি উদাহরণ হিসেবে আপনাদের কে বোঝানোর জন্য উপরের কিছু নিয়ম জানিয়ে দিলাম যাতে বুঝতে অসুবিধা না হয়।
আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন আপনার ভিডিওর জন্য কোথা থেকে টাইটেল সংগ্রহ করবেন।
এই পদ্ধতি অবলম্বন করে হাজার হাজার লোকেরা ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে।
এই পদ্ধতি অবলম্বন করেও আপনার ভিডিও ভাইরাল করতে পারবেন খুব সহজেই।
এমনকি বড় বড় ইউটিউবার এই পদ্ধতি অবলম্বন করে ভিডিও আপলোড করে ইউটিউবে।
ভিডিও ডেসক্রিপশন:
অনেক ইউটিউবার রয়েছে যারা ভিডিও ডিস্ক্রিপশন কিছুই দেই না।
ভিডিও ভাইরাল এর জন্য ভিডিও ডিস্ক্রিপশন খুবই কার্যকর।
আপনার ভিডিও ডেসক্রিপশন এ ভিডিও রিলেটেড কিছু কথা লিখে দিবেন।
আপনার অন্যান্য ভিডিওর লিংক এবং সোশ্যাল মিডিয়ার লিংক ডেসক্রিপশনে এড করবেন।
তাছাড়া আপনি ভিডিও সংক্ষিপ্ত কথাটুকু ডিসক্রিপশন এর লিখে দিতে পারেন।
এমনকি কিছু হ্যাশট্যাগ আপনার ডিসক্রিপশন এ রেখে দিতে পারেন।
এগুলো ভিডিও ভাইরাল এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আপনার ভিডিও ডেসক্রিপশন এ কিছু হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
তবে অতিরিক্ত হ্যাশট্যাগ লেখা থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করবেন। অতিরিক্ত দেখলে কোন লাভ হবে না।
সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন 8 থেকে পাঁচটা আপনার ডেসক্রিপশন ব্যবহার করতে পারেন।
এই পদ্ধতি ও ভিডিও ভাইরাল এর জন্য খুবই কার্যকর এক পদ্ধতি।
তাই অবশ্যই আপনার ভিডিওতে সুন্দর ডেসক্রিপশন লেখার চেষ্টা করবেন।
ভিডিওতে ট্যাগ ব্যবহার করা:
ইউটিউব এর ভিডিও ট্যাগ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও ভাইরাল করার জন্য।
হ্যাঁ অনেক ইউটিউবার বলে থাকে ট্যাগ খুবই কার্যকর ইউটিউব এর ভিডিও ভাইরাল করার জন্য।
সরাসরি আপনারা ট্যাগ রিসার্চ করে ব্যবহার করতে পারেন আপনার ইউটিউবের ভিডিওর জন্য।
ইউটিউবে আপনার ট্যাগ রিলেটেড কেউ যদি কোন কিছু সার্চ করে তাহলে আপনার ভিডিও তাদের কাছে আগে আসবে।
হ্যাঁ ভাই আপনি ঠিকই শুনেছেন ট্যাগ ব্যবহার করার কারণেই এমনটি হয়।
তাহলে তো বুঝতে পারছেন ট্যাগ আপনার ভিডিওর জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
তাই অবশ্যই আপনার ভিডিওতে ট্যাগ রিসার্চ করে ব্যবহার করবেন।
এই পদ্ধতি বর্তমান সময়ে খুবই জনপ্রিয় একটি পদ্ধতি।
আপনার ভিডিও ভাইরাল হবে এই পদ্ধতিতে এটা স্বাভাবিক ব্যাপার।
তবে নির্ভর করবে সম্পূর্ণ আপনার রিসার্চ এর ওপর। আপনার ভিডিও ভাইরাল হবে কিনা সেটা নির্ভর করবে।
ভিডিওর থাম্বেল:
ভিডিওর থাম্বেল খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভিডিওতে ভিউ জানার জন্য।
কারণ ইউটিউব এ সর্ব প্রথম মানুষের চোখে বাধে তার ভিডিওর থাম্বেল। এমনকি অনেক লোক ভিডিও থাম্বেল দেখে ভিডিও প্লে করে।
আপনাকে অবশ্যই ভিডিও থাম্বেল ব্যবহার করতে হবে। তবে আজে বাজে থাম্বেল ব্যবহার করলে হবে না।
আপনার ভিডিও রিলেটেড থাম্বেল ব্যবহার করতে হবে। এমনকি আকৃষ্ট থাম্বেল ব্যবহার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ আপনার ভিডিওর জন্য।
অনেক লোক আছে তারা ভিডিও থাম্বেল দেখে ভিডিও প্লে করে।
তাই অবশ্যই অবশ্যই আপনার ভিডিওতে থাম্বেল ব্যবহার করবেন আকৃষ্ট থাম্বেল।
এই পদ্ধতি ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ আপনার ভিডিওটি মানুষের সামনে আসলে প্লে করার ক্ষেত্রে।
ভিডিওর কন্টেন কোয়ালিটি:
আপনার ভিডিও প্লে করল কিন্তু কন্টেন খারাপ কোয়ালিটি খারাপ সে ভিডিও কেউ দেখতে চাইবে না।
তাই অবশ্যই আপনার ভিডিওটি তথ্য বহুল এবং কন্টেন কোয়ালিটি ভালো হতে হবে।
কেমন ভিডিও আপলোড করবেন না যেটা মানুষ 2 সেকেন্ড না দেখে স্কিপ করে চলে যায়।
এমনকি অন্য কোন সময় আপনার ভিডিও সামনে এলে কখনো আপনার ভিডিও দেখতে চাইবে না।
কারণ আপনার একটি ভিডিও দেখল সে তার পছন্দ হয়নি তাই কখনই আপনার ভিডিওতে দেখতে চাইবে না।
তাই অবশ্য আপনার ভিডিওর কনটেন্ট কোয়ালিটি ভালো রাখতেই হবে।
যদি ভাল রাখেন তাহলে সে অন্যান্য ভিডিওগুলো আরো বেশি মনোযোগ সহকারে দেখবে।
এমনকি প্রতিনিয়ত আপনার চ্যানেলে সে যাতায়াত করবে।
আপনার ভিডিও ভাইরাল এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এই পদ্ধতি।
তাই অবশ্যই অবশ্যই আপনার ভিডিও কনটেন্ট কোয়ালিটি এবং তথ্যবহুল ভিডিও আপলোড করবেন।
তাহলে আশাকরি আপনার ভিডিও খুব তাড়াতাড়ি ভাইরাল হবে।
কেন আপনি ভিডিও ভাইরাল করবেন?
এতক্ষণ আমরা কিভাবে আপনার ভিডিও ভাইরাল করতে পারবেন এ বিষয়ে আলোচনা করলাম।
কিন্তু আপনার মনে কখনো প্রশ্ন এসেছে কেন আমি ভিডিও ভাইরাল করবো? নিশ্চয়ই এসেছে! ইউটিউবে ভিডিও ভাইরাল করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কেননা আপনি ইউটিউবে এসেছেন ইনকামের উদ্দেশ্যে।
এখন যদি আপনার ভিডিও ভাইরাল না হয় তাহলে আপনার ইনকাম হবে না। ইউটিউবে সাধারণত ইনকাম হয় বিজ্ঞাপণ দেখিয়ে।
যত বেশি লোকেরা আপনার বিজ্ঞাপণ দেখবে তত বেশি আপনার ইনকাম হবে।
এখন আপনার ভিডিওতে যদি ভিউজ না আসে তাহলে কে এই বিজ্ঞাপণ দেখবে।
এমনকি আপনার ইনকামিই বা কিভাবে হবে ইউটিউবে।
শুধু একার নয় আরো বেশ কিছু কারণ রয়েছে ভাইরাল এর জন্য।
আপনার ইউটিউব চ্যানেল নতুন হলে আপনার ভিডিও কখনোই ভাইরাল হবে না।
ভাইরাল হওয়ার উপরের নিয়ম গুলো ফলো করলে আশা করি হবে।
আপনার চ্যানেলটি গ্রহণ না করে তাহলে কিন্তু আপনার চ্যানেল কেউ দেখতে আসবে না।
ইউটিউব এ আপনি সাকসেস হতে এসেছেন সাকসেস অর্জন না করলে আপনার কোন লাভ নেই ইউটিউবে।
আপনার পরিচিতি যদি বৃদ্ধি না হয় তাহলে ইউটিউবে কেন এসেছেন।
এ ধরনের আরো নানারকম কারণ রয়েছে ইউটিউবে ভিডিও ভাইরাল করার জন্য।
ভিডিও ভাইরাল করা মানে এই নয় বেশি বেশি টাকা উপার্জন করা।
আপনার ভিডিও ভাইরাল এর মূল উদ্দেশ্য আপনার চ্যানেল গ্রো করানো।
আপনার চ্যানেল মানুষকে চেনানো। চ্যানেলের জনপ্রিয় বৃদ্ধি করানো।
ইত্যাদি সহ আরো কিছুর জন্য আমাদের ভিডিও ভাইরাল করা খুবই জরুরী।
অনেকে ভিডিও ভাইরাল করেই নিজের পরিচিতি এবং ইউটিউবে সাকসেস হয়েছে।
তাই আপনারও ভিডিও ভাইরাল করা খুবই জরুরী। আশাকরি বোঝাতে পেরেছি আপনার ভিডিও কেন আপনি ভাইরাল করবেন।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু পরামর্শ :
ইউটিউবে কাজ করতে হলে অবশ্যই তাদের নিয়মগুলো মেনে আপনাকে কাজ করতে হবে।
ভিডিও ভাইরাল হলে আপনাকে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে হবে।
ভিডিও দেখক অর্থাৎ দর্শক দের সাথে সব সময় সুন্দর আচরণ করতে হবে।
নিয়মিত দর্শক এর সাথে কথা বলতে হবে। (আপনার ভিডিও আপলোড করতে দেরি হলে)।
সঠিক সময়ে দর্শকের টিউমেন্ট রিপ্লাই দিতে হবে।
কোন কারনে যেন দর্শকেরা মনে কষ্ট না পায়।
ভিডিওর কনটেন্ট কোয়ালিটি ভালো দিতে হবে।
ভিডিওতে অশ্লীলতা বা খারাপ কোন কিছু ব্যবহার করা যাবে না।
সর্বোপরি পরিশ্রম ধৈর্য এবং সততার সাথে কাজ করতে থাকুন ইউটিউবে।
আর্টিকেল এর শেষ কথা :
আজকের আর্টিকেলটি এ পর্যন্তই। পরিশেষে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এবং নিরাপদে থাকুন। আর্টিকেল সম্পর্কিত কোন প্রশ্ন থাকলে টিউমেন্ট করতে একদমই ভুলবেন না।
আমি যত সম্ভবত চেষ্টা করব রিপ্লে দেওয়ার জন্য। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।
আজকের আর্টিকেল এখানেই শেষ করছি। সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এবং নিরাপদে থাকুন।
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।