ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি (Digital Marketing Strategies):
ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি বলতে, বিভিন্ন ডিজিটাল চ্যানেল ব্যবহার করে পণ্য, পরিষেবা বা ব্র্যান্ডের প্রচারের জন্য বিজনেস বা কোম্পানি গুলোর করা পরিকল্পিত এবং সমন্বিত প্রচেষ্টা গুলোকে বোঝায়।
এদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত আছে অনলাইন মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি গুলো, যেমন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান (SEO),
কন্টেন্ট মার্কেটিং, ইমেল মার্টিনের, পেইড বিজ্ঞাপন এবং আরও অনেক কিছু।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর পরিধি ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। নতুন নতুন মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি ও চ্যানেলের আবির্ভাব ঘটছে।
ডিজিটাল মার্কেটিং চ্যানেল গুলোতে মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি এপ্লাই করা হচ্ছে।
বর্তমানে ৪ বিলিয়নের ও অধিক লোক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যাবহার করছে এবং বিজনেস গুলোর প্রধান টার্গেট এ পরিনত হয়েছে।
কাস্টমার রিসার্চ, এসইও, ডাটা এনালাইসিস এর মত কৌশল ব্যবহার করে আগের থেকেও বেশি কাস্টমার গ্র্যাব করা হচ্ছে।
ফেসবুক, ই-মেইল, পডকাস্ট, সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম গুলো মেজর ডিজিটাল মার্কেটিং চ্যানেলে পরিনত হয়েছে।
ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজিঃ
আজকের এই ফাস্ট গ্রোয়িং মার্কেটিং ল্যান্ডস্কেপে, ডিজিটাল মার্কেটিং টার্গেটেড দর্শকদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে চাওয়া কোম্পানিগুলির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার বলা চলে।
ডিজিটাল ফিল্ড, সম্ভাব্য গ্রাহকদের কানেক্টেড করা, প্রভাবিত করা এবং ট্রান্সফর্ম করার মত অগণিত সব সুযোগ প্রদান করে।
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম থেকে শুরু করে সার্চ ইঞ্জিন এবং ইমেল মার্কেটিং মত অসংখ্য ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্যাটেজি এবং চ্যানেল রয়েছে এগুলো কার্যকর করার জন্য।
এসব চ্যানেল গুলোর মাধ্যমে মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি এপ্লাই করে ব্রান্ড প্রমোশন চলে গেছে এডভান্স লেভেলে।
ধারনা করা হচ্ছে, ২০২৫ সাল নাগাদ ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি ও চ্যানেল গুলোর সাহায্যে শতকরা ৯২ ভাগ বিজনেসই ডিজিটাল পদ্ধতিতে মার্কেটিং করবে।
এই আধুনিক চ্যানেল স্ট্র্যাটেজি গুলো বদলে দিবে প্রচলিত মার্কেটিং এর ধারনা।
উদাহরণস্বরূপ, একটি স্থানীয় বেকারি তাদের সুস্বাদু খাবার গুলোর ছবি অনলাইনে প্রদর্শন করে এবং তাদের অনলাইন ফলোয়ারদের জন্য বিভিন্ন ডিসকাউন্ট অফার করে এবং আকর্ষক সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট তৈরি করে।
এই পদ্ধতিটি তারা তাদের লোকাল কাস্টমার ছাড়াও আরও বৃহত্তর অডিয়েন্স এর কাছে পৌঁছাতে পারে।
এই ছোট পরিসরে বসেও হিউজ কাস্টমার রিচ করার জন্য তারা যে কৌশল গুলো অবলম্বন করেছে, এগুলোই ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি।
ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি গুলো এপ্লাই করার লক্ষ্য হল ডিজিটাল ল্যান্ডস্কেপে কার্যকরভাবে টার্গেটেড শ্রোতাদের কাছে পৌঁছানো এবং তাদের এনগেজড করা,
শেষ পর্যন্ত ট্রাফিক রূপান্তর করা এবং ব্যবসা বৃদ্ধি করা। ডিজিটাল মার্কেটিং এর কিছু উল্লেখযোগ্য স্ট্যাটেজি গুলো হল-
ক্লিয়ার গোল এবং KPI
ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রধান শর্তই হল লক্ষ্য নির্ধারণ করা।
আপনি কোন বিষয়ে, কোন নিশে কাজ করবেন তা আগে ডিসাইড করতে হবে।
নতুবা কোন অডিয়েন্স টার্গেট করতে হবে, কীভাবে প্রোমোশন করতে হবে কিছুই বোধগম্য হবে না৷
এছাড়াও, গোল সিলেকশনের পরেই Key performance indicator সেট করে নিতে হবে।
আপনার পণ্যকে কিভাবে, কোথায় প্রচার করতে হবে তা নিশ্চিত করে নিতে হবে।
যেমন ধরুন আপনি এমন একটি প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ শুরু করলেন যার কাস্টমারা ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এর সোশ্যাল মিডিয়া ইউজার না।
ব্যস্ত কর্মজীবি কিংবা বিজনেসম্যান। এক্ষেত্রে আপনি যদি নিয়মিত সোশ্যাল মিডিয়ায় আপডেট করেন ও আপনি তাদের কাছে পৌঁছাতে পারবেন না।
আপনাকে তখন ইমেল মার্কেটিং কিংবা টার্গেটেড কাস্টমার পাওয়া যাবে এমন প্লাটফর্ম সিলেক্ট করতে হবে।
অডিয়েন্স রিসার্চ (Audience Research):
একবার আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়ে গেলে এবার টার্গেটেড অডিয়েন্স এর ডেমোগ্রাফিক, প্রেফারেন্স, চাহিদা, পছন্দ, স্ট্রাগল গুলো আইডেন্টিফাই করুন।
এই ইনফরমেশন গুলো আপনাকে আরো বেশি প্রাসঙ্গিক ও এনগেজিং কনটেন্ট তৈরি করতে সাহায্য করবে।
আপনার অডিয়েন্স কে এটা বিশ্বাস করানো জরুরি যে আপনি তাদের চাহিদা, সমস্যা গুলো বুঝেন এবং আপনার কাছে এর উপযুক্ত সমাধান আছে।
আর এই বিশ্বাসযোগ্যতা তৈরি করার জন্যই অডিয়েন্স সম্পর্কে বিস্তারিত গবেষণা করতে হবে।
এসইও এবং কনটেন্ট স্ট্যাটেজি (SEO and Content Strategy):
আমরা জানি যে ৯০+ সার্চ ইঞ্জিন ফিল্ড গুগলের দখলে।
তাই গুগলে সার্চের শীর্ষে থাকতে ইফেক্টিভ search engine optimization (SEO) টেকনিকের কোনো বিকল্প নেই।
এসইও আপনার ওয়েবসাইট কে আরো বেশি ভিজিবল ও হায়ার, rank পেতে সাহায্য করবে।
তবে, এক্ষেত্রে কি ওয়ার্ড, টাইটেল, মেটা, ট্যাগ, কনটেন্ট কোয়ালিটি এসব জিনিস গুলোর দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে৷ নতুবা SEO স্ট্র্যাটেজি কাজ করবে না।
সোশ্যাল মিডিয়া এনগেজমেন্ট (Social Media Engagement):
বর্তমানে, বিশ্বব্যাপী 4.8 বিলিয়ন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী রয়েছে।
অর্থাৎ পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার 59.9% এবং সমস্ত ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর 92.7% ই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যাবহার করছে।
তাই বলাই বাহুল্য, সোশ্যাল মিডিয়া হল আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং এর মেজর প্লাটফর্ম ৷
তাই সোশ্যাল মিডিয়ায় এনগেজমেন্ট বাড়ানো সবচেয়ে বেশি জরুরি।
এজন্য প্রতিনিয়ত ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, লিংকডইন, ইউটিউব এর মত প্লাটফর্মে মানসম্মত কনটেন্ট পাবলিশ করার মাধ্যমে অডিয়েন্সের সাথে কানেক্টেড থাকতে হবে।
ডাটা এনালাইসিস (Data Analysis):
Google Analytics এর মত টুলস ব্যবহার করে নিয়মিত আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যাম্পেইন গুলো এনালাইসিস করুন।
এই রিসার্চ গুলো পরবর্তীতে আপনাকে আপনার মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি গুলোকে মোডিফাই ও জাজ করতে সাহায্য করবে।
সর্বোপরি, আপনাকে ডাটা-ড্রাইভেন সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে।
কনভার্শন অপটিমাইজেশন (Conversion Optimization):
কনভারসনের জন্য আপনার ওয়েবসাইট এবং ল্যান্ডিং পেইজ গুলে অপ্টিমাইজ করার উপর ফোকাস করুন।
একটি ইইজার-বান্ধব ইন্টারফেস, ক্লিয়ার কল-টু-অ্যাকশন,
এবং সুবিন্যস্ত চেকআউট স্টেপ আপনার কনভারসন হারকে উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়ে তুলতে পারে।
সহজ ভাষায়, যারা ই কোনো ভাবে আপনার ওয়েবসাইট এ ভিজিট করবে,
ওয়েবসাইটের appearance এর মাধ্যমে তাদের কে আপনার ভিজিটর থেকে কাস্টমারে রুপান্তর করুন।
রিমার্কেটিং এবং রিটার্গেটিং (Remarketing and Retargeting):
আপনার ওয়েবসাইট বা কন্টেন্ট এর সাথে পূর্বে ইন্টারঅ্যাক্ট করেছেন এমন ব্যবহারকারীদের কাছে পৌঁছানোর জন্য রিমার্কেটিং কৌশল প্রয়োগ করুন।
তাদের আবারও কাস্টমার হিসেবে ফিরে আসতে এবং কেনাকাটা করতে উৎসাহিত করতে আপনার নিয়মিত মেসেজিং, ইন্টারএক্টিং, পোস্ট ও আপডেট করার ট্রাই করুন।
ই-মেইল মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়ায় মেসেজিং
এ ক্ষেত্রে খুব ভাল ফলাফল দেয়।
ক্রমাগত জ্ঞান অর্জন (Continuous Learning):
সব সময় ডিজিটাল মার্কেটিং এর লেটেস্ট ট্রেন্ড, টুল এবং টেকনোলজিস এর সাথে আপডেটেড থাকুন।
যেহেতু মার্কেটিং এর ল্যান্ডস্কেপ অলরেডি অনেক বড় এবং ক্রমাগত পরিবর্তন হতেই থাকে তাই নতুনকে জানতে হবে।
কখন কোন বিষয়টি ট্রেন্ডিং এ আছে, কোন জিনিস নিয়ে কাজ করতে হবে, কখন কিভাবে মার্কেটিং করতে হবে এগুলো সম্পর্কে নিয়মিত আপডেট রাখতে হবে।
মনে রাখবেন, আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যাম্পেইনের সাফল্য নির্ভর করে আপনার ব্যবসা এবং দর্শকদের জন্য তৈরি এই স্ট্রাটেজি গুলোর সংমিশ্রণের উপর।
তাই নিয়মিতভাবে আপনার বিজনেস প্রোফিট মূল্যায়ন করুন,
আপনার কৌশলগুলর মধ্যে সামঞ্জস্য করুন এবং আপনার বিজনেসের জন্য কোন মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি সর্বোত্তম কাজ করে তা খুঁজে বের করতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাতে থাকুন।
ডিজিটাল মার্কেটিং চ্যানেল (Digital Marketing Channels):
ডিজিটাল মার্কেটিং চ্যানেল বলতে ওইসব প্লাটফর্ম গুলোকে বুঝায় যেগুলো ব্যবহার করে বিজনেস বা কোম্পানি গুলো তাদের প্রডাক্ট প্রমোশন করে এবং টার্গেটেড অডিয়েন্স এর কাছে পৌঁছাতে পারে।
এই চ্যানেল গুলো পোটেনশিয়াল কাস্টমারের কাছে পৌঁছানো, ব্রান্ড awareness তেরি এবং ডাটা ড্রাইভিং ডিসিশন নিতে সাহায্য করে।
কিছু মেজর ডিজিটাল মার্কেটিং চ্যানেল হল-
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (Search Engine Optimization (SEO):
SEO মূলত SERPs বা সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেইজ এ আপনার ওয়েবসাইটের অর্গানিক Visibility
বাড়ানোতে ফোকাস করে।
এখানে মূলত কি ওয়ার্ড, মেটা, ট্যাগ, ওভারঅল ওয়েবসাইট স্ট্র্যাকচার এই বিষয় গুলোর ওপর ভিত্তি করে ranking করা হয়।
কনটেন্ট এর পারফরম্যান্স, কোয়ালিটি যত ভাল হবে তত বেশি গুগলের সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্টে শীর্ষে থাকা সম্ভব।
পে-পার-ক্লিক বিজ্ঞাপন (Pay-Per-Click Advertising (PPC):
PPC বলতে বুঝায়, সার্চ ইঞ্জিন বা অন্য ওয়েবসাইট গুলোতে কিছু বিজ্ঞাপন প্লেস করা যেগুলে শুধু ক্লিক করলেই প্লে হবে।
Google Ads বর্তমানে PPC campaigns এর জন্য একটি লিড প্লাটফর্ম।
এখানে স্পেসিফিক কি ওয়ার্ড এর ওপর ভিত্তি করে রিলেভ্যান্ট এড শো করা হয়।
এছাড়াও আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট কে চ্যানেল হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং (Social Media Marketing):
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বলতে Facebook, Instagram, Twitter, and LinkedIn এর মত প্লাটফর্ম গুলোকে বেঝানো হয়েছে।
২০২৩ সালে মোট ১৫০ মিলিয়ন নতুন সোশ্যাল মিডিয়া ইউজার যুক্ত হয়েছে।
তাই একে মার্কেটিং চ্যানেল হিসেবে ব্যাবহার করলে খুব অল্প সময়ের মধ্যে বৃহত্তর অডিয়েন্স রিচ করা সম্ভব।
কনটেন্ট মার্কেটিং (Content Marketing):
Content marketing বলতে মূল্যবান, প্রাসঙ্গিক, এবং কনসিস্ট্যান্স কন্টেন্ট তৈরি করে স্পেসিফিক অডিয়েন্স টার্গেট করাকে বুঝায়।
এর মধ্যে আছে ব্লগ পোস্ট, আর্টিকেল, ইনফো গ্রাফিক ইত্যাদি।
এই কনটেন্টগুলো আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়ার মত প্লাটফর্ম এ পাবলিশ করতে পারেন।
ইমেইল মার্কেটিং ( Email Marketing):
লিড এবং কাস্টমারদের সাথে কানেক্টেড থাকার জন্য একটি ফরমাল ও ইফেক্টিভ চ্যানেল হচ্ছে Email।
কোম্পানিগুলো সাধারণত email campaigns ব্যবহার করে newsletters, প্রোমোশন, প্রোডাক্ট আপডেট এবং প্রাসঙ্গিক কন্টেন্ট কাস্টমারদের কাছে পৌঁছে দেয়। ফলে কাস্টমার এনগেজমেন্ট বাড়ে।
চ্যাটবট এবং মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশন (Chatbots and Messaging Apps):
ব্রান্ড গুলো তাদের কাস্টমারদের ইন্সট্যান্ট সাপোর্ট দেয়ার জন্য তাদের ওয়েবসাইট এ বিভিন্ন চ্যাটবট এবং মেসেজিং এপ এড করে দেয়।
এই চ্যানেল গুলোর মাধ্যমে কাস্টমারের পন্য সম্পর্কিত সকল প্রশ্নের উত্তর, সমাধান খুব দ্রুত দেয়া যায়।
ফলো কাস্টমারা ব্রান্ডকে আরো বেশি বিশ্বাসযোগ্য মনে করে।
পডকাস্টিং (Podcasting):
বর্তমানে পডকাস্টিং অডিয়েন্স এনগেজমেন্ট বাড়ানোর একটি অন্যতম বড় চ্যানেল।
প্রাসঙ্গিক কিংবা সমসাময়িক বিষয় নিয়ে আলোচনা, আপনার টার্গেটেড অডিয়েন্স এর পছন্দসই বিষয় নিয়ে ডিসকাশন,
ইনফ্লুয়েন্সার কিংবা সেলিব্রিটিদের সাথে অনলাইন আলোচনা, ইত্যাদি খুব দ্রুত দর্শকদের আকর্ষণ করে।
ফলে পডকাস্টিং মার্কেটিং এর জন্য অনেক বেশি ইফেক্টিভ ও জনপ্রিয় চ্যানেল হয়ে উঠেছে।
উপসংহারঃ
প্রত্যেকটি ডিজিটাল মার্কেটিং চ্যানেল এর আলাদা আলাদা অডিয়েন্স আছে। এবং এইসব প্লাটফর্ম গুলোতে মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজিও ভিন্ন।
তাই পরিপূর্ণ পরিকল্পনা, মার্কেট ও অডিয়েন্স নিয়ে গবেষণা করে তারপর মার্কেটিং এ নামতে হবে।
তাছাড়া ডিজিটাল মার্কেটিং এর পরিধি, চ্যানেল, কৌশল, নিয়মিত আপডেট হচ্ছে।
একেক সময়ে মানুষ একেক ট্রেন্ডিং বিষয়ের ওপরে ফোকাস করছে।
তাই, নিয়মিত মার্কেটিং চ্যানেল গুলোকে মোডিফাই করতে হবে এবং স্ট্র্যাটেজি গুলোকে ট্রেন্ডের সাথে সাথে আপডেট করতে হবে।
সর্বোপরি, ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি ও চ্যানেল গুলোকে সুবিন্যস্ত ভাবে কার্যকর করতে পারলেই সফল ভাবে মার্কেটিং করা সম্ভব হবে।