প্রস্থান !

চীর স্মরণযোগ্য আজকের এ দিনসহকর্মী জনাব মোঃ মমিনুল হকের বিদায়ী অনুষ্ঠানে ছোট্ট এক কবিতাআমি আবৃত্তি করে যাব সরেজমিন! বিদায়ের ব্যথাতে চোখে আসে জলঅদ্যকার আমার বিদায়ী আন্তরিকসহকর্মীর সাথে অসংখ্য ও অগনিতকত দিন কাটলো সিলেটের কর্মস্থল! সুখ ও দুঃখ ভাগাভাগি করে নিতামউভয়ের ব্যক্তিগত পারিবারিক আরো অফিসিয়ালি বিষয় পরস্পরের মধ্যে তাতে কতো যেন সহযোগিতা পেতাম! আগামীতে হয়তোবা দূরে…

প্রস্থান !

চীর স্মরণযোগ্য আজকের এ দিনসহকর্মী জনাব মোঃ মমিনুল হকের বিদায়ী অনুষ্ঠানে ছোট্ট এক কবিতাআমি আবৃত্তি করে যাব সরেজমিন! বিদায়ের ব্যথাতে চোখে আসে জলঅদ্যকার আমার বিদায়ী আন্তরিকসহকর্মীর সাথে অসংখ্য ও অগনিতকত দিন কাটলো সিলেটের কর্মস্থল! সুখ ও দুঃখ ভাগাভাগি করে নিতামউভয়ের ব্যক্তিগত পারিবারিক আরো অফিসিয়ালি বিষয় পরস্পরের মধ্যে তাতে কতো যেন সহযোগিতা পেতাম! আগামীতে হয়তোবা দূরে…

ষড়যন্ত্র !

বাটপারি করে চলতেথাকে কারো যদি মনকড়ায় গণ্ডায় হিসেবকিন্তু নিবেন মহাজন! জবর দখলে আরোচাঁদা বাজিতে যারাখোদার অসন্তুষ্টিতেঅভিশপ্ত থাকে তারা! ঠকবাজি ও ধান্দায়যতোটি লোক থাকেদুরভিসন্ধি ষড়যন্ত্রেসময় কাটায় ফাঁকে! প্রতিবেশী পরিজন ওসকল আত্নীয় স্বজনঘৃণার মাধ্যমে তাদেরসম্পর্ক করো বর্জন ! সৃজন করেছেন স্রষ্টাজীন ও ইনসান যতোইবাদত আর বন্দেগীকরে যাও সময় মতো!

মনুষ্য !

কত মানুষ নামধারীতারা অমানুষের দলতাদের আছে যতোজোর শক্তি ও বল! ভালো সময়ে তারাযা ঘনিষ্ঠ হয়ে চলেস্বার্থ সিদ্ধির জন্যেরসের কথাও বলে! ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকেসহজ প্রকৃতির যারাধান্দাতে পড়ে সর্বস্বহারিয়ে ফেলে তারা! দুষ্টদের মিষ্ট আচরণেকেউ মুগ্ধ হয়ে গেলেঅবশেষে তার ভাগ্যেকতো দুঃখ কষ্ট মিলে!

প্রায়শ্চিত্ত !

হে নর পশুদের দলতোমাদের কর্মকাণ্ডদেখে কার চোখেতেআসবে না রে জল! সে তো মানুষ ছিলোএকটি পেষাতে লিপ্তথেকে সে পরিবার সহজীবন চালিয়ে নিলো! সামান্য সুখের তরেপ্রতিদিন অলিগলিকতো বাসা বাড়িতেছুট তো ঘুরে ফিরে ! প্রখর রোদের জ্বালাশ্রমিক মজুরের ন্যায়কষ্টের কাজে করেনিকখনো সে অবহেলা! তোমরা ক’জন মিলেপরস্পর পর্যায়ক্রমেপাথর দিয়ে আঘাতেজীবনটি কেড়ে নিলে! তার জীবন শেষ হলোঐ পাপের প্রায়শ্চিত্তেআল্লাহর নিকট…

হেলা ফেলা !

ল্যাংড়া লোলা বিকলাঙ্গযুবক-যুবতী বৃদ্ধ-বৃদ্ধারকারো বেশী কোন অঙ্গএগুলোও হেলা ফেলারনয় কারণ খোদার ইচ্ছেদিয়েছেন অঙ্গ – প্রত্যঙ্গ! তাঁর দয়াতে সৃষ্টির সেরাতিনি অনুগ্রহ করে উন্নতকরায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশকরে সবাই খুশী ও সন্তুষ্টথেকে ইবাদত বন্দেগীতেপরিবর্তন করো বসুন্ধরা! প্রভু করেছেন অজস্র দানধন সম্পদ ইজ্জত সম্মানদৈহিক – মানসিক প্রশান্তিএসব পুনরায় কেড়ে নিলেরোধকারী নেই তিনি সবারজন্য কতো যে মেহেরবান!

সময় নাই !

কি আর করি ইতি টানতে চাইকোনো প্রকারের লেখা লেখিকরার মতো সময় আমার নাই! অন্তর চায় না আর লিখে থাকিচাইলে আর সব কি হয় কর্তব্যকর্ম এখনো যথেষ্ট রয়েছে বাকি! হেলা ফেলায় বিগত জীবন শেষফল শ্রুতিতে কোন উন্নতি হয়নিতবু্ও যেন দৈর্য্য ধরে আছি বেশ! মাটি আর মানুষের মোহে পড়িসবে মূল্যবান সময় নষ্ট না করিস্রষ্টার কাজে বাকী জীবন…

দিশেহারা !

দেশের যুবকদের কিন্তুমাথার লম্বা লম্বা চুলেঅনেকে লাগায় বেড়ীতাদের আরোও হয়তঅধিক গৌরবের হতোউভয় হাতে যদি তারাপরতে পারতো বিভিন্নরঙের বেশ সুন্দর চুড়ি! অদ্যাবধি পরেনিতো দুলতাদের কানেতে কোনোশখের যতো কিছু আছেঅবশিষ্ট থাকবে না যেনশালিন অশালীন তাদেরমধ্যে চিন্তার নয় এহেন! গলায় চেইন পরে তারাদেখে কত হয় দিশেহারা! বৈধ অবৈধ ন্যায় অন্যায়রীতি নীতি আর সমাজেসামঞ্জস্য বজায় রেখেওচলাফেরায় যত আচরণ  সমর্থ সব তাদের…

টিক টক

বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির যুগেবেশ উন্নতি মাধ্যমের ফলেটিক টক ভিডিও বানাতেইস্বাভাবিক চলাফেরা ভূলেনীতি নৈতিকতা বাদ দিয়েকতো চতুষ্পদের মত চলে! আমাদের দেশের হায়রেকতো ভালো মানুষ তারাভেড়া বকরী গরু আরোমহিষের মত জন্তু সেজেঅমানুষের রং ধরে টাকাকড়ি রুজির পথ খোঁজে! পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানব জাতিসুন্দর সুষ্ঠু মতি গতি আরোহিতাহিত জ্ঞান গরিমা সবেঠিক পথে পরিচালিত করেগেলে উপাসনার মাধ্যমে ইপরকালে শান্তি পাব…

দূর্নীতি

মানুষ কেনো এমন করেদুর্নীতি ও ধোকাবাজেরমাত্রা অধিক বাড়ছে যাএ পৃথিবীটি গেছে ভরে! দুষ্ট প্রকৃতির লোক তারাসকাল সন্ধ্যায় ব্যতিব্যস্তথাকে আর খপ্পরে ফেলেসহজ সরল মানুষ যারা! ক্ষণস্থায়ী পৃথিবীতে এসেরিপুর তাড়নাতে অসংখ্যঅগনিত কতো যে মানুষজামেলাতে গেছে মিশে! ওদের মধ্যে আরো আছেযারা প্রতিনিয়ত অন্যদেরক্ষতির কাজে কতো ব্যস্তশেষে তারাও চলে গেছে! এ জগৎ ছেড়ে যেতে হবেপৃথিবীর সবাই ভুলে যাবেশুধু মাত্র…