এয়ার ড্রপ থেকে মাসে কত টাকা ইনকাম করা সম্ভব ?
এয়ার ড্রপের মাধ্যমে একটি হিউজ পরিমাণ অ্যামাউন্ট আপনি মাসে ইনকাম করতে পারবেন ।
সেটা কত হতে পারে নির্দিষ্ট করে বলা কঠিন । কিছু কিছু কয়েন রয়েছে যেগুলো মার্কেটে সব সময় স্ট্রাবল অবস্থায় থাকে যেমন এর দাম বাড়েও না আবার কমেও না একটা পর্যায়ে থাকে ।
আবার এমন অনেক কয়েন রয়েছে যে গুলোর দাম মিনিটে ওঠানামা করে এক কথায় বলা যেতে পারে শেয়ার বাজার এর মত ।
স্ট্রাবল কয়েন এর উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে সিডরা ব্যাংক , বিএনবি কয়েন , ইউএসদিটি কয়েন ।
স্ট্রাবল কয়েন সব সময় ডলারের বিপরীতে কাজ করে থাকে অর্থাৎ 1 ডলার = 1 স্ট্রাবল কয়েন ।
অপর দিকে রয়েছে বিটকয়েন , ইথার কয়েন , ডগি কয়েন ইত্যাদি ইত্যাদি যেগুলোর দাম প্রতিটা মুহূর্তে উঠানামা করে ।
এটার মূল্য নির্দিষ্ট করে বলা কঠিন। বর্তমান সময়ে বিটকয়েনের দাম ২০ হাজার ডলার বা তার উপরেই, কিছুদিন আগে এটার দাম ছিল ৭০ হাজার ডলার ।
১ ডলার =সব সময় ৯০ থেকে ১০০ টাকার মধ্যেই থাকে বা কিছু কিছু সময়ে এর থেকে কম বেশি হতে পারে ।
তবে গুণীজনরা বলে থাকেন এই একটি বিটকয়েনের দাম আগামী কয়েক বছরের মধ্যে এক লাখ থেকে দেড় লাখ ডলার পর্যন্ত যেতে পারে ।
আবার বেশ কিছু স্ট্রাবল কয়েন রয়েছে যে গুলোর দাম মার্কেটে স্থিতি অবস্থায় থাকে ।
তবে বিটকয়েন কিংবা বিটকয়েনের মত যে কয়েন গুলো রয়েছে সে গুলো শেয়ার বাজারের মত কাজ করে যেটির মূল্য স্বল্প সময়েই দ্বিগুণ কিংবা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে ।
আর মূল্য যদি দ্বিগুণ বা তারও বেশি হয়ে যায় তাহলে আপনার কাছে থাকা এই নতুন নতুন কয়েন গুলো আপনি কি দরে বেচতে পারবেন সেটি বুঝতেই পারছেন ।
উদাহরণ স্বরূপ ধরুন 50,000 কয়েন ফ্রিতে পেয়েছেন , আর সে গুলোর দাম যদি 0.10$ হয় তাহলে আপনি পেয়ে যাচ্ছেন 5,000$ ।
যেগুলো দাম বাংলা টাকায় চলে আসে প্রায় 5 লক্ষ টাকার মতো ।
আর এ রকম বিভিন্ন কোম্পানি থেকে যদি প্রতি মাসে দুইটা থেকে তিনটা পেমেন্ট পান তাহলে বুঝতে পারছেন আপনি কত টাকার মালিক হবেন ?
এ ছাড়াও এনএফটি এবং ডলার এয়ার ড্রপ গুলো থেকে কি পরিমান ইনকাম করতে পারবেন সে বিষয়টগুলো রয়ে গেল যেটি অন্য এক সময় অন্য এক রিভিউ এর মাধ্যমে আপনাদের মাঝে আমাদের এই ওয়েবসাইটে দেওয়া হবে ।
এয়ার ড্রপে অংশগ্রহণ করতে কি কি লাগে ?
এয়ার ড্রপে অংশ গ্রহণ করার জন্য বিভিন্ন ওয়েব সাইট কিংবা এপ্লিকেশন গুলোতে আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে ।
এই এয়ার ড্রপ গুলোতে কাজ করতে হলে যে সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট গুলো প্রয়োজন হবে সেটি নিচে তালিকার মাধ্যমে তুলে ধরা হলো ।
০১/ টেলিগ্রাম একাউন্ট ( Telegram Account )
০২/ ফেসবুক একাউন্ট ( Facebook Account )
০৩/ টুইটার একাউন্ট ( Twitter Account )
০৪/ ডিস্ক কোর্ড একাউন্ট ( discord Account )
০৫/ মেবিয়াম অ্যাকাউন্ট ( Mabium Account )
০৬/ লিংকেডিন একাউন্ট ( LinkedIn Account )
০৭/ ইউটিউব জয়েন ( YouTube Join )
০৮/ ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট ( Instagram Account )
০৯/ ভিকে অ্যাকাউন্ট ( VK Account )
১০/ গীথহাম একাউন্ট ( Githumb Account )
১১/ টামলার একাউন্ট ( Tumbler Account )
উদাহরণ স্বরূপ বলা যেতে পারে আপনি যদি কোন কাজ করে থাকেন তাহলে কিন্তু সে কাজের জন্য আপনাকে সরঞ্জাম কিনে নিতে হবে সরঞ্জাম ছাড়া কিন্তু আপনি কাজ করতে পারবেন না আপনাকে সরঞ্জামের বা যন্ত্রপাতির প্রয়োজন হবেই ।
আর ঠিক তেমনেই আপনি যদি এয়ার ড্রপ এর মাধ্যমে ইনকাম করতে চান তাহলে উপরিউক্ত সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে ।
যদিও ম্যাক্সিমাম কোম্পানিগুলো এয়ার ড্রপ দেওয়ার জন্য twitter অথবা টেলিগ্রামকে রিকমেন্ড করে থাকে বেশি ।
ইনকাম করার জন্য আপনাকে ইউটিউবের প্রয়োজন হবে না তবে কিছু কিছু কোম্পানিগুলোতে ইউটিউবে জয়েন হতে হয় সে জন্য আপনাকে সেখানে জয়েন করতে হতে পারে ।
এই অ্যাকাউন্ট গুলোকে আপনার সম্পদ মনে করতে হবে তার কারণ হলো এদের মাধ্যমে আপনি এয়ার ড্রপের নিয়মাবলী সঠিকভাবে পালন করবেন ।
তবে মনে রাখবেন যে সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট গুলো খুলবেন সে গুলো যেন অবশ্যই আপনার এনআইডি কার্ডের সাথে নাম এবং বার্থডে ডেট সহ সকল ইনফরমেশন যেন মিল থাকে ।
তবে গুরুত্ব সহকারে এই কথাগুলো মনে রাখুন যে, এয়ার ড্রপ ওয়েবসাইট বা অ্যাপ্লিকেশন গুলোতে আপনি যখন একাউন্ট খুলবেন সেগুলো যেন আপনার এনআইডি কার্ডের ইনফরমেশন অনুযায়ী হয় তার কারণ হল কোম্পানিগুলো কিন্তু ভেরিফাইয়ের মাধ্যমে যাচাই করে নেয় ।
আপনি যদি ভুল তথ্য দিয়ে এয়ার ড্রপের ওয়েবসাইট কিংবা অ্যাপ্লিকেশন গুলোতে ভুল করে একাউন্ট খুলেন তাহলে কিন্তু পরবর্তীতে ভেরিফাই করতে পারবেন না ।
এপ্লিকেশনে কিংবা ওয়েবসাইট গুলোতে একাউন্ট গুলো খোলার সময় অবশ্যই এনআইডি card অথবা পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্সের নাম এবং বার্থডে ডেট সহ অন্যান্য সকল ইনফরম্যান্স অনুযায়ী খুলবেন ।
পরবর্তী সময়ে কোম্পানি যখন ভেরিফিকেশন করবে তখন আপনি যেন ঠিকঠাক মতো ইনফরমেশন দিয়ে আপনার একাউন্টটি ভেরিফাই করে নিতে পারবেন ।
তবে আরেকটি কথা মনে রাখবেন যখন email একাউন্ট খুলবেন অর্থাৎ সেই ইমেইল দিয়ে আপনারা এয়ার ড্রপের ওয়েবসাইট কিংবা application এর অ্যাকাউন্ট খুলবেন।
সেই ইমেইলের নাম এবং বার্থডে ডেট সহ আরো অন্যান্য তথ্যগুলো যেন আপনার এনআইডি কার্ডের সাথে বা পাসপোর্ট অথবা এর সাথে মিল থাকে
কারণ অনেক এয়ার ড্রপের অ্যাপ্লিকেশন বা ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোতে জয়েন হওয়ার জন্য সরাসরি জিমেইল একাউন্ট দিয়ে একাউন্ট খুলতে হয় ।
অর্থাৎ সেই জিমেইল একাউন্টের নাম অবশ্যই যেন আপনার এন আইডি কার্ড এবং পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স এর সাথে মিল থাকে ।
এ ক্ষেত্রে আপনার কাছে যদি এন আইডি কার্ড অথবা পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স কোনটাই যদি না থাকে তাহলে আপনার ফ্যামিলির অন্য কারোর আইডি কার্ড বা ড্রাইভিং লাইসেন্স অথবা পাসপোর্ট এর ইনফরমেশন অনুযায়ী আপনি কাজ করতে পারবেন ।
তবে মনে রাখবেন সে যেন জীবিত থাকে এবং আপনার কাছে থাকে ।
এয়ার ড্রপের মাধ্যমে কারা সফলতা লাভ করতে পারবেন ?
একটি কথা হয়তো আমরা সবাই জানি যে পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি ।
তবে পরিশ্রমের সাথে সাথে আপনি যদি ধৈর্য না ধরে কাজ করেন তাহলে কিন্তু সফলতা আসার সম্ভাবনা খুবই কম বিশেষ করে অনলাইন জগতের কাজ- গুলোতে ।
সো আমরা এখানে বুঝতে পারলাম যে পরিশ্রমের পাশাপাশি ধৈর্যেরও একটি প্রয়োজন রয়েছে ।
একটি খটকা কিন্তু রয়ে যায় কারা এয়ার ড্রপের মাধ্যমে সফলতা অর্জন করতে পারবে ।
কোম্পানি যখন মার্কেটে চলে আসে তখন কিন্তু তারা তাদের কয়েন এক্সচেঞ্জ এর মাধ্যমে ইনকাম করার সুযোগ করে দেয় ।
তবে একটি কোম্পানি কিন্তু হুট করে মার্কেটে চলে আসতে পারে না এজন্য কোন কোন কোম্পানির প্রয়োজন হয়ে পড়ে এক থেকে দুই বছর আবার কোন কোন কোম্পানির প্রয়োজন হয় দুই মাসের ।
সে ক্ষেত্রে আপনাকে কোম্পানিটি মার্কেটে আসার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে ।
আর এই অপেক্ষা যিনি করতে পারবেন তিনি এয়ার ড্রপের মাধ্যমে ইনকাম করা কয়েন গুলোর বা এনএফটির মাধ্যমে উপার্জন করে নিতে পারবেন লক্ষ লক্ষ টাকা সম্পূর্ণ ফ্রিতে ।
আর যদি আপনি ধৈর্য সহকারে কাজ না করে ইনকাম করার আশা প্রকাশ করেন তাহলে কিন্তু আপনার সফলতার হার অনেক কম ।
দেখা গেল আপনি একটি কোম্পানিতে এক মাস মাইনিং করে কয়েন বা এনএফটি ইনকাম করলেন তারপরে আর কাজ করলেন না।
কিন্তু ৬ মাস পর দেখলেন কোম্পানিটি মার্কেটে চলে এসেছে এবং একটি ভালো দামে কয়েন কিংবা এনএফটি গুলো সেল দিচ্ছে বিভিন্ন মানুষ।
তখন আপনার কাছে কেমন লাগবে একটু ভেবে দেখুন ?
আশা করি বিষয়টি এখন আপনারা সকলেই ক্লিয়ার ভাবে বুঝতে পেরেছেন ।
এয়ার ড্রপে কয়েন কিংবা এনএফটি কিভাবে বিক্রি করা যাবে ?
জানলে কোন কিছুই কঠিন নয় আর যদি আপনি কঠিন মনে করেন তাহলেই আপনার কাছে কঠিন মনে হবে ।
আপনি যে কয়েন গুলো কিংবা NFT গুলো ইনকাম করবেন সে গুলো যে কোন এক্সচেঞ্জ ওয়ালেট এর মাধ্যমে বিক্রি করতে পারবেন।
তবে এখানে একটি কথা না বললেই নয় সেটি হচ্ছে ধরুন আপনি বাইনাসের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে যে কয়েন উপার্জন করেছেন সে কয়েন বা NFT গুলো আপনি এক্সচেঞ্জ করতে যাবেন সে গুলো বাইনাসের কয়েন গ্যাসপি কাটবে ।
সেম আবার যদি আপনি ইথারের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে কোন কয়েন বা NFT মার্কেটে এলো এবং সেখান থেকে আপনি পেমেন্ট ও পেলেন সেগুলোকে এক্সচেঞ্জ করার জন্য ইথারের কয়েন গ্যাসপি হিসেবে কাটবে ।
আবার কিছু কিছু কোম্পানির নিজস্ব নেটওয়ার্ক রয়েছে এখানে তাদের কয়েন গুলোকে এক্সচেঞ্জ করার জন্য সেই নিজস্ব নেটওয়ার্কের কয়েন গ্যাসপি হিসেবে কাটবে ।
যে কোম্পানির ব্লগ চেইন প্রযুক্তি রয়েছে সে কোম্পানির নিজস্ব নেটওয়ার্ক রয়েছে ।
আর যে কোম্পানির নিজস্ব ব্লক চেইন নেই তারাই অন্যের ব্লক চেইন বা নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে মার্কেটে নতুন কয়েন বা NFT আনে ।
উদাহরণ স্বরূপ বলা যেতে পারে বিভিন্ন মোবাইল কোম্পানি যেমন অন্যের টাওয়ার ভাড়া করে নেটওয়ার্ক সার্ভিস দিয়ে থাকে ঠিক তেমনটার প্রতিচ্ছবি আমরা এখানে দেখতে পাই ।
এখন আপনি বুঝতেই পারছেন আপনি যে নেটওয়ার্কের কয়েনটি এক্সচেঞ্জ করতে চাচ্ছেন সে নেটওয়ার্কের কয়েন কিংবা NFT গুলো গ্যাসপি হিসেবে কাটবে ।
এছাড়াও এক্সচেঞ্জ করার আরো বেশ কিছু এক্সচেঞ্জ ওয়ালেট রয়েছে যে গুলোর মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে কয়েন এক্সচেঞ্জ করতে পারবেন তার মধ্যে অন্যতম কয়েকটি হল Binance , ম্যাটা মাস্ক , Uniswap , Dydx , PancakeSwap
এছাড়াও আরো জনপ্রিয় এক্সচেঞ্জ ওয়ালেট এর মাধ্যমে ।
আমাদের ওয়েবসাইট , youtube , facebook , টিকটক , ডিজিটাল বাংলা 360 চ্যানেল কিংবা আমাদের চ্যানেলে কিভাবে জনপ্রিয় এক্সচেঞ্জ ওয়ালেট গুলোর মাধ্যমে কয়েন গুলোকে এক্সচেঞ্জ করা যায় সে বিষয়ে ভিডিও ও আর্টিকেল রয়েছে এবং আসতে চলেছে ।
এই বিষয়ে আগামীতেও ভিডিও অথবা আর্টিকেল আসবে । যেগুলো দেখে আপনারা শিখে নিতে পারবেন ইনশাআল্লাহ ।
এই আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে বিশেষজ্ঞদের মতের উপর ভিত্তি করে ও অভিজ্ঞ লোকদের পরামর্শ নিয়ে সাথে গুগল ও ইউটিউব থেকে সঠিক তথ্য নিয়ে।
নিত্য নতুন বিশ্বস্ত বড় কোম্পানির এয়ার্ড্রপ গুলোর সন্ধান পেতে ও জয়েন করে ও সঠিক নিয়মে কাজ করে প্রতি মাসে ৫০০০০ থেকে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করার জন্য আমাদের ইউটিউব ও ফেসবুক চ্যানেলে টিক টক চ্যানেলে জয়েন হতে পারেন।
ডিজিটাল বাংলা ৩৬০ অনলাইন ইনকাম ভিত্তিক খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন।
ডিজিটাল বাংলা ৩৬০ – সময়ের সাথে এবং আগামীর পথে “বাংলা ভাষা ভাষীদের অর্থ উপার্জন-ভিত্তিক ইউটিউব চ্যানেল ও গুগোল ওয়েবসাইট Global এর মধ্যে Digital Bangla 360 সর্বাধিক জনপ্রিয়।
DigitalBangla360 ইউটিউব চ্যানেলের ও গুগোল ওয়েবসাইট এর এক মাত্র লক্ষ্য হল যাতে করে সবাই অনলাইন থেকে নিয়ম মেনে কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারে ঘরে বসে।
সেজন্য সব সময় ভালো মানের ভিডিওগুলো আপলোড করে যাচ্ছে, এই চ্যানেলে ও ওয়েবসাইট এ আর্টিকেল এর মাধ্যমে ।
এখানে আরো যা পাবেন । বিভিন্ন ইনকাম অ্যাপস রিভিউ, আনবক্সিং, অনলাইন ইনকাম গাইডলাইন, চলমান বিষয় এবং বিভিন্ন টিপস-এন্ড-ট্রিকস ।
তাই আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকুন । ধন্যবাদ সবাইকে ।