আক্রান্ত
অশান্তি লেগে
যন্ত্রণায় ভোগে।
দু:খ ব্যথা আছে
সুখ শান্তি গেছে।
এক দুর্ঘটনা হয়
শতো কষ্ট সয়।
গাড়ি উল্টে যায়
কত যন্ত্রণা পায়।
কবলিত তার ভাই
সে যে আর নাই।
ভাই মারা গেলে
সব গেলো চলে।
খোদা শান্তি দেন
অশান্তি দূরে নেন।
তাকিয়েই আসমানের দিকেবলোতো সে কি আছে সুখেশতো দু:খ কষ্টে কেঁদেই মরিসে যেনো আমার পাশে নায়। বিধাতা আমাকে তুমি বলোকোথায় গেলেই তারে পাবোজ্বালা যন্ত্রনাগুলো আমাকে অন্তরের মধ্যে কত পোড়ায়। ভাবতে ভাবতেই তারে আমি চোখ বুঝে কতো জড়াই ধরিচোখ মেলেই তবে দেখি পরেসে বন্ধুটিই আমার বুকে নায়। অন্তরেতে যতো জ্বালা যন্ত্রণাজল দিলেও তা আর নিভেনাফুঁপে ও জোরে কতোই কাঁদিদূরে…
রজনী শেষ হলে মানুষ ছুটে যায়আবশ্যকের তাগিদে কে কোথায়চলা ফেরা করে এ খবর না পায়। প্রয়োজন কখনো আইন মানে নাসার্থ সিদ্ধির লক্ষ্যে দিন আর রাতমানুষের চলার গতিবেগ থামে না। কেহ আরো কর্তব্য কর্মে থাকে নিষ্ঠজীবনে উন্নতি লাভ করার তাগিদেতার উপর ন্যস্ত দায়িত্বে রয় সচেষ্ট। নিয়মানুবর্তিতা কর্তব্য পরায়ণ যতঐশ্বর্য বিত্ত বৈভব চিরস্থায়ী লাভেরউদ্দেশ্যে কাজ কর্মে লিপ্ত…
জীবনের যৌবন হে মহান তব প্রকাশপ্রভা জীবন ও স্বপ্নের তাবির বিকাশ। জীবনের প্রদীপ জ্বালালে বিশ্ব মাঝেবান্দাদের বিনয় শেখালে কত সাজে। আলোকিত আলম তব ইল্মের বলেভোরের হাওয়াও সেপাহী হরদম চলে। মু’জিযায় বলেছে কথা পাথর নিষ্প্রাণতোমার সৃষ্টির সুবাসে মৃত পেলো প্রাণ। শান কতই না বড়ো হে চিরন্তর বিজয়ীঅবয়ব তোমার মহান হওনি পরাজয়ী। রাসূল(স.) শ্বাসের তব দশমাংশের দামদু’জাহানের…
খুব ভোর হলে শুনতেপেলাম কান্নার যা সুরচিৎকার করে কাঁন্নারশব্দটি গেলো বহু দূর। বাসা থেকে যথা শীঘ্রবেরিয়ে দেখতেও পাইঅনেক লোকের ভিড়শেষে নিজে সেথা যাই। একটি ছেলে মাটিতেবসে কান্নাকাটি করেতাকে জিজ্ঞাসার পরআরোও কাঁদে জোরে। কাতর কন্ঠেতে তখনদু:খের সব বলে যায়বাস দুর্ঘটনায় একটিমৃত্যুর খবর সে পায়! ছেলেটি দুর্ঘটনার স্থলেগিয়ে সে উপস্থিত হয়পরে দেখে তার বাবারমরদেহ সেথা পড়ে রয়!…
সকাল দুপুর সন্ধ্যা বিকালকতো অসাধু লোক আছেসরল প্রকৃতির লোকদেরেটকিয়ে সৃষ্টি করে আকাল। সাধু সেজে চলে যায় কতোঐ বাটপারদের খপ্পরে পড়েঅনেকে তাদের সহায় সম্বলহারায়ে দরিদ্র হয়ে যায় যত। অনেকে পড়ে তাদের ফাঁদেটাকা কড়ি সকল কিছু তারাহারিয়ে একেবারে নি:স্ব হয়েআরো জীবনভর কত কাঁদে। চিটিংবাজদের নেই তো ভয়রিপুর তাড়নায় খাম খেয়ালীচলে সারা জনম পাপ পঙ্কিলগোনার বোঝা বহন করে…