মাছের মেলা
ইলিশ বোয়াল
রুই কাতলা
শোল গজার
বাছা
কৈ মাগুর
আর শিং মাছ
খেতে খুব
মজা।
সমাজের উচ্চবিত্ত ও নিম্নবিত্ত শ্রেণীর যতো যারাতাদের মাঝামাঝি স্তরের লোকদের মধ্যবিত্ত বলেমধ্যবিত্তের সুনির্দিষ্ট সংজ্ঞা কোনো নেই যা বলতেবোঝায় ধনী ও দরিদ্রের মধ্যবর্তী অবস্থাপন্ন গৃহস্থবিশেষ ধনী বা নিতান্ত দরিদ্র নয় এমন যত তারা। শব্দটি ছোট যা অভিধানে প্রকাশ করা সম্ভব নয়মধ্যবিত্তের জীবনটা কত যে কষ্টের তা ভুক্তভোগীব্যতীত অন্য কেউ ই পারে না বুঝতে অবস্থা হচ্ছেঘরপোড়া গরুর…
গাছে গাছে ফুটে আছে কৃষ্ণচূড়া ফুল,ছোট মেয়েরা হাটছে কানে দিয়ে দুল।অপলক দৃষ্টিতেই তাকিয়ে কত আছে,কেউ নীচ থেকেই যত কুড়িয়ে নিয়েছে।রয়েছে লাল গোলাপ ও সাদা গোলাপ,অন্যরা নিচ্ছে ফুল শিশু করছে বিলাপ।বকুল জবা জুঁই চামেলি শাপলা শিমুল,অযত্ন অবহেলা থাকলে হবে সব নির্মূল।অর্কিড সূর্য্যমুখী ক্যামেলিয়া পদ্ম বেলি,খুশিতে কুড়ায় শিশুরা করে টেলাটেলি।কামিনী স্বর্ণচাপা গাঁদা ডেইজি ও চেরি,পরিচর্যার অভাবে কত…
যে আন্তরিকতা বোঝে না কোনকেহ তাকে তা শেখাতে গেলেওকখনো শিখানোই যায় না যেন। অসহায় পৃথিবীর সব চেয়ে বেশীযে নিজের রাগ অভিমান আরোকষ্ট না দেখিয়ে হয়ে যায় দোষী। কাঁদতে পারে নাহি চিৎকার করেচোখের জল লুকিয়ে অন্যকে নাবুঝতে দিয়ে শুধু মাত্র হাসে পরে। সেই বেশী হাসে যে গোপনে কাঁদেআরো নিজেকে হ্যাপি দেখানোরশতো চেষ্টা তদবির করে অবাধে। যে…
গোটা সমাজে হতাশ তারুণ্যের প্রভাব পড়েসমাজজুড়ে অসহিষ্ণুতাও অস্থিরতা বহুগুণবৃদ্ধি পেয়েছে প্রযুক্তির বদৌলতে যে কোনোতথ্য এখন সহজে হাতের মুঠোয় এর যে সদব্যববহার খুব কম ক্ষেত্রে সমাজে উঠে গড়ে। প্রযুক্তির অপব্যবহার অঘটনের জন্ম দিচ্ছেপ্রতিনিয়ত আধুনিকতার অপর পিঠে থাকেবিজ্ঞানমনস্কতা এবং প্রযুক্তির সহজলভ্যতাআরো নিজেদের যত আধুনিক দাবি করছেপ্রযুক্তির সুফলতা সকলে ভোগ করে নিচ্ছে! সেই তুলনায় বিজ্ঞানমনস্কতা করেনি অর্জনএকটি ভুল…
কতো দু:খ-কষ্টে পালন করেসন্তানদের সুন্দর ভাবেই গড়েতুলতে বিদ্যা শিক্ষা অর্জনেরলক্ষ্যে ভালো ছাত্র ছাত্রীরুপেগঠনে যত কষ্টের কাজ সারে। তাঁরা মাথার ঘর্ম পায়ে ফেলেসন্তানদের সুখ সমৃদ্ধির জন্যকতো মনঃকষ্ট বেদনা দুর্ভোগদুর্গতির ফলে দেহের চর্মটিওওঁদের যে মলিন করে তোলে। মাতা পিতা সর্বস্ব ওদের তরেমুক্তহস্তে বিলিয়ে দিতে পারেকখনো কোনভাবে সামান্যওকার্পণ্যের মনোভাব না রেখেউন্নতির লক্ষ্যেতে খরচ করে। স্নেহের বাছাধন তাঁদের যতোসুখ…
আদর সোহাগের নাতনী দু’টিএকটি আছে আমাদের সাথেছোট নাতনীটি দীর্ঘদিন হলোবিদেশে চলে গেছে ওরা দুজনছিল সব সময়ের খেলার জুটি। উভয়েরই বয়স কমি বেশি হয়ছোটটি মোর এখন নেই দেশেপ্রতিদিন মোবাইলে কথা বলিকখনো একটু আধটু কয় আরযতো দৌড়াদৌড়িতে ব্যস্ত রয়। কথা বলার ফাঁকেই সে খোঁজেতার বড়ো আপুকে ওরা তখনমনের মতো কতো কথা বলতেথাকে কখনো ব্যস্ততায়ই কাটেপুতুলদের রং রুপ…