পণ্য নিয়ে ধন্য
দুপুর গড়িয়ে সন্ধ্যা,
বাজার হাটে ধান্দা।
কেউ বিক্রির দায়,
ঠিক ক্রেতানি পায়।
বসেছে নিয়ে পণ্য,
অনেকে হয়েছে ধন্য।
সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত,
যায় কষ্টে দিন পাত।
গরীব দুঃখী যারা,
কত দুর্ভোগে তারা।
ধনী বিত্তশালী যত,
সুখে আছে যে শত।
অনেকের জীবন বদলে যায়স্বগতিতে চলতে থাকে নীরবনিস্তব্ধভাবে আনন্দ সুখ পায়! আমরা এখন যত বদলে গেছিপাড়া পড়শী ছোটো বড়োদেরআগে সবাই কতো খবর নিছি! স্নেহ আর মমতা অনেক ছিলোযাহা কালের বিবর্তনে মানুষেরএসব কিছুও লোপ পেয়ে গেল! সবাই আগের মতো যদি হতোঐকান্তিক সৌহার্দপূর্ণ ভাবেতেযথাযথ সুন্দর থাকতো কতো! জানতে ইচ্ছে করে যতো সবজিজ্ঞাসা করার মতোই সাহসসঞ্চার না করায় থাকেনি…
বন্যায় কবলিত যারাতাদের জন্য আল্লারকাছে মুক্তি চাই আরসবাই যেন সাহায্যেরহস্ত বর্ধিত করি মোরা। নেমেছে বন্যার পানিকতো স্থানে টইটম্বুরকরেছিল সবে জানিবহু কষ্টে ফেলেছিলএখনো টানছে ঘানি। কতো তলিয়ে গেছেমূল্যবান জিনিসপত্রপোষা হাঁস মুরগী যাগরু ছাগল বহু কিছুআরো ভেসেই নিছে। খোদা রহিম রহমানআমরা সৃষ্টির সেরাজীব তাঁর সন্তোষ্টিরজন্যে বর্ধিত করেনমোদের মান সম্মান!
অদ্য ৩০.১২.২৩ ইং ভোরেফ্রান্স প্রবাসী প্রাণের বেয়াইসাহেবের শশুর বাড়ি মোরাবেড়াতে যাবো অনেক দূরে। তখন কয়েক যাত্রী ছিলামযথেষ্ট আনন্দ ফুর্তি পেলামগল্প গুজবে যা শান্তি হলামসাথেও কতো কিছু নিলাম। একটি লাইটেস নেই সাথেসিলেট শহর হতে রওয়ানাদিয়ে প্রায় ঘন্টা খানিক পরযাত্রা বিরতি হয় এক সাথে। গোলাপগঞ্জে বিরতিও নেইমিষ্টির ঘরে ঢুকে যৎ সামান্যনাস্তা পানীয় সেরে অল্পক্ষণপরে যাত্রা আরম্ভ করে…
একটি বিশেষাধিকার জীবন সবারএবং যৌবনের দিনগুলি অবিচ্ছিন্নদীপ্তিতে জ্বলজ্বল করে বেঁচে থাকাশ্বাস নেওয়া বিস্ময়কর আকাঙ্ক্ষাস্বপ্নের সাথে হৃদয়েরও চিরকালেরসম্পর্ক ছিন্ন হলে ফিরে না আবার। আবেগে রোমাঞ্চিত দুর্দান্ত গতিময়উচ্চাকাঙ্ক্ষাসহ জ্বলতে অনুভূতিরগভীরতা উচ্চতা জানতে আগ্রহটাসত্যি কত মনোরম ও সুন্দর যৌবনদুর্লভ কিছু গোলাপের মতো জীবনমনের রহস্য আরোও উন্মোচিত হয়। পৃথিবীর বাতাস সমুদ্রে বিস্ময় আরোকত জ্ঞানের ভাণ্ডার মোদের খোলারচাবি অপেক্ষা সুখের…
তুলে মানুষের ছবি দেয়ালে স্মৃতিচারণ কত কবি মহাকবি। লাগানো হোক উপরে সারাটা জীবন ভরেথাকবে কিন্তু নিরবে। ছবি দেয়ালের সাথে ফুর্তিতে ঝুলিয়ে তাই গর্ববোধ করে তাতে। সংস্কৃতি বদলে অন্ধ মানসিকতা খারাপ তারা হয়েছে ধর্মান্ধ। অসাধু কত যে নেতা আচরণ দেখায় তারা গুণীদের মত মাথা।