এক সাথে যাবো আমরা বহু দূর
আন্তরিক কয়েক জন বন্ধু মিলে
ফুর্তি আমোদে রব কতো সুমধুর।
যাত্রার প্রাক্ষালে খাদ্য সাথে লই
বাস যোগে রওয়ানা দিয়ে কতো
মাঠ ঘাট পেরিয়ে সব চলতে রই।
খাবারের মেনু ছিলো বড়ো মাছ
অধিক স্বাদের চাইনিজ সবজি
আরো সেথা স্পেশাল রাজ হাঁস।
দুপুরের খাবারের পর মাঠে যাই
খেলতে গিয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধুদেরকে
সেথা পেয়ে কত সুখ শান্তি পাই।
খেলাতে আমাদের জয় লাভ হয়
জয়ধ্বনি শব্দে ঐ মাঠ প্রকম্পিত
করে সব বাড়ির পথে চলতে রয়!
চোখের জল আর মনের কষ্টযদি কাউকে দেখানো না হয়তাহলে দু:খতেও রয় সন্তোষ্ট। জীবনে সবে কষ্ট দিতে পারেকিন্ত কেউ নিতে পারে না ঐভাগ তাই নিজেই ব্যথা সারে। অত্যাচারীত যদি বা ব্যথা পায়তার কষ্টের জন্যে অন্যকে সেকোন কষ্টে মিশাতে নাহি চায়। অল্পে যে লোক বেশি খুশি হয়সে কিন্তু সামান্যতম আঘাতেওঅনেক বেশি কষ্টে ভোগে রয়। হাজার সুখের স্মৃতি…
রহিম রহমান আর দয়াময় যিনিমোদের সংকটে মুক্তি দেন তিনি।তাঁর দয়ার ভান্ডার কতই অসীমকরুনা ও করেন তিনি সীমাহীন!আল্লাহ তায়ালা আমাদের প্রভুদয়া থেকে ও বঞ্চিত হব না কভু।তাঁর অনুগ্রহ পেতে ইবাদত করআল্লাহ রাসুলের সঠিক পথ ধর।ধরণীতে যত জীব চলতে আছেসকলের খাদ্য ও পর্যাপ্ত রয়েছে।সৃষ্টির পূর্বেই খাদ্য করেছেন দানমোরা সকলে ও পাই যার প্রমাণ!
আমাদের তো কষ্ট হয় তখনঅনেক কাছে এসে কেউ যেআবার দূরে সরে যায় যখন। জীবনের অধিক আবেগ কষ্টআমাদের সচরাচর কেউ তোকরেনা নিরৎসাহিত নয় মিষ্ট। আবেগ গুলি এত সহজ নয়কেমনে যে আরো ভালভাবেএর পরিচালনাও করতে হয়। বুকের নিভৃতে রয় দগ্ধ ক্ষতোপ্রত্যেকের লুকানো অসম্পূর্ণকিছু নির্মান ভাঙ্গাচোরা যতো। নিজস্বও নিদ্রাহীন রাত্রি থাকেঅনেকের কত যা হলে চোখেরবিশ্রাম আরো নিতে হয়…
এতিম আর হতভাগা যারাঅসহায় এবং দুর্ভাগা তারা! কষ্টের জীবন চলে কতোদুঃখ ভোগ করে শত শত! দুর্গতি ও দুর্দশায় যত পড়েজীবন যুদ্ধেতো তারা লড়ে! অনাহারে ও অর্ধাহারে রয়ক্ষুধার জ্বালা যত তারা সয়! আনন্দ নেই খেলতে যায়নাবন্ধু বান্ধব ও যথেষ্ট পায়না! অনাদর অবহেলা অশান্তিঅন্তরে ও থাকেনা প্রশান্তি! তাদের মালামাল স্পর্শ নিষিদ্ধউল্লেখও রয়েছে যার প্রশিদ্ধ! এতিমদের ধন গ্রাস…
নবীজির শিরে চির সুনামের তাজসকল যামিনীও তাঁর শবে মেরাজযাঁর ব্যক্তিত্ব ইশরায় চাঁদ খানখানসূর্য যাঁর মুঠোতে পায় নিজ সাজ। মুহাম্মদী গুণের পর্দা সৃষ্টির রক্ষকসৃষ্টি হলো মানুষের নিমিত্ত জাহানতাঁর জন্যে মানুষ আর তিনি মহানআর যতো যারা নাহি হবে ভক্ষক। নবী ( স. ) তব তনে ছিল না ছায়াসত্যই তাই যেনো হওয়ার কেননাপবিত্র অস্তিত্ব তোমার আল্লার নূরতাঁর প্রশংসাতে…
ধার্মিকতা ধর্মান্ধতা সমান তো নয়ধার্মিকতা মানুষকে আলোর পথেনেয় ধর্মান্ধতা ধ্বংসের কারণ হয়! যারা ধর্ম প্রচার করিতে চেষ্টা করেসম্পূর্ণ উপলব্ধি না করিয়া ক্রমশইতারা জীবন হইতে টেলে দেয় দূরে! সন্ত্রাসবাদ বৈধতা নয় কোনো ধর্মেসব সময় ইসলাম ঘৃণা করে মানুষহত্যা তাই ইহা সমর্থন না ধর্ম কর্মে! যিনি যত বেশী ভাষণ দেননা কেনধর্মধর হবেন না অল্প মাত্র ধর্মকথাশুনেই জীবনে…